'মার্চ ফর ইউনুস' আগে সংস্কার তারপর নির্বাচন, মানববন্ধনের পর হুমকি
Published: 16th, April 2025 GMT
'মার্চ ফর ইউনুস' আগে সংস্কার তারপর নির্বাচন, দাবিতে মানববন্ধনের করার পর এর আয়োজকদের নানাভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলেন জানিয়েছেন এর আয়োজকদের অন্যতম একজন সোশ্যালিস্ট আরিফ দেওয়ান। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব জানান।
বিবৃতিতে তিনি উল্লেখ করেন, আসসালামু আলাইকুম আমি আরিফ দেওয়ান একজন সোশ্যালিস্ট। গত ১৩ এপ্রিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের একটি পোষ্ট ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। আমরা দাবি জানিয়েছি সংস্কারের পক্ষে 'মার্চ ফর ইউনুস'।
গত ১৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে আমাদের প্রোগ্রামটি করি। এবং পহেলা বৈশাখ থাকার কারণে লোকসমাগম খুবই কম হয়। এরপর থেকে আমাদের সহযোদ্ধাদেরকে নানানভাবে হুমকি-ধামকি দেওয়া হচ্ছে।
আমরা তাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলতে চাই 'উই আর রেডি টু কিল' আমাদের কেউ থামাতে পারবেনা। দেশের সংস্কারের পক্ষে আমরা সকল জনতা একযোগে এগিয়ে চলবো, এ উদ্দেশ্যে আমরা আগামী ১৮ এপ্রিল শুক্রবার চাষাড়া শহীদ মিনারে আমাদের দ্বিতীয় মানববন্ধনটি আয়োজন করছি। সমস্ত বাংলাদেশের ৬৪ এলাকা থেকে আপনারা এগিয়ে আসুন সংস্কারের দাবিতে।
আমি সকলের উদ্দেশ্যে একটি কথাই বলতে চাই। 'ইজ দ্যা হাই টাইম, প্রেটেক্ট আওয়ার কান্ট্রি এন্ড প্রেটেক্ট আওয়ার নেশন'।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
পুরোনো ভবনের একটি ক্লাসরুম। দেয়ালের রং, পলেস্তারার অবস্থাও খুব একটা ভালো নেই। এ শ্রেণিকক্ষে সারিবদ্ধভাবে সাজানো বেঞ্চ। এক সারির প্রথম বেঞ্চে বসে আছেন টিভি অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদের স্ত্রী শারমীন। অন্য সারির শেষের দিকের বেঞ্চে বসা ইরফান সাজ্জাদ। তার কোলে বসে আছে একটি শিশু।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ইরফান সাজ্জাদ তার ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন। তাতে এমন লুকে ধরা দিয়েছেন এই দম্পতি। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চা চলছে। কারণ এই ক্লাসরুমে স্ত্রী শারমীনের সঙ্গে তার প্রেমের সূচনা।
আরো পড়ুন:
পনেরো বছরে থেমে গেল শিশুশিল্পীর জীবন
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছে ‘সহযাত্রী’
ছবির ক্যাপশনে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, “গল্পটা শুরু এই ক্লাস রুম থেকেই। সালটা ছিল ২০০৬। আমি ছিলাম ব্যাক বেঞ্চার, সে ছিল প্রথম সারির! ঠিক এই বেঞ্চগুলোতে আমরা বসতাম! সরকারি কমার্স কলেজ চট্টগ্রাম, অ্যাকাউন্টিং ডিপার্টমেন্টের প্রথম বর্ষের ক্লাস তখন মূল ভবনের তৃতীয় তলার ৩০৭ নাম্বার রুমে হতো।”
সময় রিক্রিয়েট করার কথা উল্লেখ করে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, “আজকে অলমোস্ট ২০ বছর পর সময়টা রিক্রিয়েট করলাম; যদিও আমার কোলে আরো একজন ব্যাক বেঞ্চার আছে! ক্লাস রুমটা একই আছে, ক্লাসরুম একই থাকে শুধু চরিত্রগুলো বদলায়।”
ইরফান সাজ্জাদের সঙ্গে তার ভক্ত-অনুরাগীরাও স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। ফারজানা ববি নামে একজন লেখেন, “আহ! সেই দিনগুলোতে নতুন করে ফিরে গেলাম যেন তোমার স্ট্যাটাস পড়ে। তোমাদের তিনজনের গল্পে আমরাও আছি কিন্তু। শারমীনসহ আবার এলে সবাইকে ডাক দিও একদিন। শিঙাড়ারার আড্ডা খুব মিস করি।”
আরেকজন লেখেন, “মৃত্যুর আগ পর্যন্ত একসাথে থাকুন, এটাই চাই ভাইয়া।” অপর্ণা বড়ুয়া লেখেন, “আমিও এ কলেজ থেকে এমবিএ শেষ করেছিলাম। আপনার অভিনয় খুব ভালো লাগে। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য।” এমন অসংখ্য মন্তব্য শোভা পাচ্ছে কমেন্ট বক্সে।
ঢাকা/শান্ত