মাঠে গতকাল ভুলে যাওয়ার মতো দিন পার করেছেন লিওনেল মেসি। ক্লাব বিশ্বকাপে শেষ ষোলোর ম্যাচে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন পিএসজির বিপক্ষে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারেনি মেসির ইন্টার মায়ামি। ম্যাচে ৪–০ গোলে হেরে বিদায় নিয়েছে মায়ামি। এদিন প্রথমার্ধে পুরোপুরি নিষ্প্রভ থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দেখা গেছে মেসিসুলভ কিছু ঝলক। যদিও তা ইন্টার মায়ামিকে ম্যাচে ফেরানোর জন্য মোটেই যথেষ্ট ছিল না।

ম্যাচে পিএসজি তারকাদের ছায়ায় ঢাকা পড়লেও ম্যাচ শেষে কিন্তু মেসিই ছিলেন উদ্‌যাপনের মধ্যমণি। একটা কারণ তো অনেকের সঙ্গে দীর্ঘ সময় পর মাঠে দেখা। ২০২৩ সালে ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার আগে দুই মৌসুম পিএসজিতেই কাটিয়ে এসেছে মেসি। আরেক কারণ মেসির মহাতারকা সত্তা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওতে পিএসজির খেলোয়াড়দের মেসির সঙ্গে এসে দেখা করতে দেখা গেছে। প্রথমে মাঠে এগিয়ে এসে মেসির সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেছে জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা–খিচা কাভারাস্কেইয়াকে। এরপর লুকাস এরনান্দেজ, ভিতিনিয়া, মারকিনিওস, আশরাফ হাকিমিদের।

আরও পড়ুনমেসিদের অসহায় দর্শক বানিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি১৩ ঘণ্টা আগে

পরে আবার ড্রেসিংরুমেও মেসির সঙ্গে আলাদা করে দেখা করতে যান তাঁরা। তবে পিএসজি তারকাদের মধ্যে মেসিকে একরকম ‘লুটে’ নিয়েছেন তাঁরই সাবেক সতীর্থ উসমান দেম্বেলে। ম্যাচ শেষে মেসির জার্সির পাশাপাশি শর্টস এবং বুটও নিয়ে নিয়েছেন তিনি। পরে সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টও করেছেন এবারের ব্যালন ডি’অরের জোরালো দাবিদার দেম্বেলে।

এই ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন দেম্বেলে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প এসজ

এছাড়াও পড়ুন:

রূপগঞ্জে মাদক ও কিশোরগ্যাংয়ের দৌরাত্ম্যরোধে বিক্ষোভ 

রূপগঞ্জে মাদক সেবন, মাদক ব্যবসা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, চুরি -ছিনতাই, নৈরাজ্য ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌড়াত্বরোধে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে এলাকাবাসী।

শুক্রবার দুপুরে উপজেলার তারাব পৌরসভার খাদুন এলাকায় খাদুন যুব সমাজের আয়োজনে এ বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ কর্মসূচী পালন করে এলাকাবসী। প্রতিবাদ কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন, তানভীর হাসান মিলন, মুহাম্মদ আল-আমীনসহ অনেকে।

এ সময় তানভীর হাসান মিলন বলেন, বর্তমানে মাদকের ভয়াল থাবায় যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। মাদক রোধে আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। যদি কেউ মাদক ব্যবসা করে তাহলে তাকে ধরে পুলিশের সফর্ধ করা হবে। 

আমরা সকলে মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি। এছাড়া বর্তমানে কিশোরগ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলছে। কিশোর গ্যাং এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ব রোধে আমাদেরকে কঠোর অবস্থানে যেতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ