ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় জনপদ সান্তা ক্যাটারিনায় একটি হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শনিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওই বেলুনে ২১ জন আরোহী ছিলেন। বাকি ১৩ জন বেঁচে গেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আকাশে থাকা অবস্থায় বেলুনটিতে আগুন ধরে যায়। একপর্যায়ে বিস্ফোরিত হয়ে মাটিতে পড়ে যায়।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জার্নাল রাজাওকে একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তিনি ওপর থেকে দুজনকে পড়ে যেতে দেখেছেন। ঝুড়িটি ভেঙে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই বেলুনটি আছড়ে পড়ে।

তিনি আরও বলেন, বেলুনটি কোথায় পড়েছিল তা দেখার জন্য আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম। সেখানে দুটি মরদেহ ও বেঁচে যাওয়া দু’জন ব্যক্তিকে দেখতে পেয়েছি। কাদায় ঢাকা এবং ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায় একজন নারী ও তার সঙ্গে থাকা একজন পুরুষকে দেখেছি।

স্থানীয় গভর্নর জর্গিনহো মেলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে বলেছেন, শনিবার সকালে প্রাইয়া গ্রান্ডেতে একটি বেলুন দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে আমরা সবাই হতবাক। আমাদের উদ্ধারকারী দল ইতোমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে.

..। এখন পর্যন্ত আমরা আটজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে পেরেছি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

বেরোবি শিক্ষকের মুক্তি চায় রাবির সাংবাদিকতা বিভাগ

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সহকারী অধ্যাপক মো. মাহামুদুল হকের মুক্তি চেয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। শনিবার সকালে রাবির বিভাগীয় সভাপতি ড. মো. মোজাম্মেল হোসেন বকুলের সই করা বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।

‎বিবৃতিতে বলা হয়, এই বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বর্তমানে বেরোবি শিক্ষক মো. মাহামুদুল হককে যেভাবে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা হতাশাজনক। আমরা অবিলম্বে তাঁর মুক্তি দাবি করছি। মাহামুদুল সাংবাদিকতা পেশায় সুনামের সঙ্গে কাজ করেছেন। একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে পরিচিত। এ ধরনের একজন ব্যক্তির পক্ষে প্রকাশ্য হত্যাকাণ্ডে জড়ানো কল্পনাতীত। মামলায় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত করাটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং সাজানো ঘটনা মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

বিভাগীয় শিক্ষকরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনের আহ্বান জানান। মাহামুদুলকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান।

এ বিষয়ে বেরোবির সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান তাবিউর রহমান বলেন, আমরা একটি পরিবার। এ বিভাগের কেউ আঘাতপ্রাপ্ত হলে, বরদাশত করব না। যদি তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা না করা হয়, আমরা বড় কর্মসূচির চিন্তা করব।

‎উল্লেখ্য, গত ২ আগস্ট পুলিশের ভয়ে পালানোর সময় পড়ে হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মারা যান ছমেস উদ্দিন। এ ঘটনার ১০ মাস পর গত ৩ জুন হত্যার অভিযোগে মামলা করা হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তার করা হয় শিক্ষক মাহামুদুলকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডেঙ্গু-করোনায় তিনজনের মৃত্যু আক্রান্ত ৩৫৬
  • বড় হওয়ার ক্ষেত্রে পরিবারকেও ভূমিকা রাখতে হয়
  • একটি সম্ভাবনাময় উদ্যোগ
  • করোনায় আরো ২ জনের মৃত্যু
  • বেরোবি শিক্ষকের মুক্তি চায় রাবির সাংবাদিকতা বিভাগ
  • আকাশ থেকে বেলুন পড়ে গিয়ে ৮ জন নিহত
  • আশুলিয়ায় রাস্তা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৮
  • ময়মনসিংহে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮
  • পটুয়াখালীতে ডেঙ্গু ও ডায়রিয়ার চোখ রাঙানি