2025-06-05@12:41:14 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«ব নয়ক»:

    একটি প্রেমের কবিতা বিনয়কে নিয়ে আজ একটা লেখা তৈরি করা যায় এটি খাবে ভালো, বাজারি লোকদের কাছে নামটি ওর দিনপঞ্জিকার মতো জ্বলজ্বলে। পঁচিশ বছর লিখেও এতটা  নাম করা যায় না। বিনয় কর্মকার, তোমাকে ভীষণ দরকার। ফ্ল্যাশব্যাক বিনয়কে দেখা যাবে বটতলার নিচে, সকাল সাতটায় তার মুখে পৃথিবীর মুখগুলি হাসিয়া বেড়ায় বিনয়কে পাওয়া যাবে না, রাত বারোটায় তখন সে চাঁদকোলে ঘুমঘোর যায় পলিথিন ব্যাগে কাতলা মাছটার সাদা বুকে রোদ লেগে চিক্ চিক্ করে উঠলেই সে বুঝতে পারে, এই বাবুর অবশ্যই দরকার আছে। মাত্র দেড় টাকায় বিনয়কে পাশে পাওয়া যায়। আজকাল যদিও আগের মতো নয় যতটা বাহাত্তরে ছিল। রিকশা-ভ্যান আর মালগাড়ি এসে বিনয়কে বিভক্ত করেছে। একচেটিয়া কারবার নেই, মেয়ে দুটি ডাঙর হয়েছে। বউয়ের শাড়ি আছে তো ব্লাউজ ছিঁড়েছে, পেটিকোট নেই। একটা হুইল সাবান...
    চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনেতা ও প্রযোজক সোহেল রানা। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।  চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতির মাঠেও পাওয়া গেছে তাকে। অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনয়কে বিদায় বলে দিলেন এই বরেণ্য চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব। জানালেন রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও আর দেখা যাবে না তাকে।  এ প্রসঙ্গে সোহেল রানা বলেন ‘১৯৭৩ সালে অভিনেতা হিসেবে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। সেই হিসাবে প্রায় ৫২ বছর হয়ে গেছে। চলতে চলতে তো একসময় শেষ হতেই হয়। অভিনয়টা এখনো বুকের মধ্যে লালন করলেও প্রফেশনাল অভিনয়ে আর দেখা যাবে না আমাকে। অ্যাকটিভ রাজনীতি ও প্রফেশনাল অভিনয় থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নতুন করে আর পর্দায় দেখা যাবে না। শরীরটাও আর সাপোর্ট করছে না।  তবে এখনো একটা সিনেমা পরিচালনা করার ইচ্ছা আছে তাঁর। মূলত বয়সের কারণেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সোহেল রানা। অভিনয় থেকে অবসরের...
    চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনেতা ও প্রযোজক সোহেল রানা। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।  চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতির মাঠেও পাওয়া গেছে তাকে। অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনয়কে বিদায় বলে দিলেন এই বরেণ্য চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব। জানালেন রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও আর দেখা যাবে না তাকে।  এ প্রসঙ্গে সোহেল রানা বলেন ‘১৯৭৩ সালে অভিনেতা হিসেবে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। সেই হিসাবে প্রায় ৫২ বছর হয়ে গেছে। চলতে চলতে তো একসময় শেষ হতেই হয়। অভিনয়টা এখনো বুকের মধ্যে লালন করলেও প্রফেশনাল অভিনয়ে আর দেখা যাবে না আমাকে। অ্যাকটিভ রাজনীতি ও প্রফেশনাল অভিনয় থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নতুন করে আর পর্দায় দেখা যাবে না। শরীরটাও আর সাপোর্ট করছে না।  তবে এখনো একটা সিনেমা পরিচালনা করার ইচ্ছা আছে তাঁর। মূলত বয়সের কারণেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সোহেল রানা। অভিনয় থেকে অবসরের...
    তারকা দম্পতি অনন্ত-বর্ষা জুটি বেঁধে বেশ কটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কয়েক দিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনেমা ছেড়ে দেয়ার ঘোষণা দেন বর্ষা। সন্তানদের কথা চিন্তা করে অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও জানান এই নায়িকা।   বর্ষা মনে করেন, সন্তানেরা বড় হলে নায়িকা হিসেবে তাদের মাকে কীভাবে নেবে, সেই চিন্তা থেকেই অভিনয় থেকে দূরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত।   নায়িকার এমন বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিশেষ করে অভিনেত্রীরা বর্ষার এমন মন্তব্য ভালোভাবে নিচ্ছেন না। বিষয়টি নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন হালেন ক্রেজ পরীমণি। দিয়েছেন ফেসবুক পোস্টও। এবার বর্ষার বক্তব্যের সমালোচনা করে ফেসবুকে পোস্ট দিলেন চিত্রনায়িকা মৃদুলা আহমেদ রেসি।   আরো পড়ুন: বড় পর্দায় আর এইচ সোহেলের অভিষেক আটচল্লিশে থেমে গেল নায়কের জীবন সন্তানদের সঙ্গে তোলা...
    আশির দশকের শেষ লগ্নে বলিউডে পা রাখেন অভিনেত্রী শিল্পা শিরোদকর। অভিষেক সিনেমায় সহশিল্পী হিসেবে পান— মিঠুন চক্রবর্তী, রজনীকান্ত, রেখার মতো তারকাদের। এরপর ‘যোধা’, ‘ত্রিনেত্র’, ‘হাম’-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এসব সিনেমায় সুনীল শেঠি, অনীল কাপুর, মাধুরী দীক্ষিত, অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নেন এই অভিনেত্রী। দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা মহেশ বাবুর স্ত্রী অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকরের সহোদর ছোট বোন শিল্পা। অর্থাৎ সম্পর্কে মহেশ বাবুর শ্যালিকা হন শিল্পা শিরোদকর। ২০০০ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ব্যাংকার অপরেশ রঞ্জিতকে বিয়ে করেন তিনি। এরপর স্বামীর সঙ্গে বিদেশে পাড়ি জমান। বিয়ের ১৮ বছর পর বলিউডের একটি সিনেমায় অভিনয় করেন শিল্পা। তারপর আর কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি তাকে। ক্যারিয়ারের ভালো সময়ে বিয়ের সিদ্ধান্ত ও দেশ ছাড়ার পেছনের গল্প নিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে কথা...
    ১৯৮৫ সালের ডিসেম্বরে কুয়েতে জন্মগ্রহণ করেন সারা লরেন। দেশভাগের পর তার দাদা সপরিবারে রাজস্থান থেকে কুয়েতে চলে যান। সারার বাবা-মা দু’জনেরই জন্ম পাকিস্তানে। সারা যখন কিশোরী, তখনই তার বাবা মারা যান। তারপর মাকে নিয়ে লাহোরে পাড়ি জমান। ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি তার আগ্রহ। করাচি এবং দিল্লিতে একাধিক মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন সারা লরেন। ২০০২ সালে ছোট পর্দায় অভিনয় শুরু করেন। ২০১২ সাল পর্যন্ত একের পর এক উর্দু ধারাবাহিকে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। ছোট পর্দার পাশাপাশি বড় পর্দায়ও অভিনয় করেছেন সারা। ২০০৪ সালে উর্দু ভাষার ‘মাহনুর’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে।   অভিনয়ের পাশাপাশি মডেলিংও করেছেন সারা লরেন। পাকিস্তানের এই মডেল-অভিনেত্রী বলিউড নির্মাতাদেরও নজর কাড়েন। ২০০৭ সালে মুক্তি পায় সানি দেওল অভিনীত ‘কাফিলা’ সিনেমা।...
۱