বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান গ্রেফতারআগরতলা বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভিসা সেবা চালু হচ্ছে কালফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিতরমজানে দুর্নীতিমুক্ত ত্রাণ প্যাকেজ চালু করবে পাকিস্তানরিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানজেনিথ ইসলামী লাইফের সব সূচকেই প্রবৃদ্ধি১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করেই নির্বাচন হতে হবে: গোলাম পরওয়াররমজানে কম লাভ করে জনগণের পাশে দাঁড়াতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টারগুচ্ছভর্তি পরীক্ষায় থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.
উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধের পর কংগ্রেস ছাড়ছেন ঘনিষ্ঠ মিত্র গ্রিন
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেস সদস্য মারজোরি টেলর গ্রিন পদত্যাগ করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। প্রকাশ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়ার কয়েক দিনের মাথায় উচ্চপদস্থ এ রিপাবলিকান নেত্রী অপ্রত্যাশিতভাবে এমন ঘোষণা দিলেন।
মার্কিন রাজনীতিতে ট্রাম্পের মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন (এমএজিএ) প্রচারণার অন্যতম মুখ ছিলেন গ্রিন। গতকাল শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা এক ভিডিও বার্তায় তিনি পদত্যাগের এ ঘোষণা দেন। বার্তায় গ্রিন বলেছেন, তিনি আগামী বছরের ৫ জানুয়ারি কংগ্রেস থেকে সরে যাবেন।
রিপাবলিকান নেত্রী গ্রিন কংগ্রেসে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থক ছিলেন। তবে তিনি কুখ্যাত যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইনের মামলা–সংক্রান্ত নথিগুলো প্রকাশের জন্য অনবরত দাবি জানাতে থাকলে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর প্রকাশ্য বিরোধ তৈরি হয়। এরপর থেকে ট্রাম্প তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রিনকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বলে আখ্যায়িত করে আসছেন।
ভিডিওতে গ্রিন বলেন, ‘আমি চুপচাপ সবকিছু সহ্য করে যাওয়া মানুষের দলে নেই; যাঁরা আশা করেন সবকিছু নিজে নিজে ঠিক হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন‘দারুণ লোক’ থেকে ‘প্রতারক’—ট্রাম্প-এপস্টেইন সম্পর্কের উত্থান-পতন কীভাবে২৩ জুলাই ২০২৫ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন তিনি গ্রিনকে কংগ্রেস থেকে সরাতে তাঁর বিরুদ্ধে একজন রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীকে সমর্থন দেবেন। গ্রিন পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্প এবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি এটিকে ‘দেশের জন্য চমৎকার খবর’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে এপস্টেইন–সংক্রান্ত নথি প্রকাশের জন্য সরব হওয়া ব্যক্তিদের একজন গ্রিন। এটি এমন একটি ইস্যু, যা একসময় ট্রাম্প ও তাঁর সমর্থকদের এক করেছিল। অথচ এখন ইস্যুটি বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রিপাবলিকান নেত্রী গ্রিন কংগ্রেসে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থক ছিলেন। তবে তিনি কুখ্যাত যৌন নিপীড়ক জেফরি এপস্টেইনের মামলা–সংক্রান্ত নথিগুলো প্রকাশ করার জন্য অনবরত দাবি জানাতে থাকলে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর প্রকাশ্য বিরোধ তৈরি হয়। এরপর থেকে ট্রাম্প তাঁর এ ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বলে আখ্যায়িত করে আসছেন।ট্রাম্প কয়েক মাস ধরে দাবি করে আসছেন যে এপস্টেইন–সংক্রান্ত ইস্যুটি তাঁর রাজনৈতিক বিরোধীদের তৈরি করা একটি বিভ্রান্তি। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, তাঁর প্রশাসনের অর্জনগুলোর দিক থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নিতে এমনটা করা হচ্ছে।
গ্রিন তাঁর পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘১৪ বছর বয়সে ধর্ষণের শিকার, পাচার হওয়া ও ধনী ক্ষমতাশালী মানুষের হাতে নিগৃহীত মার্কিন নারীদের পক্ষে সোচ্চার হওয়ার কারণে আমাকে রাষ্ট্রদ্রোহী আখ্যা দেওয়াটা উচিত নয়। যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পক্ষে আমি লড়ে গেলাম, তাঁরই হুমকির মুখে পড়াটা ঠিক নয়।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মারজোরি টেলর গ্রিন