ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনেছেন ভারতের দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহ।

শুক্রবার (১ আগস্ট) বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তিনি ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন।

একাধিক সূত্র জানায়, রিয়াজ হামিদুল্লাহ বিকেলে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় যান। তিনি আখাউড়া স্থলবন্দর, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন এলাকা ঘুরে দেখেন। পরে তিনি বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। ব্যবসায়ীরা এ সময় বন্দরের বিভিন্ন সমস্যার কথা তাকে অবহিত করেন। পরে হাই কমিশনার এ বন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় যান। 

আরো পড়ুন:

আইএমও নির্বাচনে বাংলাদেশের পক্ষে নরওয়েসহ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন দাবি

বাংলাদেশের বিচার বিভাগের প্রশংসা করলেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত

বৈঠকে ভারতের আগরতলাস্থ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জি এম রাশেদুল ইসলাম, আখাউড়া থানার ওসি মো.

ছমিউদ্দিন, স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. নেসার ভূঁইয়া, মাছ আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ফারুক উপস্থিত ছিলেন।

স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. নেসার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সমস্যার কথা উত্থাপন করেছি। বিশেষ করে সব ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করার বিষয়ে কথা হয়েছে। এ বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার কথা তিনি (হাইকমিশনার) জানিয়েছেন।” 

ঢাকা/মনিরুজ্জামান/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস য়

এছাড়াও পড়ুন:

‘বিশ্বব্যাংকের পরবর্তী প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাবে সোনামসজিদ স্থলবন্দর সম্প্রসারণ’

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘‘বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বেশ কয়েকটি বন্দর করা হয়েছে। পরবর্তীতে যদি বিশ্বব্যাংকের কোনো প্রকল্প থাকে—তাহলে এ বন্দর সম্প্রসারণের সুবিধা হবে।’’

শুক্রবার (১ আগস্ট) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরের স্থানীয় প্রশাসন, কাস্টমস ও ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা তিনি।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘‘সোনামসজিদ স্থলবন্দরের সমস্যাগুলো দেখার জন্য ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসকে বলেছি। এর মধ্যে, আড়াই থেকে তিন কিলোমিটারের একটি রাস্তার প্লানের জন্য বলা হয়েছে। আর বন্দরের ইয়ার্ড তৈরির জন্য আমারা কিছু খাস এবং কিছু ব্যক্তি মালিকাধীন জমি দেখেছি। এগুলো নিয়ে একটি প্লান তৈরি করে পাঠালে আমরা বুঝতে পারব, কতখানি জমি আছে; আর কতখানি জমি লাগবে এবং জমি নিতে আমাদের কতটুকু বাজেটের ব্যবস্থা করতে হবে।’’

আরো পড়ুন:

সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেওয়ার আহ্বান নৌপরিবহন উপদেষ্টার

বিআইডব্লিউটিসির সব নৌযান ধূমপানমুক্ত করার ঘোষণা

তিনি আরো বলেন, ‘‘সোনামসজিদ স্থলবন্দর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও পুরাতন বন্দর। ভবিষ্যতে এই বন্দর লিংকআপ হতে পারে। সে কারণে বন্দরটি আরেকটু সম্প্রসারণ করা দরকার।’’

ঢাকা/শিয়াম/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘বিশ্বব্যাংকের পরবর্তী প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাবে সোনামসজিদ স্থলবন্দর সম্প্রসারণ’