কারণ ছাড়াই বাড়ছে দুই কোম্পানির শেয়ার দর
Published: 10th, September 2025 GMT
কোনো প্রকার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা কারণ ছাড়াই অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার দর।
কোম্পানি দুটি হলো- স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এমন তথ্য জানিয়েছে দুই কোম্পানি।
আরো পড়ুন:
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
জেনেক্স ইনফোসিসের নতুন সচিব নিয়োগ
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, বুধবার স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসই চিঠি পাঠায়।
ওই চিঠির জবাবে কোম্পানি দুইটির কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে, কোনো প্রকার অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই তাদের কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছে।
গত ২৪ আগস্ট স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের শেয়ার দর ছিল ৮০.
গত ২০ আগস্ট তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের শেয়ার দর ছিল ১৩০.৭০ টাকা। আর ১০ সেপ্টেম্বর লেনদেন শেষে দাঁড়িয়েছে ১৫৬.৪০ টাকায়। অর্থাৎ ১৪ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২৫.৭০ টাকা বা ১৯.৬৬ শতাংশ।
এভাবে কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা/এনটি/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র শ য় র দর ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
দুবাই থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার ৫৭ মামলার আসামি
চট্টগ্রামে বাড়ি। তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে ৫৭টি মামলা। তবে তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালিয়ে ছিলেন দুবাইয়ে। গ্রেপ্তার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন। এরপরও তাঁর রক্ষা হয়নি তাঁর। সিলেটে বিমানবন্দর থেকেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন পলাতক এই আসামি।
গতকাল শনিবার বিকেল চারটার দিকে গ্রেপ্তার হওয়া এই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। বিমানবন্দরে নিয়োজিত ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আজ রোববার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আবদুস সালাম। চট্টগ্রাম নগরের চাক্তাইয়ে ফিশারিঘাটে মাছের আড়ত ছিল রুহুল আমিনের।
পুলিশ জানায়, মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর বেশির ভাগই চেক প্রতারণার অভিযোগে করা। এর মধ্যে ১০টি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। বাকি মামলা বিচারাধীন। বিদেশভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরোয়ানাভুক্ত এই আসামি সাজা ও গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। পাঁচ বছর পর সেখান থেকে গোপনে সিলেট হয়ে দেশে ফিরছিলেন তিনি।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুজ্জামান আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, পটিয়া থানার পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার রুহুল আমিনকে গতকাল রাতেই সিলেট থেকে পটিয়ায় নিয়ে আসা হয়। এরপর আজ সকালে পটিয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।