নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৪ নং ওয়ার্ড পানি উন্নয়ন বোর্ড  উচ্চ বিদ্যালয় এর সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. রহমত উল্লাহ খান অবসর গ্রহণ করেছেন। বৃহস্পতিবার আটিগ্রাম ওয়াবদা কলোনিতে  বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে তাকে আনুষ্ঠানিক বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। 

পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নেতৃবৃন্দ, সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের উপস্থিতিতে আবেগ ঘন প্রাণ উচ্ছ্বাসে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় আধুনিক শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধান শিক্ষক রহমত উল্লাহ খানকে বিদায় জানানো হয়। 

এ সময় রহমত উল্লাহ খান বলেন,  এই এলাকার  বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাহিউদ্দিন মাঈন সাহেব, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী হাজী আব্দুল আউয়াল সাহেব অত্র বিদ্যালয়ের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। 

বিদ্যালয়ের সাবেক অভিভাবক সদস্য মো.

হারুন অর রশিদ বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণকালে আওয়ামী লীগের দোসরদের সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে নতুন ভবন নির্মাণের সহযোগিতা করেন। তিনি শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে সার্বিক ভূমিকা পালন করেন।

এ সময় বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে  ও ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে বিদায়ী এ মহান শিক্ষা  গুরু কে ক্রেস্ট প্রদান করা হয় এবং অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সোহেল  বিদায়ী এই শিক্ষককে এক লাখ টাকার চেক  উপহার  দিয়ে তার আগামী দিনের সুন্দর জীবন কামনা করেন। 

পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. সায়েম হোসেনের সভাপতিত্বে 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সোহেল, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক, দাতা ও সভাপতি, পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়। 

বিশেষ অতিথি ছিলেন মোঃ হারুনুর অর রশিদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক, সাবেক  অভিভাবক সদস্য, পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, মো. সেলিম মোল্লা, ব্যবসায়ী, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও অভিভাবক সদস্য, পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ আলী আকবর ও বিশিষ্ট সমাজসেবক ও অভিভাবক সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম। 

 এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন- অভিভাবক সদস্য বিল্লাল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন দেলুসহ আরও অনেকে। 
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে

হঠাৎ মনে হতে পারে, কথাবার্তায় লোকটা এখন তো বেশ সাদামাটা। তা-ই কি?

মোটেও না। চেনা সেই ক্যারিশমা যে চলে যায়নি, সেটা বোঝা গেল ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে উসাইন বোল্ট যখন সোজা বলে দিলেন, কেন তাঁর রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। মনে হবে, এই তো সেই বোল্ট। আবার একটু ধাক্কাও লাগবে পরের কথাগুলো শুনলে। একসময়ের সুপারম্যান এখন তাহলে এমন আটপৌরে জীবন কাটাচ্ছেন! যে জীবনে নাকি সিঁড়ি ভেঙে ওঠার সময় তাঁর দম ফুরিয়ে আসে! অথচ এই লোকটাই একসময় ১০০ মিটার দৌড়েছেন ৯.৫৮ সেকেন্ডে।

আরও পড়ুনআকাশছোঁয়ার অভিযানে ডুপ্লান্টিসের আবারও বিশ্ব রেকর্ড১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারটা বোল্ট দিয়েছেন টোকিওতে। বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ দেখতে গেছেন সেখানে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ২০১৭ সালে অবসরের পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসর দেখতে গেলেন আটবারের এই অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন। জাপানি দর্শকেরা অবশ্য তাঁকে দেখে ঠিকই উল্লাসে ফেটে পড়েছে। তবে বোল্ট এখন বদলে গেছেন অনেকটাই। জ্যামাইকায় এখন তাঁর ঘরোয়া জীবনটা আলোয় থাকার সময়ের সেই জীবনের সঙ্গে একেবারেই মেলে না।

অবসর নেওয়ার পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসরে এলেন বোল্ট। টোকিওতে বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
  • ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে
  • রাকসুতে হল সংসদ নির্বাচনে ৩৯ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত