চট্টগ্রামে বন্দর থানা পুলিশের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান, শাকিল গ্রেপ্তার
Published: 17th, August 2025 GMT
চট্টগ্রাম বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রিরহাট এলাকায় পুলিশের ওপর হামলার প্রধান আসামি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মো. শাকিল (২৭) ও তার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম বন্দর থানা।
রবিবার ভোরে বন্দর থানার ওসি আফতাব উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশের একাধিক দল পতেঙ্গার আউটার রিং রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে কন্টেইনারবাহী গাড়ির হেলপারের সিট থেকে শাকিলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আফতাব উদ্দিন এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, গত ১১ আগস্ট রাত সাড়ে ১১টার দিকে সন্ত্রাসী শাকিলের নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ, যুবলীগের নামে একটি মিছিল বের হয়। খবর পেয়ে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শাকিল ও তার সহযোগীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ধারালো কিরিচ দিয়ে শাকিল বন্দর থানার এসআই আবু সাঈদ রানাকে মাথা, গলা, হাত ও পেটে গুরুতর জখম করে। পরে এ ঘটনায় দুইটি মামলা দায়ের হয়।
তদন্তকালে তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, শাকিল কন্টেইনারবাহী গাড়িতে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পালানোর চেষ্টা করছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে শাকিলকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। পরে তার স্বীকারোক্তিতে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রিরহাট এলাকার একটি পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর থেকে তার সহযোগী মো.
পুলিশ জানায়, শাকিলের বিরুদ্ধে ডিএমপি ও সিএমপি’র বিভিন্ন থানায় অস্ত্র, হত্যা চেষ্টা, মারামারি, চুরি ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নয়টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট ৩৩ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঢাকা/রেজাউল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র প ত র কর
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে