বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের এবারের আন্দোলন সংবাদমাধ্যমে বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। সবাই অন্তত এটা বুঝতে পেরেছেন, তাঁদের প্রাপ্ত বেতন-ভাতা খুবই কম এবং তা দিয়ে সংসার চালানো দুরূহ প্রায়। আন্দোলন করে তাঁরা যা পেতে চেয়েছেন, সেটিও আসলে জীবনমান পরিবর্তনের বিবেচনায় কিছুই নয়। দেশের শিক্ষকদের প্রধান অংশ কতটা অবহেলিত, এই আন্দোলনের ফলে সেটি নতুন করে আবার বোঝা গেল।

আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা তিন দফা দাবি নিয়ে ঢাকায় জমায়েত হয়েছিলেন। তাঁদের প্রথম দাবি ছিল বাড়িভাড়া মূল বেতনের ২০ শতাংশ করতে হবে এবং সেটি যেন কমপক্ষে তিন হাজার টাকা হয়। দ্বিতীয় দাবি ছিল চিকিৎসা ভাতা দেড় হাজার টাকা করার। আর তৃতীয় দাবি উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করার। অতি যৌক্তিক তিনটি দাবিতে তাঁরা ১২ অক্টেবর থেকে আন্দোলন শুরু করেন।

আন্দোলনের দশম দিনে এসে সরকার মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব করে। সেই প্রস্তাব আন্দোলনকারী শিক্ষক-কর্মচারীরা মেনে নেন। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে জানানো হয়, এই বাড়িভাড়া কার্যকর হবে দুই ধাপে। ১ নভেম্বর থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ হারে এবং আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ শতাংশ হারে কার্যকর হবে। তবে মূল বেতন কম থাকলেও কারও বাড়িভাড়া দুই হাজার টাকার কম হবে না।

অনিয়ম কমিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফান্ড থেকে কিছু অংশ শিক্ষকদের দেওয়া যায় কি না, ভাবা যেতে পারে। তা ছাড়া সামগ্রিক শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়ম কমাতে পারলে বেতন-ভাড়া বাড়াতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আর প্রকৃত হারে যদি বাড়িভাড়া দেওয়া না-ই যায়, তবে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন শিক্ষককে তাঁর উপজেলার নিকটবর্তী কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যুক্ত করা যায়।

সারা দেশে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন প্রায় ৪ লাখ এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন আরও প্রায় ২ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী আছেন। তাঁদের বেতন–ভাতা কত ভাগ বাড়াতে বাড়তি কত অর্থ ব্যয় হবে, সেটি অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব কষে দেখিয়েছে। কিন্তু তারা এই হিসাব করে দেখায়নি, এই বেতন দিয়ে একজন শিক্ষক কীভাবে সংসারের ব্যয় নির্বাহ করবেন।

 শিক্ষার হালহকিকত ভালো নেই—এমনটি আমরা সব সময় বলে আসছি। কিন্তু যাঁদের হাতে শিক্ষার প্রকৃত সফলতা নির্ভর করে, সেই শিক্ষকদের মানবেতর জীবনে বাধ্য করে আমরা কীভাবে শিক্ষার কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আশা করতে পারি। বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় সবকিছু আমূল পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, সেটি আমরা মানি। কিন্তু কিছু কিছু উদ্যোগ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দুর্দশা খানিক কমাতে পারে।

আরও পড়ুনএমপিও শিক্ষকদের সঙ্গে বেতন-ভাতা নিয়ে আর কত ‘তামাশা’ ১১ অক্টোবর ২০২৫

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যেকোনো বরাদ্দের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়। মোট বাজেটের যেটুকু অংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ থাকে, তা–ও আবার ঠিকমতো বণ্টন করা হয় না। উচ্চশিক্ষা স্তরে গবেষণা খাতে এমন কিছু বড় বরাদ্দ আছে, যেসব গবেষণা প্রায় ক্ষেত্রেই অর্থের অপচয় ছাড়া কিছু নয়। আবার সংস্কার ও উন্নয়নের নামে যেসব বরাদ্দ থাকে, সেগুলোর সামান্য অংশই প্রকৃত কাজে খরচ হয়, সিংহভাগই লুটপাট হয়। এসব দিকে নজর দিতে না পারলে শিক্ষায় মোট বরাদ্দ বাড়িয়েও লাভ হবে না।

সবার আগে দরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়মনীতি ও শৃঙ্খলার মধ্যে আনা। দেশে প্রচুর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলো কখনো এমপিওভুক্ত কিংবা সরকারি হতে চায় না। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আয় অবিশ্বাস্যভাবে বেশি এবং তাদের আয়-ব্যয়ের হিসাবের জন্যও কাউকে জবাবদিহি করতে হয় না। এমনকি সরকারের যেকোনো ধরনের অডিট বা আয়-ব্যয়ের হিসাব নিরীক্ষাকে তারা নিজেদের কৌশলে ‘বৈধ’ করে নিতে পারে।

সমস্যা হলো এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও অনিয়ম থেকে মুক্ত নয়। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্র থেকেই অর্থকড়ির ভাগ–বাঁটোয়ারা শুরু হয়। স্কুল-কলেজের গভর্নিং বডি বিভিন্ন ফান্ডের টাকা কীভাবে কোন খাতে খরচ করে, তার খবর রাখার সুযোগ কারও নেই। এখানেও অডিট ফাঁকি দেওয়ার কৌশল রয়েছে। বার্ষিক উন্নয়নকাজে কিংবা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যা খরচ হয়, বাস্তবে তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি খরচ দেখানো হয়। তা ছাড়া এক ফান্ডের টাকা আরেক ফান্ডে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপার তো আছেই।

আরও পড়ুনমাধ্যমিক শিক্ষার প্রতি এত অবহেলা কেন২৩ অক্টোবর ২০২৫

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি রাজনৈতিক ক্ষমতাধর ব্যক্তি হলে সমস্যা আরও বাড়ে। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনিক কাজ, এমনকি একাডেমিক কাজ বাধাগ্রস্ত হয়। বর্তমান সরকার সভাপতি পদে নবম গ্রেড বা তদূর্ধ্ব গ্রেডভুক্ত সরকারি কর্মকর্তাদের রাখার বিধান করেছে। এটি এই ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে হাইকোর্ট সেটা রুল আকারে স্থগিত করেছেন।

 বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে এখন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। এটি একটি ভালো পদক্ষেপ। তবে এর মধ্যেও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন বর্তমান প্রক্রিয়ায় শিক্ষকদের বদলির ব্যাপারটি সহজ নয়। আরও অবাক করা ব্যাপার হলো, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককে কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পোস্টিং দেওয়া হবে বা যুক্ত করা হবে, তার কোনো নীতিমালা নেই। ফলে বাড়ি বগুড়া হলেও নিয়োগ পাওয়ার পর তাঁকে হয়তো পিরোজপুরে পোস্টিং দেওয়া হয়। এর ফলে বাড়িভাড়া বাবদ বিপুল অঙ্কের টাকা তাঁকে গুনতে হয়।

অনিয়ম কমিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফান্ড থেকে কিছু অংশ শিক্ষকদের দেওয়া যায় কি না, ভাবা যেতে পারে। তা ছাড়া সামগ্রিক শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়ম কমাতে পারলে বেতন-ভাড়া বাড়াতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আর প্রকৃত হারে যদি বাড়িভাড়া দেওয়া না-ই যায়, তবে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন শিক্ষককে তাঁর উপজেলার নিকটবর্তী কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যুক্ত করা যায়।

তারিক মনজুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ ক ষকদ র দ ব সরক র প রক ত বর দ দ সমস য

এছাড়াও পড়ুন:

নিম্নবিত্তের জীবনে সুখের সংজ্ঞা

সুখ এমন একটি শব্দ, যার পেছনে পৃথিবীর সব মানুষ নিরন্তর ছুটে চলে। তবে এই শব্দের অর্থ সবার কাছে এক নয়। জীবনের অবস্থান, আর্থিক অবস্থা, পারিবারিক পরিবেশ এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সুখের সংজ্ঞাও বদলে যায়। ধনীদের কাছে যেখানে সুখ মানে আরাম-আয়েশ, বিলাসিতা ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, সেখানে নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে সুখের অর্থ অনেক সহজ, অনেক বাস্তব এবং অনেক বেশি অনুভবের। তারা সুখ খোঁজে বড় স্বপ্নে নয়; বরং দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট প্রাপ্তির মধে৵।

নিম্নবিত্ত মানুষ প্রতিদিন সংগ্রাম করে জীবনযাপন করেন। তাঁদের জীবনের প্রতিটি দিন যেন নতুন একটি যুদ্ধ। সকাল শুরু হয় জীবিকার চিন্তায়, আর রাত শেষ হয় পরের দিনের ভাবনায়। তবু এই কঠিন বাস্তবতার মাঝেও তারা সুখ খুঁজে নিতে জানে। এক বেলা পেট ভরে খেতে পারা, কাজ শেষে ক্লান্ত দেহে শান্তির ঘুম, সন্তানদের হাসিমুখ—এই সাধারণ বিষয়গুলোই তাদের কাছে অমূল্য সুখ। যেখানে ধনী মানুষ অনেক কিছু পেয়েও তৃপ্ত না, সেখানে এই মানুষগুলো অল্পে সন্তুষ্ট থাকতে পারে।

নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে সুখের সবচেয়ে বড় উৎস হলো পরিবার। পরিবারের সদস্যরা একে অপরের শক্তি, সাহস ও অনুপ্রেরণা। একজন বাবা সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করেন শুধু এই আশায় যে সন্তানেরা দুই বেলা খেতে পারবে। একজন মা নিজের কষ্ট লুকিয়ে সন্তানের মুখে হাসি ফোটাতে চান। ভাই-বোনের মধ্যে ভালোবাসা, দুঃখ ভাগ করে নেওয়া, একসঙ্গে বসে সাধারণ খাবার খাওয়া—এই ছোট ছোট মুহূর্তই তাদের কাছে জীবনের বড় সুখ হয়ে ওঠে।

তা ছাড়া নিম্নবিত্ত মানুষের চাওয়ার পরিধি খুব বড় নয়। তাঁরা আকাশচুম্বী স্বপ্ন দেখেন না, বিলাসী জীবনের কল্পনায় বিভোর হন না। তাঁদের চাওয়া খুব সাধারণ—একটু নিশ্চয়তা, একটু শান্তি আর পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি। এ কারণে তাঁরা ছোট সুখে বড় আনন্দ পান। কেউ নতুন জামা কিনতে না পারলে সন্তানের পুরোনো জামা সেলাই করে নতুন করে পরাতে পেরে আনন্দ পান। আবার কোনো দিন সন্তানের ভালো ফল দেখে ভুলে যান নিজের সব কষ্ট।

নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে সুখের আরেকটি দিক হলো সহনশীলতা। তাঁরা কষ্ট সহ্য করতে জানেন, অভাবের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেন। অনেক সময় প্রতিকূলতার মধে৵ও তাঁদের মুখে হাসি লেগে থাকে। এই হাসি তাঁদের চরিত্রের শক্তি প্রকাশ করে। তাঁরা জানেন জীবনের পথ সহজ নয়, তবুও জীবনের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা কমে না; বরং কষ্টের মধে৵ও তাঁরা হাসতে শেখেন, আনন্দ খোঁজেন।

এই ব্যস্ত শহরে এমন সুখের চিত্র অহরহ। যেমন একজন রিকশাচালক সারা দিন রোদ-বৃষ্টিতে মানুষের বোঝা টেনে নিয়ে বেড়ান। শরীর ভেঙে গেলেও রাতে ঘরে ফিরে যখন সন্তান তাঁর কাছে ছুটে আসে, তখন সে সব কষ্ট ভুলে যায়। সন্তানের সেই নিষ্পাপ হাসিই হয়ে ওঠে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় সুখ।

একজন পোশাকশ্রমিক সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কারখানায় কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তবু মাসের শেষে যখন তিনি বেতন পান এবং সেই টাকা দিয়ে পরিবারের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনে আনেন, তখন তাঁর মনে গভীর তৃপ্তি অনুভব হয়। পরিবারের মুখে হাসি ফুটলেই তিনি নিজেকে ধন্য মনে করেন।

নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে সুখ ক্ষণস্থায়ী হলেও গভীর। হয়তো আজ ভালো খেতে পেলেন, কাল পেলেন না; আজ কাজ আছে, কাল নেই। তবুও যখন সুযোগ আসে, তাঁরা সেই সুখ পুরো হৃদয় দিয়ে উপভোগ করেন। তাঁরা ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা জানেন, তবুও বর্তমানকে উপভোগ করতে শেখেন। এটাই তাঁদের জীবনের বিশেষ দিক।

আমরা অনেক সময় সুখকে বড় বড় জিনিসের সঙ্গে মিলিয়ে দেখি—বড় বাড়ি, দামি গাড়ি, প্রচুর টাকা; কিন্তু নিম্নবিত্ত মানুষের জীবন আমাদের শেখায় সুখ আসলে মানুষের মনের অবস্থার ওপর নির্ভর করে। যাঁর মন তৃপ্ত, সেই মানুষই সুখী। টাকা সুখ কিনতে পারে; কিন্তু শান্তি কিনতে পারে না। নিম্নবিত্ত মানুষ হয়তো ধনী নয়; কিন্তু অনেক সময় তাঁরা শান্তির দিক দিয়ে ধনীদের থেকেও ধনী।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে কষ্ট বেশি; কিন্তু সেই কষ্টের মধে৵ই তাঁরা জীবনের প্রকৃত অর্থ খুঁজে পান। তাঁরা মানুষকে মানুষ হিসেবে ভালোবাসতে জানেন। সাহায্যের হাত বাড়ান, সহানুভূতি বোঝেন, অন্যের দুঃখে কাঁদতে পারেন। এই মানবিক গুণাবলিই তাঁদের সুখকে অর্থবহ করে তোলে।

পরিশেষে বলা যায়, নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে সুখের সংজ্ঞা বইয়ের পাতায় লেখা কোনো তত্ত্ব নয়; বরং জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে গড়ে ওঠা এক অনুভূতি। তাঁদের সুখ বড় না হলেও সত্যিকারের। তাঁদের আনন্দ অল্প হলেও গভীর। তাঁরা আমাদের শেখায়—জীবন মানে শুধু পাওয়ার হিসাব নয়; বরং যা আছে তা নিয়ে আনন্দ খুঁজে নেওয়ার ক্ষমতাই প্রকৃত সুখ। তাই বলা যায়, সুখের সংজ্ঞা শিখতে চাইলে আমাদের উচিত নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনকে কাছ থেকে দেখা, বোঝা ও সম্মান করা।

তাসনিম জাহান শিক্ষার্থী, সমাজকর্ম বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিদ্ধিরগঞ্জে ১১০ বোতল ফেন্সিডিলসহ কারবারি গ্রেপ্তার
  • পাবনায় বিষাক্ত মদপানে ২ যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ
  • রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যা মামলায় একজন গ্রেপ্তার
  • বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণাহীনতা: উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা
  • বেগম রোকেয়াকে নিয়ে রাবি শিক্ষকের মন্তব্য একাডেমিক নৈতিকতার লঙ্ঘন: আসক
  • কালো পতাকার মানুষ
  • ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে এআই দিয়ে বানানো ছবি ছড়ানো হচ্ছে: কৃষ্ণ নন্দী
  • কাস্টমস কর্মকর্তাদের ভয় দেখাতে হামলা, নির্দেশদাতা এখনো পলাতক
  • ‘প্রতারক পুরুষ বিশ্বাসঘাতকতা গোপন রাখে, তবে আল্লাহ সব দেখেন’
  • নিম্নবিত্তের জীবনে সুখের সংজ্ঞা