জার্সি, শর্টস, জুতা—মেসির কাছ থেকে সবই নিয়ে গেলেন দেম্বেলে
Published: 30th, June 2025 GMT
মাঠে গতকাল ভুলে যাওয়ার মতো দিন পার করেছেন লিওনেল মেসি। ক্লাব বিশ্বকাপে শেষ ষোলোর ম্যাচে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন পিএসজির বিপক্ষে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারেনি মেসির ইন্টার মায়ামি। ম্যাচে ৪–০ গোলে হেরে বিদায় নিয়েছে মায়ামি। এদিন প্রথমার্ধে পুরোপুরি নিষ্প্রভ থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দেখা গেছে মেসিসুলভ কিছু ঝলক। যদিও তা ইন্টার মায়ামিকে ম্যাচে ফেরানোর জন্য মোটেই যথেষ্ট ছিল না।
ম্যাচে পিএসজি তারকাদের ছায়ায় ঢাকা পড়লেও ম্যাচ শেষে কিন্তু মেসিই ছিলেন উদ্যাপনের মধ্যমণি। একটা কারণ তো অনেকের সঙ্গে দীর্ঘ সময় পর মাঠে দেখা। ২০২৩ সালে ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার আগে দুই মৌসুম পিএসজিতেই কাটিয়ে এসেছে মেসি। আরেক কারণ মেসির মহাতারকা সত্তা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওতে পিএসজির খেলোয়াড়দের মেসির সঙ্গে এসে দেখা করতে দেখা গেছে। প্রথমে মাঠে এগিয়ে এসে মেসির সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেছে জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা–খিচা কাভারাস্কেইয়াকে। এরপর লুকাস এরনান্দেজ, ভিতিনিয়া, মারকিনিওস, আশরাফ হাকিমিদের।
আরও পড়ুনমেসিদের অসহায় দর্শক বানিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি১৩ ঘণ্টা আগেপরে আবার ড্রেসিংরুমেও মেসির সঙ্গে আলাদা করে দেখা করতে যান তাঁরা। তবে পিএসজি তারকাদের মধ্যে মেসিকে একরকম ‘লুটে’ নিয়েছেন তাঁরই সাবেক সতীর্থ উসমান দেম্বেলে। ম্যাচ শেষে মেসির জার্সির পাশাপাশি শর্টস এবং বুটও নিয়ে নিয়েছেন তিনি। পরে সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টও করেছেন এবারের ব্যালন ডি’অরের জোরালো দাবিদার দেম্বেলে।
এই ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন দেম্বেলে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প এসজ
এছাড়াও পড়ুন:
সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবে হামলা, সাংবাদিক আহত
সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাব পরিচালনা নিয়ে দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের জেরে হামলার ঘটনায় বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত কয়েকজন সাংবাদিকের নাম জানা গেছে। তারা হলেন– আবুল কাশেম, রফিকুল ইসলাম শাওন, আল ইমরান, বেলাল হোসেন, আমিনুর রহমান, সোহরাব হোসেন ও অমিত কুমার ঘোষ। অপর আহতদের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
এ হামলার ঘটনায় দু’রকম ভাষ্য পাওয়া গেছে।
প্রেস ক্লাবের এক পক্ষের সভাপতি আবুল কাশেমের ভাষ্য, পূর্বঘোষিত একটি সভায় অংশ নিতে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনি প্রেস ক্লাবে প্রবেশ করেন। এ সময় আবু সাঈদ ও আব্দুল বারীর নেতৃত্বে প্রায় ৭০-৮০ ভাড়াটে সন্ত্রাসী তাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করে। তিনি অভিযোগ করেন, আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে প্রেস ক্লাব দখল করে রেখেছেন। তাদের দু’জনের নেতৃত্বে গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়েও প্রেস ক্লাবে হামলা হয়েছিল।
অভিযোগ প্রসঙ্গে অপর পক্ষের সভাপতি আবু নাসের মো. আবু সাঈদ জানান, তাদের নেতৃত্বাধীন কমিটি বৈধ। প্রতিপক্ষ প্রেস ক্লাব দখলে এলে সাংবাদিকরা তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক জানান, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।