শাশুড়ির সঙ্গে থাকতেই আনন্দ পেতাম: গোবিন্দর স্ত্রী
Published: 15th, December 2025 GMT
বলিউডের বরেণ্য অভিনেতা গোবিন্দ। ব্যক্তিগত জীবনে সুনীতা আহুজার সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন। দাম্পত্য জীবন ৩৯ বছর পার করছেন এই যুগল। টিনা ও যশবর্ধন নামে তাদের দুটো সন্তান রয়েছেন। যদিও দাম্পত্য জীবনের এ পর্যায়ে নানারকম তিক্ত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ নিয়ে বছরজুড়ে সমালোচনা হয়েছে।
গোবিন্দর মা সংগীতশিল্পী-অভিনেত্রী নির্মলা দেবী। ১৯৯৬ সালে মারা যান তিনি। বিয়ের পর শাশুড়িকে ৭ বছর পেয়েছিলেন সুনীতা। শাশুড়ির সঙ্গে সুনীতার ব্যক্তিগত সম্পর্ক দারুণ ছিল। এ নিয়ে জুম-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে খোলামেলা কথা বলেছেন সুনীতা।
সুনীতা আহুজা বলেন, “গোবিন্দকে বিয়ে করার পর এক বছর বাড়ির বাইরে পা রাখিনি, যতদিন না টিনার (কন্যা) জন্ম হয়। আমার সম্পূর্ণ মনোযোগ ছিল সন্তান নেওয়া ও তাদের বড় করে তোলার দিকে।”
শাশুড়ি নির্মলা প্রসঙ্গে সুনীতা আহুজা বলেন, “শাশুড়ির সঙ্গে থাকতে আনন্দ পেতাম, কারণ আমি জানতাম গোবিন্দ তার মাকে খুব ভালোবাসে। আমি এখন যে প্রার্থনা ও আচার-অনুষ্ঠান পালন করি, সেগুলো আমার মা ও শাশুড়ির কাছ থেকেই শিখেছি। তাদের সেবা করে আমি আনন্দ পেতাম।”
গোবিন্দর মন জয়ের গোপন মন্ত্র ফাঁস করে সুনীতা আহুজা বলেন, “আমি জানি, আপনি যদি স্বামীকে সুখী রাখতে চান, তাহলে প্রথমেই রান্না শিখতে হবে। দ্বিতীয়ত, যদি গোবিন্দর মন জয় করতে চান, তাহলে তার মাকে ভালোবাসেন। বিয়ের পর এই বাড়িতে এসেছি শুধু আমার শাশুড়ির জন্য, গোবিন্দর জন্য নয়।”
তিন বছর প্রেম করে বিয়ে করেন গোবিন্দ-সুনীতা। তখন সুনীতার কেবল আঠারো বছর বয়সে পা রাখেন। গত বছর ‘টাইম আউট’ নামে একটি পডকাস্টে অতিথি হিসেবে হাজির হয়ে সুনীতা বলেছিলেন, “আমার বয়স যখন ১৮ বছর, তখন বিয়ে করি। আমরা খুবই কম বয়সে বিয়ে করেছি। কারণ তার (গোবিন্দ) মায়ের অনেক বয়স হয়েছিল। গোবিন্দ তার মায়ের ছোট সন্তান। গোবিন্দর মা ছেলের বিয়ে দিয়ে নাতি-নাতনির মুখ দেখতে চাচ্ছিলেন।”
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ ব ন দর ম
এছাড়াও পড়ুন:
আনিস আলমগীর এখনো ডিবি কার্যালয়ে
সাংবাদিক আনিস আলমগীর এখনো ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কার্যালয়ে রয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তাঁকে সেখানে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে ডিবির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, আনিস আলমগীর এখনো কার্যালয়ে রয়েছেন। তাঁর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।