বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য ড. তৌফিক
Published: 13th, May 2025 GMT
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম। আজ মঙ্গলবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ.এস.এম কাসেম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ববির ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।
এর আগে রাত ৯টার দিকে পৃথক ৩টি প্রজ্ঞাপনে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড.
উল্লেখ্য, উপাচার্য শুচিতার অপসারণের দাবীতে ২২ এপ্রিল থেকে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছিলেন। উপাচার্যের বাসভবনসহ প্রশাসনিক ভবনে তালা, একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ও সোমবার রাতে ১২ শিক্ষার্থী আমরণ অনশন এবং মঙ্গলবার বিকেলে ক্যাম্পাস সংলগ্ন ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে দক্ষিণাঞ্চল ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বড় অংশ এ আন্দোলনে সংহতি জানান।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বব উপ চ র য উপ চ র য
এছাড়াও পড়ুন:
কাশবনের হাতছানিতে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ভিড়
চারদিকে জেগে ওঠা ব্রহ্মপুত্র নদের বালুচর। এর মাঝখানে স্বচ্ছ পানির আধার। ওপরে নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘ। আর চরজুড়ে শুভ্র কাশফুল। প্রকৃতির দানেই তৈরি হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বাতাসে দুলতে থাকা কাশফুলের এ সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের মনে দেয় একধরনের প্রশান্তি। তাই প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছেন এখানে।
এ অপার সৌন্দর্যের দেখা মিলবে জামালপুর শহরের ফৌজদারি এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদের ধারে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষের। সবাই নিজেদের মতো করে ছবি তুলছেন, কেউবা কাশফুল ছিঁড়ে তৈরি করছেন তোড়া।
গত মঙ্গলবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, শহরের মোড় থেকে শুরু করে নদের তীর পর্যন্ত মানুষের ভিড়। ছোট্ট একটি সেতু পার হয়ে সবাই ছুটছেন নদীর ধারে। প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে ফুটেছে কাশফুল। সবুজ লম্বা পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা শুভ্র কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও গুচ্ছ আকারে। দূর থেকে মনে হবে, বালুচরে যেন সাদা চাদর বিছানো। হাওয়ায় দুলে ওঠা কাশফুলে মন ভরে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
চরের যে অংশে কাশবনের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে জনবসতি নেই। আছে স্বচ্ছ পানির লেকের মতো একটি ডোবা। কাশফুলঘেরা সেই পানিতে ডিঙিনৌকা নিয়ে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা সন্তানদের নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছেন।