2025-11-18@02:46:32 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«ম কড়স র»:
আলবেনিয়া-গ্রিস সীমান্তের একটি গুহায় সম্ভবত বিশ্বের বৃহত্তম মাকড়সার জাল আবিষ্কৃত হয়েছে। সেখানে কয়েক লাখ মাকড়সা একসঙ্গে বসবাস করছে। গবেষকেরা একটি অন্ধকার ও সালফার-সমৃদ্ধ গুহার মধ্যে দুটি ভিন্ন প্রজাতির মাকড়সার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান দেখেছেন। জীববিজ্ঞানীরা মাকড়সার এই আবাসকে অত্যন্ত বিরল হিসেবে বর্ণনা করেছেন।যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের বিজ্ঞানী লেনা গ্রিনস্টেড বলেন, মাকড়সাদের মধ্যে দলবদ্ধভাবে বসবাস করা সত্যিই বিরল। এমন একটি জায়গায় মাকড়সার এত বড় একটি উপনিবেশের সন্ধান পাওয়া আমার কাছে অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ। সাবটেরেনিয়ান বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে।প্রায় ১ হাজার ১৪০ বর্গফুট বা ১০৬ বর্গমিটার আয়তনের বিশাল মাকড়সার জালের অবিশ্বাস্য কাঠামো দেখা যায়। একটি বিস্তৃত সালফার কেভ বা গুহার একটি সরু পথের প্রাচীর বরাবর পুরু কার্পেটের মতো বিছানো আছে মাকড়সার জালটি। আনুমানিক ১ লাখ ১০ হাজার মাকড়সা নিয়ে গঠিত...
রাজশাহীতে নেমে এসেছে মৌসুমের প্রথম কুয়াশা। সোমবার (৩ নভেম্বর) ভোর থেকেই কুয়াশার চাদরে মুড়ি দিয়েছে পদ্মাপাড়ের এই শহর ও আশপাশের গ্রামগুলো। ভোরের আলো ফুটলেও চারপাশে ছিল এক রহস্যময় শান্ত সৌন্দর্য। মহাসড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। শহর ও গ্রামের সকালজুড়ে ছিল কুয়াশার মোড়কে ঢেকে থাকা নিস্তব্ধ এক অনুভব। আরো পড়ুন: তেঁতুলিয়ায় ৮৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত, মিলেছে শীতের আভাস সবজি চারা উৎপাদনে ব্যস্ত মানিকগঞ্জে কৃষকরা মাকড়সার জালে জমে থাকা শিশির বিন্দু গ্রামের মাঠে শিশিরভেজা ঘাসে সকালে খেলে বেড়াচ্ছে শিশুরা, যেন প্রকৃতির সঙ্গে তাদের একাকার হয়ে যাওয়া। মাকড়সার জালে ঝুলে থাকা শিশির বিন্দু, ধূসর আকাশ আর সূর্যের টিমটিমে আলো মিলেমিশে সৃষ্টি করেছে এক অপূর্ব দৃশ্যপট—যেন শীতের আগমনকে স্বাগত জানাচ্ছে প্রকৃতি নিজেই। রাজশাহী শহরের রেলগেট এলাকায়...
প্রিয় বিস্কুটমনে হয় বসে থাকি এখানে একটানা বিরামহীনউলুধ্বনি দিচ্ছে হিন্দুপাড়ায়সোনালি আলোর ভিডিও থেকে জোনাকির সবুজ ঘ্রাণবাঁধভাঙা যৌবনের মতো উথলে উথলেবের হয়ে আসছেমোবাইলের স্ক্রিন থেকে।বৃষ্টির পরে ছাতা নেভানোর মুহূর্তটিপেঁয়াজ দিয়ে দারিকামাছের ভুনা আর মিনিকেটচালের সরু সরু সাদা ভাত।আমাকে কাবু করে রাখে নিরীহ ব্যাঙের শরীরমুখের ভেতর প্রিয় বিস্কুটনরম হয়ে যাচ্ছে।চাঁদের তীরে বসে থই থই জ্যোৎস্নায় পা ডুবিয়ে থাকিতুলানরম পাখির ছায়া কাঁপে জলেআর ধানের পাতায় গ্যাঞ্জাম করে ভিনগাঁয়ের মাকড়সারাঅথচ বাঁশের মরা কঞ্চি হাতে নিয়েমা বসে আছেদরজায়,সুখ ফুরায়া যায়।বৃক্ষশিশুকাঠবেড়ালির পায়ে বেঁধে দিয়েছি হৃদয়যেন আমার আত্মহত্যাগুলি কেউ ধরতে না পারেএখানে হতাশাকে হাওয়াই মিঠাইয়ের পলিব্যাগে তুলেশিশুদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে মহামান্য ঈশ্বর।আমি আর জন্মাতে চাই না; হতে চাই না নাড়িছেঁড়া ধনপুত্রের আগেই মরে যাবে পিতা, এমন পৃথিবীতেআর জন্মাতে চাই না...এখানে প্রেমিকারাসহায়সম্বলহীন কবির হাতের পাঁচ হতে পারেনি;এখানে স্নানের...
গত বছর মঙ্গল গ্রহে মাকড়সার জালের মতো দেখতে বেশ রহস্যময় একটি অঞ্চলের সন্ধান পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। মঙ্গল গ্রহে থাকা মাকড়সার জালটি আসলে একধরনের স্ফটিকযুক্ত খনিজের কাঠামো। সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে মাকড়সার জালের মতো দেখতে রহস্যময় অঞ্চলের ছবি তুলেছে নাসার কিউরিওসিটি রোভার। নাসা জানিয়েছে, মঙ্গল গ্রহের আকর্ষণীয় ভূতাত্ত্বিক কাঠামোটি মাকড়সার জাল বা মৌচাকের মতো। রোভারের মাস্ট ক্যামেরা দিয়ে তোলা ৩৬০ ডিগ্রি ফরম্যাটের তোলা ছবিটি বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে যে এমন অদ্ভুত কাঠামো খনিজ পদার্থের কারণে গঠিত হয়েছে। কোটি কোটি বছর আগে মঙ্গল গ্রহের ভূগর্ভস্থ পানির কারণে শিলাক্ষয়ের ফলে এই কাঠামো তৈরি হয়েছে।নাসার তথ্যমতে, পানির মধ্যে থাকা বিভিন্ন খনিজ পদার্থ পাথরের ভেতরে জমে সিমেন্টের মতো শক্ত হয়ে গেছে। এরপর বাতাসের কারণে ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়ে মাকড়সার মতো কাঠামো...
অস্ট্রেলিয়ার অনেক অধিবাসী বিপজ্জনক প্রাণী হিসেবে মাকড়সাকে ভয় পান। মাকড়সার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা জীবন বাঁচানোর ওষুধ তৈরি করছেন। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় অ্যান্টিভেনম প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে। পুরুষ মাকড়সা থেকে শক্তিশালী বিষ সংগ্রহ করে বিষপ্রতিরোধী ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে।অস্ট্রেলিয়ান রেপটাইল পার্কে বিজ্ঞানীরা প্রতিদিন গড়ে ৮০টি সিডনি ফানেল–ওয়েব মাকড়সা থেকে বিষ সংগ্রহ করেন। বিজ্ঞানী এমা টেনি বলেন, সিডনির ফানেল-ওয়েব মাকড়সা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক মাকড়সা। অস্ট্রেলিয়া এমন সব প্রাণঘাতী প্রাণীর জন্য পরিচিত। অস্ট্রেলিয়ান রেপটাইল পার্ক থেকে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরির জন্য মাকড়সার বিষ সংগ্রহ করা হচ্ছে।সিডনিতে ফানেল-ওয়েব মাকড়সার কামড়ে দ্রুত মানুষের মৃত্যু ঘটে। সর্বনিম্ন মাত্র ১৩ মিনিটের মধ্যে এই মাকড়সার কামড়ে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। যদিও এই মাকড়সার কামড়ে মৃত্যুর গড় সময় প্রায় ৭৬ মিনিট। দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমে অনেকেই বেঁচে যান।...
রাজশাহীতে আমের চেয়ে পানের বাজার বড়। সম্প্রতি ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে রাজশাহীর মিষ্টি পান। কিন্তু এই পানের রস চুষে খাচ্ছে ‘চিনিপোকা’। এটি একধরনের মাকড়সার ডিম। দেখতে চিনির দানার মতো। পানচাষিরা নাম দিয়েছেন চিনিপোকা। এই পোকা পান পাতার কাণ্ড, ডগা ও পাতায় দল বেঁধে রস চুষে খায়। এতে পাতার গায়ে ছোট ছোট বাদামি দাগ দেখা দেয়। ভালো মানের এক আঁটি (৬৪টি পাতা) পানের দাম ১২০ টাকা। তবে চিনিপোকায় আক্রান্ত পান বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২০ টাকায়। চিনিপোকা দমনের নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ না থাকায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চাষিরা। হাতুড়ে পদ্ধতি ব্যবহার করে চাষিরা পোকা দমনের চেষ্টা করছেন। কৃষি বিভাগ থেকেও তাঁরা তেমন কোনো পরামর্শ পাচ্ছেন না।রাজশাহীর মোহনপুর, দুর্গাপুর, পবা, বাগমারা ও পুঠিয়ায় তিন বছর ধরে এই পোকার উপদ্রব বেড়েছে। চাষিরা বারবার...
‘পুষ্পে পুষ্পে ভরা শাখি কুঞ্জে কুঞ্জে গাহে পাখি/গুঞ্জরিয়া আসে অলি পুঞ্জে পুঞ্জে ধেয়ে/তারা ফুলের ওপর ঘুমিয়ে পড়ে ফুলের মধু খেয়ে।’...মনে হয়েছে গানের ওই পঙ্ক্তিগুলোর মতো প্রকৃতিকে কেউ ওখানে সাজিয়ে রেখেছে। প্রকৃতই ওখানে পুষ্পে পুষ্পে শাখা ভরে আছে। সেই পুষ্পবনে দলে দলে উড়ছে মৌমাছি। তার কোনোটি ঘুমের মতো বসে আছে ফুলের বুকে। একেবারে গানের কথায়, গানের ভাবে মিলেমিশে আছে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা বুনো ফুলের এই একটি সংসার।মৌলভীবাজার শহরের কোদালীছড়ার পাড়ে ঢাকা বাসস্ট্যান্ড–সংলগ্ন কোদালীপুলের পূর্ব দিকে এই সংসার সাজিয়েছে হুরহুরে ফুল। অসংখ্য ফুল ফুটেছে ডালে ডালে। আর মৌমাছিরাও মধুর লোভে বুনো ফুলে আসর জমিয়েছে। গাছে গাছে মায়াভরা এত ফুল, চোখ ফেরানোর উপায় নেই। বুধবার সকালে এই বুনো ফুলের সঙ্গে দেখা।বছর দুয়েক আগে মৌলভীবাজার পৌরসভার উদ্যোগে কোদালীছড়ার প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার এলাকার দুই...
