Risingbd:
2025-09-18@01:17:41 GMT

আমার টাইসন আর নেই: নিলয় আলমগীর 

Published: 27th, August 2025 GMT

আমার টাইসন আর নেই: নিলয় আলমগীর 

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর। সম্প্রতি প্রিয় পোষ্য ‘টাইসন’কে হারিয়ে শোক প্রকাশ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে পোস্ট দিয়েছেন এই অভিনেতা সেখানে স্থান পেয়েছে পেয়ে টাইসনের প্রতি গভীর মমত্ববোধ। নিয়ল আলমগীরের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো। 

‘‘২৬ নভেম্বর ২০২৪। পুবাইলে শ‍্যুটিংয়ে যাচ্ছিলাম। হাসনাহেনা শ‍্যুটিং হাউজে ঢোকার আগেই দেখলাম একটা ছোট কুকুর ছানা বয়স ২০-২৫ দিনের মত হবে, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে, এক্সিডেন্ট করেছে, শুধু গোঙানীর মত শব্দ হচ্ছে। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। কুকুরদের জন্য কিছু বস্তা রাখা ছিলো গাড়িতে।বাচ্চা টাকে বস্তার ওপর শুইয়ে শ‍্যুটিং হাউজে নিয়ে এলাম। রক্তের বাঁধন নাটকের শ‍্যুটিং ছিলো। পরিচালক তানভীর তন্ময় সাথে সাথে বাচ্চা টিকে প্রডাকশনের গাড়িতে করে প্রডাকশনের আকবর কে দিয়ে ভেটের কাছে উত্তরা পাঠিয়ে দিলো। আমরা টেনশনে ছিলাম বাচ্চাটা বাঁচবে কিনা। 

আরো পড়ুন:

মানবজীবন খুব সংক্ষিপ্ত এবং নশ্বর: তৌকীর আহমেদ

সংগীতে নজরদারি রাখতে হবে: বেবী নাজনীন

ঘন্টাখানেকের মধ্যে আকবর জানালো এক্সরে করা হয়েছে। ভেট জানিয়েছেন, মাথায় এবং কোমরে আঘাত পেয়েছে। পেছনের দুই পায়ের হাড় ভেংগেছে, হাঁটতে পারবে না তবে যত্ন নিলে এবং নিয়মিত ঔষধ খাওয়ালে সুস্থ হতে পারে। প্রেসক্রিপশনে নাম লেখার সময় ভেট ঐ বাচ্চাটার নাম লিখে দেয় “টাইসন”। কারন বাচ্চাটা মাশাল্লাহ হেলদি ছিলো।

তারপর থেকে টাইসন আমাদের সাথে। কুকুর যেহেতু বাসার ভেতরে রাখা যায় না, তাই টাইসনকে খাঁচার ভেতরে লিফটের কাছে রাখতাম। মারিয়া আপু প্রত‍্যেকদিন বাসায় গিয়ে সব মেডিসিন দিয়ে আসতো। যেহেতু ছোট বাচ্চা হৃদি একটু পরপর তাকে খাবার দিতো। খাঁচা থেকে বের করলেও ঠিকমত দাঁড়াতে বা হাঁটতে পারতো না। পেছনের দুই পা টেনে টেনে হাঁটার চেষ্টা করতো। এরপর টাইসনকে আমাদের বারান্দায় রাখতাম। রাতের বেলা খাঁচায়। ঠান্ডার জন্য চারপাশ ঢেকে দিতাম। লক্ষী বাচ্চার মত ঘুমিয়ে পরতো।

একদিন দেখলাম টাইসন দাঁড়াতে পারছে, হাঁটার চেষ্টা করছে বাট পারছেনা। তারপর তাকে আমাদের ফ্ল‍্যাটের পাশের ফ্ল‍্যাটে কন্স্ট্রাশনের কাজ বন্ধ ছিলো, সেখানে সারাদিন রাখতাম যাতে রোদ পায় আর হাঁটার জন‍্য জায়গা পায়। আস্তে আস্তে টাইসন হাঁটা শুরু করে দেয়, তারপর দৌড়াদৌড়ি। যেহেতু টাইসন এখন পুরোপুরি সুস্থ‍্য এবার তার মায়ের কাছে ফেরার পালা। 

পুবাইলে গুন্ডা নাটকের শ‍্যুটিংয়ের সময় টাইসনকে সাথে নিয়ে গেলাম। অনেক কষ্টে টাইসনের মাকে খুঁজে বের করলাম। টাইসনকে তার মায়ের কাছে দিয়ে চলে আসতেছি তখন টাইসন দৌড়ে আমার কাছে চলে আসে। কয়েকবার চেষ্টা করলাম কাজ হচ্ছেনা। মনে হচ্ছে মা ও টাইসনকে চিনতে পারছেনা। গন্ধ শুকে অন‍্যদিকে চলে যাচ্ছ। অবশেষে টাইসনকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিতে ব‍্যর্থ হলাম। বাসায় ফিরিয়ে নিয়ে এলাম। 

কিন্তু টাইসনের তো একটা ভালো ফ‍্যামিলি দরকার যেখানে টাইসন ভালো থাকবে। ফেইসবুকে পোস্ট করলাম। অনেকের মধ‍্য থেকে একজন আপুকে দেওয়া হলো। টাইসন পেয়ে গেলো নতুন পরিবার। কিন্তু টাইসনের ভাগ‍্যে সুখ সইলোনা। আপুটা দুইদিন পরেই টাইসনকে ফিরিয়ে দিলো কারণ তার বাসার আগের কুকুর টাইসনকে পছন্দ করছে না। আরো কয়েক জায়গায় চেষ্টা করলাম এডপশনে দেয়ার জন্য কিন্তু দেশি কুকুর তো তাই কেউ টাইসনকে নিলো না। 

আমরা যেহেতু বাসায় কুকুর পালবো না। টাইসনকে নিয়ে আমরা একটা বিপদে পড়ে গেলাম। আমার মা বললো টাইসনের কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের বাসার নিচেই থাকবে। আমাদের গ্যারেজে ঘুমাবে। তারপর থেকে টাইসন আমাদের বিল্ডংয়ের সামনেই থাকতো। টাইসন খুব মানুষের সাথে মিশতে পছন্দ করতো। যাকে দেখতো দৌড়ে তার কাছে যেতো আদরের আশায়। কিন্তু এখানেও টাইসনের শান্তি নেই। বিল্ডিংয়ের অনেকেই হোয়াটসঅ‍্যাপ গ্রুপে কমেপ্লেইন করলো এই বাসার সামনে কুকুর রাখা যাবে না। এই কুকুর নাকি ডেঞ্জারাস, যেকোন সময় মানুষের ক্ষতি করবে। কয়েকজন বললো এই কুকুরকে খাবার দিলে জায়গা নোংরা হয়ে যায়। কারো ব‍্যক্তিগতভাবে পালতে ইচ্ছে করলে বাসায় নিয়ে পালেন। এই ছোট বাচ্চাটা নাকি মানুষকে আক্রমণ করবে!!

টাইসনকে নিয়ে আমি আবার বিপদে পড়লাম। কি করবো? কোথায় রাখবো? কার কাছে রাখবো? রাস্তায় ছেড়ে দিলেও বাসার সামনে চলে আসে। তারপর আমার ড্রাইভার আতিক তাকে বেঁধে রাখতো। প্রিয়াংকা সিটির ডিরেক্টর সৌরভ ভাই আমাকে আলাদা জায়গায় আমার পার্কিং পজিশন দিলো যাতে আমি কুকুর রাখতে পারি। এভাবে আটকিয়ে লুকিয়ে মানুষের কথা সহ‍্য করেই টাইসনকে রেখে দিলাম। টাইসনের একটাই দোষ ছিলো কাউকে দেখলেই দৌড়ে তার কাছে যাবে। আদর নিবে, কোলে উঠতে চাইবে। আস্তে আস্তে টাইসন সবার প্রিয় হয়ে উঠতে লাগলো। প্রিয়াংকার রানওয়ে সিটির অনেকেই তাকে চিনতো, আদর করতো, খেতে দিতো।

টাইসন ডগ ট্টিট খেতে খুব পছন্দ করতো। যেটার দাম সব চাইতে বেশি সেটাই খেতো শুধু। এবার দেশের বাইরে আসার আগে অনেকগুলো ট্রিট কিনে আতিক কে বলে এসেছি, অল্প অল্প করে দিবা , এইগুলা কিন্তু অনেক দাম। এখনো অনেক ট্রিট রয়ে গেছে । টাইসন আর ট্রিট খেতে চাইবে না। আমার অনেক খরচ বেঁচে গেলো। আমাদের আর কষ্ট করে টাইসনের জন‍্য দুই বেলা খাবার রেডি করে দিতে হবেনা। টাইসন আমাদের সব কিছু থেকে মুক্তি দিয়ে গেলো। আমাকে আর কোন মানুষের কম্প্লেইন শুনতে হবে না টাইসনকে নিয়ে। অন‍্য কারো পার্কিয়ে গিয়ে শুয়ে থাকবেনা। গরম বেশি লাগলে ঠান্ডার আশায় সিঁড়িতে গিয়ে শুয়ে থাকবে না। কারো দিকে দৌড়ে যাবেনা কেউ ভয়ও পাবেনা। আহারে টাইসন। টাইসন আমার সাথে দুটো নাটকে অভিনয়ও করেছিলো। সব কিছু এখন শুধু স্মৃতি। 

হঠাৎ আতিক বললো টাইসন ঠিকমত খাচ্ছেনা, শরীর টা মনে হয় ভালো না। বললাম সকালে ক্লিনিকে নিয়ে যেও। সকালে গিয়ে আতিক আর টাইসনকে পায় না। তিনদিন হয়ে গেলো পাচ্ছেনা। এর আগেও একবার হারিয়েছিলো। বাসার পাশের কন্সাট্রাকশন বিল্ডিংয়ের সাত তলায় উঠে আটকা পরে গিয়েছিলো। হৃদি ভেবেছিলো এবারও এমনটাই হবে। আতিককে দিয়ে একই জায়গায় বারবার খুঁজেছে। গভীর রাত পর্যন্ত খুজেছে আতিক তারপর এক/দুই ঘণ্টা ঘুমিয়ে আবার ফজরের সময় উঠে খুঁজেছে। হৃদি ভেবেছে আতিক ঠিকমত খুঁজেনি তাই ভিডিও কলে থেকে আবার আগের জায়গা গুলো খুঁজেছে। তাতেও ক্ষান্ত হয়নি, তার ভাই রিব্বিকে মগবাজার থেকে এনে ভিডিও কলে থেকে আবার খোঁজ করেছে। 

সবশেষে পোস্টার রেডি করে আতিক যখন পোস্টার টাঙাচ্ছিলো তখন দুই একজন রিক্সাওয়ালা জানায় তারা টাইসনকে দেখতে পেয়েছে বাউনিয়াতে। এত দূরে কখনো টাইসন যায় না। আতিক আর সিফাত বাউনিয়া যাওয়ার পর শুনে একদিন আগেই টাইসনের লাশ এখানে পরেছিলো। লোকজন দূরে মাটি চাপা দিয়েছে। আতিক দৌড়ে যায় সেখানে, আমরা ভিডিও কলে ছিলাম। আমরা শুধু আল্লাহকে ডাকছিলাম এটা যাতে টাইসন না হয়। আতিক কোঁদালের অপেক্ষা না করে হাত দিয়েই মাটি খুড়লো। মাটি খুঁড়ে বের করলো আমার টাইসনকে। গলায় সবুজ বেল্ট পড়ানো, শরীরে কোন ক্ষত চিহ্ন নেই, কোন রক্ত নেই। নিথর দেহ। আমার টাইসন আর নেই। 

সিসিটিভি ফুটেজে লাস্ট যখন টাইসনকে দেখা যায়। সে হাঁটছিলো বরাবরের মতই। হেঁটে কোথাও যাচ্ছিলো। আল্লাহ জানে টাইসন কীভাবে মারা গেছে? টাইসন আমাকে মাফ করে দিস। আমি তোর কাছে থাকতে পারলাম না। না জানি কত কষ্ট পেয়েছিলি তখন। হয়তো তখন চারদিকে আমাকেই খুঁজছিলি, হয়তো আশায় ছিলি আমি এসে তোকে বাঁচাবো। আমি আসি নাই টাইসন, আমাকে মাফ করে দিস, আমি তোকে অনেক মিস করবোরে বাবা।’’

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক ট ইসন র র ট ইসন ই ট ইসন আম দ র ত রপর করল ম

এছাড়াও পড়ুন:

আসামিদের হুমকিতে অসহায় মা, নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি

খুলনা মহানগরীর লবণচরার বাংলাদেশ সী ফুডস রোড এলাকার ঘের ব্যবসায়ী মো. আলমগীর হোসেন বিদ্যুৎ (২৪) হত্যা মামলার বিচার কাজ এক যুগ অতিবাহিত হলেও এখনো শেষ হয়নি। মামলার দীর্ঘ সূত্রিতার কারণে আসামিরা জামিনে বের হয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন নিহতের পরিবারকে। তাদের বিরুদ্ধে বাদীর অপর ছেলেকে হত্যার ভয়-ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে। 

এ অবস্থায় সাক্ষীদের নিরাপত্তা দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের ব্যবস্থা এবং আসামিদের অপতৎপরতা থেকে রক্ষা করে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির আহ্বান জানিয়েছেন নিহত বিদ্যুতের মা জাহানারা বেগম। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিচার বিভাগ, পুলিশ বিভাগ ও সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আরো পড়ুন:

কেএমপির ৮ থানার ওসি রদবদল

জলবায়ু পরিবর্তন আজকের বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: ইইউ রাষ্ট্রদূত

লিখিত বক্তব্যে জাহানারা বেগম বলেন, ‍“২০১২ সালের ৪ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীরা আমার ছোট ছেলে মো. আলমগীর হোসেন ওরফে বিদ্যুৎকে (২৪) নগরীর খানজাহান আলী (র.) সেতু এলাকায় নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার পর ৭ ডিসেম্বর আমি বাদী হয়ে খুলনা সদর থানায় হত্যা মামলা করি (মামল নং- ০৩)। মামলাটি বর্তমানে খুলনা মহানগর দায়রা জজ (মামলা নং: ৪৪৯/১৫) বিচারাধীন আছে।” 

“মামলায় লবণচরা বাংলাদেশ সী ফুডস রোড এলাকার নাজিম খলিফার দুই ছেলে আরমান খলিফা ও আরিফ খলিফা, লবণচরা মোহাম্মদীয়া পাড়া মসজিদ এলাকার আব্দুল জলিল হাওলাদারের ছেলে হারুন হাওলাদার, লবণচরা ইব্রাহীমিয়া মাদরাসা রোড এলাকার হামিদ মিস্ত্রীর ছেলে মো. সিরাজ এবং লবণচরা মোক্তার হোসেন রোড এলাকার হযরত আলী ফকিরের ছেলে বাদল ফকিরকে আসামি করা হয়। এ মামলায় আসামিরা বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারেও ছিলেন। আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়ে জেল থেকে বের হয়ে মামলা তুলে নিতে নানাভাবে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রেখেছে। এই সব আসামিদের বিরুদ্ধে একাধিক থানায় বিভিন্ন মামলাও রয়েছে”, যোগ করেন তিনি।

জাহানারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, “আমার কলিজার টুকরো সন্তানকে হত্যা করেও সন্ত্রাসীরা ক্ষ্যান্ত হয়নি। উপরন্ত জামিনে মুক্তি পেয়ে তারা এখন মামলা তুলে নিতে আমি ও আমার এক মাত্র সন্তান এবং মামলার স্বাক্ষীদের জীবননাশসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে। এ বিষয়ে বারবার সাধারণ ডায়রি (জিডি) করার ফলে হত্যাকারী-সন্ত্রাসীরা ক্ষুদ্ধ হয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। যে কোন সময় তারা আমি ও আমার বড় ছেলেসহ আমার পরিবারের সদস্যদের বড় ধরণের ক্ষতি করতে পারে। এ অবস্থায় আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছি।”

তিনি আরো বলেন, “হত্যাকারী-আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ভয়ে আমি এখন পর্যন্ত খুলনা ও লবণচরা থানায় চারটি সাধারণ ডায়রি করেছি। সর্বশেষ গত ৩ মার্চও আমি লবণচরা থানায় জিডি করি। কারণ ২ মার্চ দুপুরে মামলার চার্জশিটভুক্ত প্রধান আসামি আরমান তার ভাই আরিফ এবং অপর আসামি জুয়েল শেখ, হারুন হাওলাদার, সিরাজ ও বাদল ফকিরসহ আরো অনেকে আমার বাসার সামনে এসে মামলা তুলে নেয়ার জন্য ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়। এমনকি তারা আমাকে ও আমার বড় ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন বিপ্লবকেও হত্যা করবেন বলেও হুমকি দেয়। এ ছাড়া, একই ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকির কারণে আমি ২০১৪ সালের ৪ মার্চ ও ২ মে খুলনা থানায় এবং একই বছরের ৪ মে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে লবণচরা থানায় সাধারণ ডায়রি করি।”

ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আসামিদের হুমকিতে অসহায় মা, নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি