নারায়ণগঞ্জ আদালত প্রাঙ্গণে মামলার বাদীসহ তাঁর পরিবারের চার সদস্যের ওপর হামলার ৪৮ ঘণ্টা পরও মামলা হয়নি। পরিবারটির অভিযোগ, আসামি তালিকায় নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেনের নাম থাকায় পুলিশ মামলা নিচ্ছে না। দিনভর অপেক্ষা করেও মামলা করতে না পেরে গতকাল সোমবার রাতে ফতুল্লা মডেল থানার ফটকে অবস্থান নেয় পরিবারটি।

তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ। তারা বলছে, বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় ঘটনার প্রাথমিক তদন্ত শেষে মামলা নেবে।

আরও পড়ুননারায়ণগঞ্জে আদালত প্রাঙ্গণে বাদীর ওপর হামলা, অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে২৬ অক্টোবর ২০২৫

হামলার শিকার ব্যক্তিরা হলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ইসদাইর এলাকার ব্যবসায়ী ও মামলার বাদী ইরফান মিয়া (৫০), তাঁর স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা, তাঁদের ছেলে মো.

জিদান (১৮) ও ৫ বছর বয়সী শিশু মো. আবদুল্লাহ। গত রোববার দুপুরে শিশু আবদুল্লাহর সামনেই আদালত প্রাঙ্গণে তার বাবা-মাকে মারধর করার একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। রাজিয়া সুলতানার দাবি, হামলার সময় শিশুটিকেও মারধর করা হয়েছে, সে মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়েছে।

অভিযুক্ত সাখাওয়াত হোসেন খান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য পদে মনোনয়নপ্রার্থী। এর আগে তিনি দলটি থেকে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে নির্বাচন করেছিলেন। ইরফান মিয়ার দায়ের করা একটি মামলার বিবাদীপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত।

তবে শুরু থেকেই এ ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন সাখাওয়াত হোসেন খান। তাঁর দাবি, মারধরের শিকার ব্যক্তিদের তিনি চেনেন না। আদালত ও নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে তাঁর বিরোধী পক্ষ এসব কাণ্ড ঘটাচ্ছে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও নারায়ণগঞ্জ আইনজীবী সমিতির একাধিক সদস্য ভিডিও দেখে নিশ্চিত করেছেন, আদালত প্রাঙ্গণে ওই শিশুর সামনে তার বাবা-মা ও ভাইয়ের ওপর হামলার ঘটনায় সাখাওয়াত হোসেনের ল ফার্মের জুনিয়র আইনজীবী খোরশেদ আলম, আল-আমিন ও সহকারী (মুহুরি) হিরণ বাদশা জড়িত। তাঁদের সরাসরি হামলায় অংশ নিতে দেখা গেছে।

এদিকে গতকাল রাতে ফতুল্লা থানায় গিয়ে দেখা যায়, নাকে ও হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা ইরফান মিয়া স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। পাশেই দেয়ালে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ৫ বছরের শিশু। দিনভর অপেক্ষার পরও থানায় মামলা না নেওয়ায় তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় শিশুটি এগিয়ে গিয়ে মা রাজিয়া সুলতানাকে বলছিল, ‘আম্মু, পিঠে ব্যথা হচ্ছে।’ বুকে জড়িয়ে রাজিয়া সন্তানকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন।

নিজেদের অসহায়ত্বের কথা জানিয়ে রাজিয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ন্যায়বিচারের জন্য আদালতে গিয়েছিলাম। সেখানে আমার ৫ বছরের শিশুসন্তানের সামনে আমাদের এভাবে মারধর করা হবে—কল্পনাও করিনি। মারধরের সময় ভয় পেয়ে আমার ছোট এই সন্তান ট্রাকের নিচে পালিয়ে ছিল। হামলাকারীরা সেখান থেকে বের করে এনে ওর গায়ে হাত তুলেছে।’

অন্যদিকে রাজিয়ার স্বামী ইরফান মিয়া বলেন, ‘পুলিশ আমাদের স্পষ্টভাবে বলেছে, সাখাওয়াত হোসেনের নাম বাদ না দিলে তারা মামলা নেবে না। আমরা বলেছি, হামলাকারীদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ ছিল না, তারা সাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমরা তাঁকে বাদ দিয়ে মামলা করব না।’
ফতুল্লা থানা সূত্রে জানা গেছে, ওই হামলার ঘটনায় গত রোববার ও গতকাল সোমবার রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় দুটি পৃথক অভিযোগ জমা দিয়েছেন।

অভিযোগে তিনি নয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও পাঁচজনকে আসামি করেছেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সাখাওয়াত হোসেন ছাড়াও তাঁর ল ফার্মের জুনিয়র আইনজীবী খোরশেদ আলম, আল-আমিন, বিল্লাল হোসেন এবং সহকারী (মুহুরি) হিরণ বাদশাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

ওই অভিযোগে রাজিয়া সুলতানা উল্লেখ করেন, ইরফান মিয়া ব্যবসায়িক কারণে ইসমাইল নামের এক ব্যবসায়ীর কাছে ২৫ লাখ টাকা পান। গত এক বছরেও ইসমাইল টাকা পরিশোধ করেননি। উল্টো টাকা চাইতে গেলে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন। এ ঘটনায় কয়েক মাস আগে ইরফান নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় বিএনপি নেতা সাখাওয়াত হোসেন খান ইসমাইলের পক্ষের আইনজীবী। গত রোববার নারায়ণগঞ্জ আদালতে মামলাটির হাজিরার তারিখ থাকায় বাদী ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা আদালতে যান। আদালত প্রাঙ্গণে বাদীপক্ষের লোকজনকে দেখতে পেয়ে সাখাওয়াত হোসেন ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁদের চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে তর্ক হলে সাখাওয়াতের নির্দেশে তাঁর অনুসারী আইনজীবী ও সহকারী মিলে ইরফান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালান।

আদালত প্রাঙ্গণে হামলা ও মারধরের ঘটনায় ইরফান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দায়ী করে গতকাল সোমবার ফতুল্লা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আশরাফুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি। আশরাফুজ্জামান মামলার বিবাদী মো. ইসমাইলের ভাই।

আশরাফুজ্জামানের অভিযোগে বলা হয়েছে, ইরফানের দায়ের করা মামলার হাজিরা দিতে তাঁরা গত রোববার আদালতে যান। ইরফান ও তাঁর পরিবারের লোকজনসহ অজ্ঞাতপরিচয় পাঁচ–ছয়জন মিলে তাঁদের ওপর হামলা চালায়। হামলা থেকে রক্ষা করতে গেলে তাঁদের আইনজীবীর মুহুরি হিরণকে মারধর করা হয়। হিরণকে রক্ষা করতে গেলে তাঁরা আইনজীবী খোরশেদ আলম, আল-আমিনসহ বাকিদের ওপর হামলা চালান।

এসব বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মো. হাসিনুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওই ঘটনায় পাল্টাপাল্টি একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার কিছু খণ্ডচিত্র দেখেছি। আরও ভিডিও এবং ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনাপ্রবাহ বোঝার চেষ্টা করছি। আদালত প্রাঙ্গণে হওয়া ঘটনাটি স্পর্শকাতর। প্রাথমিক তদন্ত শেষে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।’

মামলা থেকে সাখাওয়াত হোসেনের নাম বাদ দিতে চাপ প্রয়োগের অভিযোগের বিষয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘তিনি (সাখাওয়াত হোসেন) আমাদের কাছে অন্য আট–দশজন ব্যক্তির মতোই। এমন অভিযোগ ভিত্তিহীন।’

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ র পর ব র র ইরফ ন ম য় র আইনজ ব র সদস য র স মন আম দ র সন ত ন গতক ল ঘটন র ব যবস ব এনপ ঘটন য়

এছাড়াও পড়ুন:

পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল হলে বাকশাল ফিরে আসবে: আপিল শুনানিতে শিশির মনির

পঞ্চদশ সংশোধনী আইন পুরো বাতিল হলে আবার বাকশাল ফিরে আসবে। সংবিধান থেকে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বাদ পড়ে যাবে। যেভাবে আছে, সেভাবে থাকলে বৃহত্তর দৃষ্টিকোণে দেখার সুযোগ বেশি থাকবে। আর এই ব্যাপ্তিটা খোলা থাকা উচিত, গণভোটের ফলাফলের ভিত্তিতে যেন সংবিধান সংস্কার পরিষদ বিষয়গুলোতে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে পারে।

পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ও বাতিল ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের করা আপিল শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির আজ বুধবার এ কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ এ শুনানি গ্রহণ করেন। আগামীকাল শুনানির পরবর্তী দিন রাখা হয়েছে।

পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল হলে জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে উল্লেখ করে শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শিশির মনির বলেন, জুলাই চার্টার হয়েছে। এখানে বড় ধরনের প্রক্রিয়া ও বিষয়গত প্রস্তাব এসেছে। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি হয়েছে। যেভাবে আছে, সেভাবে থাকলে বৃহত্তর দৃষ্টিকোণে দেখার সুযোগ বেশি থাকবে। এখন যেভাবে আছে তাতে সিজার চালিয়ে দেওয়া হলে বৃহত্তর দৃষ্টিকোণের সামনে নতুন প্রতিবন্ধকতা তৈরি হতে পারে।

শুনানির এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, বৃহত্তর দৃষ্টিকোণে কে দেখবে? নবনির্বাচিত সংসদ দেখবে? তখন শিশির মনির বলেন, সংবিধান সংস্কার পরিষদ। যার মূল হচ্ছে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে সংবিধান সংস্কার পরিষদের ওপরে দেওয়া হয়েছে। এ অংশ গণভোটে আবার চারটি প্রশ্ন আকারে যাচ্ছে। সংবিধান সংস্কার সভায় যদি ভিন্ন সিদ্ধান্ত হয়, এমনও হতে পারে যে পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে আর আলোচনার প্রয়োজন না–ও হতে পারে। কারণ, জুলাই চার্টারে প্রস্তাবিত অনেকগুলো বিষয়ই পঞ্চদশ সংশোধনীর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই এই ব্যাপ্তিটা খোলা থাকা উচিত, গণভোটের ফলাফলের ভিত্তিতে যেন সংবিধান সংস্কার পরিষদ এ বিষয়গুলোতে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে পারে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলোপসহ বেশ কিছু বিষয়ে পরিবর্তন এনে ২০১১ সালের ৩০ জুন পঞ্চদশ সংশোধনী আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলোপসহ ওই সংশোধনীতে সংবিধানে ৫৪টি ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছিল।

জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরো আইন ও আইনের কয়েকটি ধারার বৈধতা নিয়ে গত বছর হাইকোর্টে আলাদা দুটি রিট হয়। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদকসহ পাঁচ ব্যক্তি একটি এবং নওগাঁর বাসিন্দা মো. মোফাজ্জল হোসেন আরেকটি রিট করেন। চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন।

রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি–সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। এই দুটিসহ পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪(২) অনুচ্ছেদ সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। রায়ে গণভোটের বিধানসংক্রান্ত ১৪২ অনুচ্ছেদ (দ্বাদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে আনা) পুনর্বহাল করা হয়। পঞ্চদশ সংশোধনী আইন সম্পূর্ণ বাতিল না করে অন্য বিধানগুলোর বিষয়ে আইন অনুসারে পরবর্তী সংসদ সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।

হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি আপিল হয়। সুজন সম্পাদকসহ চার ব্যক্তি একটি আপিল করেন। নওগাঁর বাসিন্দা মো. মোফাজ্জল হোসেন একটি এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আরেকটি আপিল করেন। আপিলের ওপর ৩ ডিসেম্বর (গত বুধবার) শুনানি শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর এবং আজ শুনানি হয়। আদালতে বদিউল আলম মজুমদারসহ চার ব্যক্তির পক্ষে শুরুতে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া।

চার ব্যক্তির আইনজীবীর বক্তব্য উপস্থাপনের পর মোফাজ্জল হোসেনের পক্ষে আইনজীবী এ এস এম শাহরিয়ার কবির শুনানিতে অংশ নেন। এরপর জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির শুনানি করেন, তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইরানে নোবেলজয়ী মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদি গ্রেপ্তার
  • বিপিএলে ফিক্সিং: অভিযুক্তদের বিচার হবে ট্রাইব্যুনালে
  • আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে ফরিদপুর–৪ আসনে অন্তর্ভুক্ত করে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
  • বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিবন্ধন বাধ্যতামূলক: হাইকোর্ট
  • মানিকগঞ্জ শহরে ককটেল বিস্ফোরণ
  • রিট খারিজ, জোটে গেলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার বিধান বহাল
  • মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা: গৃহকর্মী ৬ দিন, তাঁর স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
  • গাজীপুর কারাগারে ‘আয়নাবাজির’ ঘটনায় আদালতে মামলা, আইনজীবীকে শোকজ
  • পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল হলে বাকশাল ফিরে আসবে: আপিল শুনানিতে শিশির মনির
  • বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করতে চান আনিসুল ও সালমান