রাজধানী ঢাকায় আজ শনিবার তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। আজ এ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। গতকাল শুক্রবার ছিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা আজ বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জানান, আজ রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা ৪২-এর বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে গণ্য হয়।

কাজী জেবুন্নেসা বলেন, আজ এখন পর্যন্ত সব স্টেশনের তাপমাত্রা রেকর্ড আসেনি। তবে গতকালের চেয়ে তাপমাত্রা অনেক ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত এবং কিছু কিছু জায়গায় বেশি হতে পারে।

গত এপ্রিল মাসে দেশে তাপপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত কম ছিল। মে মাসের শুরু থেকে তাপমাত্রা মোটামুটি স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু গত বুধবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বিরাজ করছে। গতকাল দেশের ৪৫টি জেলায় তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা ও রাজশাহী জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স লস য় স দশম ক

এছাড়াও পড়ুন:

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে চলছে ‘এডুকেশন অ্যান্ড অ্যাডমিশন ফেয়ার’

উত্তরা ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্প্রিং-২০২৬ সেশনের ছাত্রছাত্রীদের জন্য গত সোমবার (১ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে ‘এডুকশেন অ্যান্ড অ্যাডমিশন ফেয়ার’।

সম্ভাব্য শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসের সত্যিকারের পরিবেশ সম্পর্কে জানানো এবং বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষকসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়ে সার্বিক ধারণা দেওয়াই এ আয়োজনের উদ্দেশ্য। ১৫ দিনব্যাপী এ মেলায় শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে বিশেষ ছাড় ও উপহার।

উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ইয়াসমীন আরা মেলার উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এডুকেশন অ্যান্ড অ্যাডমিশন ফেয়ার আমাদের ইউনিভার্সিটির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার ফসল। আমরা এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমাদের সম্ভাব্য শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ তৈরি করার পথ বেছে নিতে সাহায্য করি। তাদের কৌতূহল, তাদের প্রশ্ন এবং সত্যিকার অর্থে আমরা কেমন প্রতিষ্ঠান—এসব যাচাইয়ের সবচেয়ে ভালো সুযোগ এটি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাস, পরিবেশ এবং এর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে সরাসরি পরখ করার জন্য ছাত্রছাত্রী, অভিভাবকসহ সবাইকে আমন্ত্রণ জানাই।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত ফেয়ারে রয়েছে প্রতিটি বিভাগের আলাদা আলাদা স্টল। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং সম্ভাব্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন। দর্শনার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম, একাডেমিক সুবিধা, গবেষণা সুযোগ, সহশিক্ষা কার্যক্রম, ক্যাম্পাস–সংস্কৃতি এবং উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক শিক্ষা পরিবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ