দেশের বাজারে নতুন বৈদ্যুতিক গাড়ি
Published: 3rd, March 2025 GMT
দেশের বাজারে ডিপাল ব্র্যান্ডের দুটি মডেলের বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) উন্মোচন করেছে বাংলাদেশে চাঙ্গান অটোমোবাইলসের পরিবেশক ডিএইচএস অটোস লিমিটেড। আজ সোমবার রাজধানীর পূর্বাচলের শালবন স্পোর্টস গ্রাউন্ডে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ‘ডিপাল এস০৭’ ও ‘ডিপাল এল০৭’ মডেলের গাড়ি দুটি বাজারে আনার ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে ডিএইচএস অটোসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইমরান জামান খান, মহাব্যবস্থাপক আরমান রশিদ, বিক্রয়প্রধান ফারহান সামাদ ও বাংলাদেশের প্রথম নারী এফআইএ সনদপ্রাপ্ত রেসিং ড্রাইভার কাশফিয়া আরফা উপস্থিত ছিলেন। আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ডিএইচএস অটোস লিমিটেড।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংযোজিত ‘ডিপাল এস০৭’ ও ‘ডিপাল এল০৭’ মডেলের গাড়ি দুটিতে রয়েছে স্মার্ট ইনফোটেইনমেন্ট সিস্টেম, স্মার্ট কেবিন কন্ট্রোল, আরামদায়ক আসনব্যবস্থাসহ পর্যাপ্ত স্থান। ঢাকার গুলশানের বীর উত্তম মীর শওকত সড়কে অবস্থিত ডিএইচএস অটোসের শোরুমে পাওয়া যাবে গাড়িগুলো।
ইমরান জামান খান বলেন, ডিপাল এস০৭ মাঝারি আকারের সেডান গাড়ি। শক্তিশালী মোটরযুক্ত বিলাসবহুল এই গাড়ির বাহ্যিক নকশাও আকর্ষণীয়। ক্রেতাদের সুবিধার্থে সহজলভ্য সার্ভিসিংসহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশে আট বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাও দেবে ডিএইচএস অটোস।
আরমান রশিদ বলেন, ‘আমরা গর্বিত যে ডিএইচএস অটোস লিমিটেড বাংলাদেশের ইভি বাজারে অগ্রণী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ভবিষ্যতে ডিপালের আরও আকর্ষণীয় মডেল বাংলাদেশে উন্মোচন করা হবে। বাংলাদেশের চার্জিং অবকাঠামোর উন্নয়নেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ডিএইচএস অটোস লিমিটেড।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
৩০ হাজার টাকার শুল্কের জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়: শওকত আজিজ
ব্যবসা-বাণিজ্যে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বস্ত্রমালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ। তিনি বলেন, একসময় বিটিএমএ যন্ত্রাংশ আমদানি করত। যথাযথ হারে শুল্কও দেওয়া হতো। এ নিয়ে বিতর্ক হয়নি। ছাড়পত্র বিটিএমএর পক্ষ থেকেই দেওয়া হতো।
কিন্তু এনবিআর পুরো বিষয়টি নিজের হাতে নেওয়ার পর জটিলতা বেড়েছে। প্রতিটি ধাপে ছাড়পত্র নিতে হয়। সেই সঙ্গে দেখা যায়, ৩০ হাজার টাকা শুল্ক কর জমা দিতে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। এ বাস্তবতায় তাঁর পরামর্শ, এনবিআর নিজের সম্পদ গঠনমূলক কাজে ব্যবহার করুক।
আজ বুধবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের আয়োজনে আগামী অর্থবছরের বাজেট–সংক্রান্ত পরামর্শক কমিটির ৪৫তম সভায় এসব কথা বলেন শওকত আজিজ।
এক পণ্যের একাধিক এইচএস কোড আছে বলে মন্তব্য করেন শওকত আজিজ। এ সমস্যা দূর করে এক পণ্য এক এইচএস কোডের অধীন নিয়ে আসা উচিত বলে মত দেন তিনি।
করপোরেট কর প্রসঙ্গে বিটিএমএর প্রস্তাব, দেশের তৈরি পোশাক খাতে যে ১২ শতাংশ করারোপ করা হয়েছে, তাদের জন্যও সেই একই হারে করারোপ করা হোক। বস্ত্র ও পোশাক খাত পরস্পরের পরিপূরক। ফলে তাদের এ প্রস্তাব অযৌক্তিক নয় বলেই মনে করেন শওকত আজিজ।