2025-06-17@00:17:29 GMT
إجمالي نتائج البحث: 303
«আকর ম খ ন»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
বাংলাদেশের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি যখন চিন্তা করেন উদ্বৃত্ত টাকা দিয়ে কি জমি কিনবেন, উচ্চ হারে ফিক্সড ডিপোজিট করবেন, নাকি শিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করবেন, তখন তাঁর মনে কী কী বিবেচনা কাজ করে? তেমনটি দুবাই, সিঙ্গাপুর, মুম্বাই, কুয়ালালামপুর, লন্ডন, প্যারিস বা নিউইয়র্কে যখন কোনো কোম্পানি বা ধনকুবের তাঁর বা তাঁদের পুঁজির নতুন বিনিয়োগ–গন্তব্য বেছে নিতে চান, তখন কী কী বিষয় বিবেচনায় নেন?৩৫ বছরের বেশি সময় দেশে–বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগানো বা ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতায় আমার মনে হয়েছে, ব্যবসায়ীরা পত্রপত্রিকা পড়ে নয়, বরং ইতিমধ্যে ব্যবসা করছেন—এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন। তারপর আসে পুঁজি এনে বা বিনিয়োগে লাভের সম্ভাবনা, আর্থিক খাতের গভীরতা আর ব্যাংকঋণ পাওয়ার সহজলভ্যতা, দক্ষ শ্রমিক বা ব্যবস্থাপক পাওয়ার সুবিধা, যাতায়াত বা পরিবহন অবকাঠামো, মুনাফা বাইরে নিয়ে যাওয়ার সুবিধা, প্রচলিত...
গণ–অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যা–সংক্রান্ত অপরাধের বিভিন্ন কল রেকর্ড, সিসিটিভি ফুটেজ, ভিডিও ও বার্তা আদান–প্রদানের মতো ডিজিটাল এভিডেন্স (তথ্য–উপাত্ত) সংগ্রহ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়। ডিজিটাল এসব তথ্য–উপাত্ত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) মাধ্যমে যাচাইয়ের অনুমতি দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কাছে আবেদন করা হয়েছে।চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ের এ আবেদন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গতকাল সোমবার মঞ্জুর করেছেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। ট্রাইব্যুনালে ডিজিটাল তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনের আগে তা যাচাই–বাছাই করার জন্য আবেদন করেছিলেন প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ।ডিজিটাল তথ্য-উপাত্ত প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে ডিজিটাল তথ্য–উপাত্ত ট্রাইব্যুনালের কাছে উপস্থাপনের আগে ফরেনসিক পরীক্ষা বা...
ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের চালক এক কিশোরকে কুপিয়ে ও গলা কেটে মুমূর্ষু অবস্থায় ধানখেতে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাতে জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার ফেনারবাক ইউনিয়নের উররাবিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সকালে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।ওই কিশোরের নাম আকরাম হোসেন (১৫)। সে জেলার দিরাই উপজেলার সরমঙ্গল ইউনিয়নে ধনপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। রফিকুল পরিবার নিয়ে দুই বছর ধরে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের মোহাম্মদপুর এলাকায় বসবাস করতেন। বাবা ও ছেলে দুজনই শহরে ইজিবাইক চালাত।আকরামের চাচাতো ভাই রায়হান মিয়া (২০) বলেন, শনিবার বিকেলে আকরাম ইজিবাইক নিয়ে শহরে বের হয়। রাত একটার দিকে জামালগঞ্জ থানার পুলিশ ফোনে জানায়, আকরামকে কে বা কারা কুপিয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। পরে পুলিশই একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সুনামগঞ্জ পাঠায়। রাত তিনটার দিকে সুনামগঞ্জ থেকে তাকে সিলেট এম এ জি ওসমানী...