নারীর স্বাস্থ্যের ওপর মাইক্রোপ্লাস্টিকের প্রভাব জানেন
Published: 17th, October 2025 GMT
আমাদের প্রতিদিন ব্যবহার করা অনেক জিনিসপত্রই শরীরের ক্ষতি করে। এর মধ্যে অন্যতম মাইক্রোপ্লাস্টিক। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে এই ক্ষতিকর উপাদান। প্লাস্টিকের বোতল, ব্যাগ, মাছের জাল—ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে তৈরি হচ্ছে সেকেন্ডারি মাইক্রোপ্লাস্টিক। ফলে এসব বহুদিন ধরে জমছে আমাদের পানি ও মাটিতে। এমনকি কৃত্রিম কাপড় (পলিয়েস্টার ও নাইলন) ধোয়ার পরও পানিতে মিশে যাচ্ছে মাইক্রোপ্লাস্টিক।
প্রাইমারি মাইক্রোপ্লাস্টিকফেসওয়াশ, টুথপেস্ট বা অন্যান্য পরিষ্কারকে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিড, গ্লিটার, প্লাস্টিক তৈরির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উপাদান হলো মাইক্রোপ্লাস্টিক। পরিবেশ থেকে এসব বিভিন্ন প্রাণীর (মুরগি, মাছ ইত্যাদি) খাবারে পরিণত হয়। সেই প্রাণী যখন আমরা খাই, তখন আমাদের দেহেও প্রবেশ করে মাইক্রোপ্লাস্টিক। এভাবেই বাড়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি। এভাবেই পানি, মাটি, বাতাস—সব জায়গা থেকেই বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ আজকাল আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে, যা হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট করছে।
নারীদের ঝুঁকি কীপ্রতিদিনের জীবনযাপনে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে হবে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
দেশেই সম্ভব গ্লুকোমার আধুনিক চিকিৎসা, বিস্তারিত জানুন
ডায়োড লেজার সাইক্লোফোটোকোঅ্যাগুলেশন কী
এটি একটি আধুনিক, নিরাপদ ও স্বল্প সময়ের লেজার চিকিৎসা। এ পদ্ধতিতে চোখের সিলিয়ারি বডির ওপর লেজারের মাইক্রোপালস প্রয়োগ করে অতিরিক্ত তরল উৎপাদন বন্ধ করা হয়। ফলে চোখের ভেতরের চাপ কমে, ব্যথা উপশম হয় ও চোখের কার্যকারিতা বজায় থাকে।
এর সুবিধাকাটাছেঁড়ার দরকার পড়ে না।
১০-১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগে না।
রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।
ব্যথাহীন ও নিরাপদ একটি পদ্ধতি।
দরকার পড়লে আবার করা যায়।
আরও পড়ুনকেন আমরা চোখ ঘষি, এতে চোখের কি কোনো ক্ষতি হয়?১৫ নভেম্বর ২০২৫কারা এই চিকিৎসা নিতে পারবেনমাঝারি থেকে গুরুতর গ্লুকোমা রোগী।
দীর্ঘদিন ওষুধ বা ড্রপ ব্যবহার করেও যাঁদের চোখের চাপ কমছে না।
যাঁদের আগে একাধিক অস্ত্রোপচার ব্যর্থ হয়েছে।
যাঁরা তীব্র চোখের ব্যথায় ভুগছেন।
যাঁদের দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই কমে গেছে, কিন্তু ব্যথা দূর করা জরুরি।
আরও পড়ুনবয়স ৩০ পেরোতেই চোখ বসে যাচ্ছে? দেখুন তো এসব কারণে কি না১৯ জুলাই ২০২৫সতর্কতাগ্লুকোমা নীরবে দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নেয়। গ্লুকোমা হলে সাধারণ চোখের সমস্যা ভেবে বসে থাকবেন না। যদি চোখে চাপ, ব্যথা, ঝাপসা দেখা, আলোতে কষ্ট হয় বা পরিবারের কারও গ্লুকোমার ইতিহাস থাকে, তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অধ্যাপক ডা. ইফতেখার মো. মুনির, গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশ আই হসপিটাল, মালিবাগ, ঢাকা
আরও পড়ুনরাত জাগি না, তবুও দুই চোখের চারদিকের ত্বক শুষ্ক হয়ে আসছে কেন১৬ অক্টোবর ২০২৫