সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত (সামরিক-বেসামরিক) ও বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতে আবেদন চলছে। সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত (সামরিক-বেসামরিক) ও বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৪ বছর মেয়াদি বিএসসি ইন নার্সিং, ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন।

১৭ মার্চ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনলাইনে আবেদন করা যাবে ৬ এপ্রিল ২০২৫ রাত ১১.

৫৯টা পর্যন্ত (আগে আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৯ মার্চ)। অনলাইনে আবেদনের ফি জমাদানের শেষ তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২৫ রাত ১১.৫৯ পর্যন্ত।

আবেদনের শর্তাবলি—

*প্রার্থীকে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে

*আবেদনকারীকে ২০২২, ২০২৩ অথবা ২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান এবং ২০২০, ২০২১ অথবা ২০২২ সালের এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে

এসএসসি ও এইচএসসি দুই পরীক্ষার মধ্যে ব্যবধান কোনোভাবেই ৩ বছরের অধিক হতে পারবে না।

*ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট আসনের ১০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীর জন্য সংরক্ষিত থাকবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট আসনের সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থী ভর্তি করা যাবে। ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে শুধু নারী প্রার্থী আবেদনের যোগ্য হবে।

(ক) চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং (বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স): প্রার্থীকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমানের দুটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৭.০০ থাকতে হবে। তবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ–৩.০০–এর কম হবে না। প্রার্থীকে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ–২.৫০ থাকতে হবে

(খ) তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি: প্রার্থীকে যেকোনো বিভাগে এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমানের দুটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৬.০০ থাকতে হবে। তবে কোনো একটি পরীক্ষায় জিপিএ–২.৫০–এর কম হবে না।

আরও পড়ুনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্পায়ার লিডারস প্রোগ্রাম, আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন ১৭ মার্চ ২০২৫পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নম্বর—

বিএসসি ও ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য পৃথক পৃথক প্রশ্নপত্রে ১ ঘণ্টার ১০০ (একশত) নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। (ক) বিএসসি ইন নার্সিং: বাংলা-২০, ইংরেজি-২০, গণিত-১০, বিজ্ঞান-৪০ (জীববিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন) এবং সাধারণ জ্ঞান-১০। (খ) ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি: বাংলা-২০, ইংরেজি-২০, সাধারণ গণিত-১০, সাধারণ বিজ্ঞান-৩০ এবং সাধারণ জ্ঞান-২০।

প্রার্থী নির্বাচন যেভাবে

এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এবং প্রার্থীর এমসিকিউ পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৫ গুণিতক = ২৫ নম্বর (সর্বোচ্চ)। এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৫ গুণিতক = ২৫ নম্বর (সর্বোচ্চ)। এমসিকিউ পরীক্ষা: ১০০ নম্বর, সর্বমোট = (২৫+২৫+১০০) = ১৫০ নম্বর। এ পরীক্ষায় ৪০ (চল্লিশ) বা তদূর্ধ্ব নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীরা উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে বিবেচিত হবেন। জাতীয় মেধার ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর নির্বাচনী পরীক্ষার মেধাক্রম ও প্রার্থী কর্তৃক প্রদত্ত পছন্দের ক্রমানুসারে প্রার্থী কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবে তা নির্ধারিত হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম অনুসারে গভর্নিং বডি/ম্যানেজিং কমিটি ভর্তির অনুমোদন প্রদান করবে।

আরও পড়ুনঅস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপে আবেদন শুরু, আইএলটিএসে ৬.৫ অথবা টোয়েফলে ৮৪ হলে আবেদন ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ভর্তি পরীক্ষার ফি

বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের জন্য ৭০০/- (সাতশত) টাকা, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা আবেদন ফি হিসেবে টেলিটক প্রিপেইড মুঠোফোনের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। অনলাইনে ফি জমা হলেই আবেদন চূড়ান্তভাবে গৃহীত হবে।

আবেদনের গুরুত্বপূর্ণ তারিখ

অনলাইনে আবেদনের শেষ: ৬ এপ্রিল ২০২৫ (রোববার, রাত ১১.৫৯)

অনলাইনে আবেদনের ফি জমার শেষ তারিখ: ৭ এপ্রিল ২০২৫ (সোমবার, রাত ১১.৫৯)

অনলাইন প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু: ৬ মে ২০২৫ (মঙ্গলবার, সকাল ১০.০০)

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময়: ১৬ মে ২০২৫ (শুক্রবার, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত)

আরও পড়ুনঅ্যাকচুয়ারিয়াল সায়েন্স ও অ্যাকচুয়ারিয়াল ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স, সরকারের টাকায় বিদেশে পড়াশোনা২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সংরক্ষিত আসনের ক্ষেত্রে যা করণীয়

মুক্তিযোদ্ধা ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীসহ প্রযোজ্য সংরক্ষিত আসনের ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষার দিন কার্যকর সরকার কর্তৃক জারিকৃত সর্বশেষ বিধিবিধান প্রযোজ্য হবে। তবে সংরক্ষিত আসনে উপযুক্ত প্রার্থী পাওয়া না গেলে সাধারণ মেধাক্রমের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।

ফরম পূরণের নির্দেশিকা ও ভর্তির বিস্তারিত তথ্য

নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির জন্য অনলাইনে ফরম পূরণের নির্দেশিকা ও ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এবং ভর্তির নীতিমালা স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট , নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে জানা যাবে।

আরও পড়ুনবাংলাদেশিদের জন্য ভারতের আইসিসিআর দিচ্ছে ৫০০ বৃত্তি, জেনে নিন বিস্তারিত০৪ মার্চ ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন স অ য ন ড ম ডওয ও এইচএসস ইন ন র স পর ক ষ র ব সরক র র জন য ভর ত র র ত ১১ আসন র বছর ম ব এসস

এছাড়াও পড়ুন:

মুহাম্মদ ইলিয়াসের তাবলিগি দর্শন

মানুষের হৃদয়ে ঈমানের আগুন জ্বালানোর প্রয়াসে শায়খ মুহাম্মদ ইলিয়াস কান্ধলভী (১৮৮৫-১৯৪৪) গড়ে তুলেছিলেন জামায়াতে তাবলিগ, যা বিশ্বব্যাপী দাওয়াতের এক অপূর্ব নজির। তাঁর বাণী ও উপদেশের সংকলন ‘মালফুজাত’ নামে আরবি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে, যা তাঁর দাওয়াতি দর্শন ও তরবিয়তি পদ্ধতির এক জীবন্ত দলিল। দামেস্কের দারুল কলম থেকে প্রকাশিত এই গ্রন্থ, শায়খ আদিল হাররাজি আল-ইয়ামানি আন-নাদভির তত্ত্বাবধানে সম্পাদিত, তাবলিগ জামায়াতে মূল দর্শনের প্রাথমিক উৎস হিসেবে বিবেচিত। এটি শুধু মুহাম্মদ ইলিয়াসের বাণীর সংকলন নয় বরং একটি ঐতিহাসিক ও দাওয়াতি দলিল, যা আধুনিক ইসলামি আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে পুনর্মূল্যায়নের দাবি রাখে।

‘মালফুজাত’-এর শিক্ষা

শায়খ মুহাম্মদ ইলিয়াসের মজলিস মালফুজাত সংরক্ষণ করেছেন তাঁর শিষ্য মুহাম্মদ মানজুর। তাবলিগ জামায়াতে ছয়টি মূলনীতি—কালিমা, নামাজ, ইলম ও জিকর, ইকরামুল মুসলিমিন, ইখলাস ও নিয়ত এবং আল্লাহর পথে বের হওয়ার ভিত্তিতে গ্রন্থটি রচিত। তিনি তাওহিদকে (আল্লাহর একত্ব) নাজাতের মূল ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, ‘তাওহিদের দুর্বলতা মুসলিমদের অধঃপতনের কারণ’। তিনি ফরজ ইবাদতের প্রাধান্য, জিকিরের প্রাচুর্য এবং তাকওয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফরজগুলোর মর্যাদা নফলের চেয়ে অনেক উঁচুতে। নফলের উদ্দেশ্য ফরজগুলোর ঘাটতি পূরণ করা’ (মালফুজাত, দারুল কলম, ২০২৫)।

তাঁর দাওয়াতি পদ্ধতি ছিল সরল কিন্তু গভীর। তিনি আল্লাহর পথে বের হওয়াকে আত্মশুদ্ধির মাধ্যম হিসেবে দেখতেন, যা তাবলিগের একটি বৈশিষ্ট্য। তিনি রিয়া (লোকদেখানো) ও বিতর্ক এড়ানোর পরামর্শ দেন, বলেন, ‘ইখলাস (খাঁটি আল্লাহর জন্য) ছাড়া কোনো কাজ কবুল হয় না।’ তাঁর দৃষ্টিতে, দাওয়াতের লক্ষ্য হলো আল্লাহর আদেশকে মানুষের স্বভাবে পরিণত করা, যাতে নিষিদ্ধ কাজ তার কাছে অপছন্দনীয় হয়। তিনি জিকিরকে এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর প্রধান উপায় হিসেবে বিবেচনা করতেন।

শায়খ ইলিয়াসের দাওয়াতি পদ্ধতি ছিল তাওয়াজ্জুহ বা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের পরিবর্তে তাজকিয়া (আত্মশুদ্ধি) ও ইখলাসের ওপর কেন্দ্রীভূত। তিনি জটিল তাত্ত্বিক আলোচনার পরিবর্তে সরল নসিহতের ওপর জোর দিতেন। তাঁর মতে, দাওয়াত হবে এমন, যেন ‘আল্লাহর আদেশ মানুষের স্বভাব হয়ে যায়’। তিনি আল্লাহর পথে বের হওয়াকে তুলনা করতেন সাহাবিদের ত্যাগের সঙ্গে, যা দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক উন্নতি আনে। তিনি বলেন, ‘দাওয়াতে আমর বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার ফরজ, কিন্তু কতজন এই ফরজ পালন করে?’ (মালফুজাত, দারুল কলম, ২০২৫)।

আরও পড়ুনসুরা হুমাজাতে চারটি পাপের শাস্তির বর্ণনা০৬ মে ২০২৫

ঐতিহাসিক পটভূমি

মুহাম্মদ ইলিয়াস ভারতের কান্ধলায় একটি আলেম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দেওবন্দি সংস্কার আন্দোলনের প্রভাবে তাঁর শৈশব কাটে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন, সাধারণ মুসলিমদের ধর্মীয় অজ্ঞতা এবং পাশ্চাত্য সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ তাঁর দাওয়াতি চিন্তার পটভূমি। তিনি বিশ্বাস করতেন, শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা মুসলিমদের সংস্কার করতে পারবে না। তাই তিনি একটি জনগণভিত্তিক, বিকেন্দ্রীকৃত আন্দোলন শুরু করেন, যেখানে সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরা দাওয়াতে অংশ নেয়। তিনি নবীর (সা.) মক্কার জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হন, যেখানে তিনি ঘুরে ঘুরে মানুষকে দাওয়াত দিতেন। তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) মক্কায় তাওয়াফ করে মানুষকে হকের দাওয়াত দিতেন’ (মালফুজাত, দারুল কলম, ২০২৫)।

গ্রন্থের গঠন ও সম্পাদনা

মালফুজাত তাঁর মজলিসের সংকলন হলেও এটি একটি সুশৃঙ্খল দাওয়াতি দলিল। সম্পাদনা করেছেন আবুল হাসান আলী নাদভি (রহ.)-এর শিষ্য শেখ আদিল হাররাজি। মুফতি মুহাম্মদ তকী উসমানী, ড. খালিদ সাইফুল্লাহ রাহমানি ও নূরুল হাসান রাশিদ কান্ধলভী প্রমুখের মতো পাকিস্তান ও ভারতের শীর্ষস্থানীয় ইসলামবেত্তাদের ভূমিকা গ্রন্থটিকে মহামূল্য করে তুলেছে। তাদের ভূমিকাগুলো গ্রন্থের দাওয়াতি ও ঐতিহাসিক পটভূমি বুঝতে সাহায্য করবে। আলী নাদভির সঙ্গে মুহাম্মাদ ইলিয়াসের আধ্যাত্মিক সম্পর্ক এবং তাবলিগের বিশ্বব্যাপী প্রভাবও এতে তুলে ধরা হয়েছে।

আজ যখন মুসলিম বিশ্ব নানা সংকটের মুখোমুখি, এই গ্রন্থ আমাদের তাওহিদ, ইখলাস ও তাজকিয়ার প্রতি ফিরে যেতে আহ্বান জানায়। এটি প্রতিটি দাঈ ও মুসলিমের জন্য একটি পাঠ্য, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ‘দাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহর দ্বীনকে জীবন্ত করে তুলতে হবে।’

সূত্র: আল-জাজিরা ডটনেট

আরও পড়ুন সুরা ইউসুফের সারকথা১৫ জুলাই ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি সেরা
  • করোনা বাড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে বিকল্প চিন্তা
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৫ জুন ২০২৫)
  • গণঅভ্যুত্থানে আহত সামিউলের দিন কাটছে অনিশ্চয়তায়
  • অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে আরও যাঁরা পেয়েছেন ‘দ্য কিংস ফাউন্ডেশন পুরস্কার ২০২৫’
  • সৌদি আরবের ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ, আবেদনের শেষ তারিখ আজ 
  • যথাসময়ে এইচএসসি পরীক্ষা আছে বিকল্প চিন্তাও
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৪ জুন ২০২৫)
  • মুহাম্মদ ইলিয়াসের তাবলিগি দর্শন
  • ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন