সিরাজগঞ্জ জেলা সমিতির বৃত্তি, পাবেন গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীরা
Published: 17th, August 2025 GMT
ঢাকাস্থ সিরাজগঞ্জ জেলা সমিতি জেলার স্থায়ী অধিবাসীদের সন্তান, যাঁরা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদী জেলার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হয়েছেন বা পড়াশোনা করছেন, সেসব গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে ‘ছাত্র বৃত্তি’ প্রদান করবে।
ছাত্র বৃত্তির জন্য আবেদনের যোগ্য১. সিরাজগঞ্জ জেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
২.
৩. ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদী জেলার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হয়েছেন বা বর্তমানে পড়াশোনা করছেন।
আরও পড়ুনএসএসসি পরীক্ষা: পুনর্নিরীক্ষণেই ধরা পড়ে এত ভুল, দাবি পুনর্মূল্যায়নের৬ ঘণ্টা আগেযেভাবে আবেদন করা যাবে১. ছাত্র বৃত্তির জন্য নির্দিষ্ট আবেদন ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা সমিতি ভবন থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে। আবেদন সরাসরি বা ই–মেইলে [email protected] জমা দেওয়া যাবে।
২. আবেদনের শেষ তারিখ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
আরও পড়ুননেদারল্যান্ডসে বিনা মূল্যে পড়াশোনা, আবেদন স্নাতকোত্তরে১৬ আগস্ট ২০২৫আবেদন পাঠানোর ঠিকানাসভাপতি, সিরাজগঞ্জ জেলা সমিতি, সিরাজগঞ্জ ভবন, প্লট নম্বর ৬/৩, সেকশন–২, মিরপুর হাউজিং এস্টেট, ঢাকা।
*বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট: www.szsdhaka1984.com
আরও পড়ুনব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমিতি এইচএসসি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে৭ ঘণ্টা আগেউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স র জগঞ জ জ ল
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপির এই ভালোবাসা সনাতন সম্প্রদায় ভুলবে না : শিপন সরকার
নারায়ণগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিখন সরকার শিপন বলেছেন, এবারের দুর্গোৎসবে নারায়ণগঞ্জের সনাতনী সম্প্রদায় সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পেয়েছে বিএনপির কাছ থেকে।
নারায়ণগঞ্জের ২২৮টি পূজা মন্ডপে আনন্দঘন পরিবেশে জাঁকজমকপূর্ণভাবে এবারের দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে। সনাতন সম্প্রদায়ের প্রতি বিএনপির এই ভালোবাসা আমরা কোনদিন ভুলবো না।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মহাসপ্তমীতে মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বন্দরের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
শিপন সরকার আরো বলেন, নারায়ণগঞ্জ ধর্মীয় সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এখানে রোজা এবং পূজা একসাথে পালিত হয়। কখনো কোনো ধর্মীয় বিরোধ সৃষ্টি হয় নাই।
৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে নারায়ণগঞ্জের সনাতন সম্প্রদায়ের মাঝে যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছিলো তা দূর করতে বিএনপি আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলো।
তাই আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে তাদেরকে স্মরণ করি। আমাদের এই ধর্মীয় মেলবন্ধন আগামীতেও অটুট থাকবে। আমরা সবাই মিলেমিশে এই নারায়ণগঞ্জ শহরে বসবাস করবো। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এই শহর হবে আমাদের সকলের।