স্যাম কনস্টাসকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত অনেকেই। বোর্ডার–গাভাস্কার ট্রফির শেষ দুই টেস্টে সাহসী ক্রিকেটের জন্য তিনি এখন বিশ্ব ক্রিকেটে পরিচিত মুখ। মেলবোর্নে অভিষেক টেস্টেই যেভাবে যশপ্রীত বুমরার ওপর তিনি চড়াও হয়েছেন, সেটি তো এখনো আলোচনার বিষয়। তবে এর মধ্যেই অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিং বললেন, কনস্টাসের কৌশলই কাল হতে পারে তাঁর জন্য।

কনস্টাস টেস্ট ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৪ ইনিংস। তবে তাঁকে ঘিরে বেশি আলোচনা অভিষেকে ৬০ রানের ইনিংসকে ঘিরে। আলোচনার অবশ্য যথেষ্ট কারণও আছে। কী হয়েছিল সেই ইনিংসে, সেটা আরেক দফা মনে করিয়ে দিলে আরও বাড়াবাড়ি মনে হবে না। সেদিন এমিসিজেতে ইনিংসের শুরুতে বুমরার করা প্রথম ওভার মেডেন দিয়েই শুরু করেছিলেন কনস্টাস। দ্বিতীয় ওভারে নিয়েছিলেন ২ রান।

এরপর বুমরার করা তৃতীয় ওভারেও মেডেন দেন কনস্টাস। বিশ্বের অন্যতম সেরা পেসারের সামনে অভিষিক্ত ব্যাটসম্যানের এমন হাঁসফাঁস দশা মোটেও অস্বাভাবিক মনে হয়নি। বুমরার প্রথম ১৮ বলে কনস্টাস করতে পারেন মাত্র ২ রান।

ফিফটির পর স্যাম কনস্টাস.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কানাডার সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য আলোচনা আবার শুরু হচ্ছে

ভারত ও কানাডা নতুন করে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে রাজি হয়েছে। দুই বছর আগে শিখ নেতা হত্যার ঘটনায় কূটনৈতিক উত্তেজনার পর দুই দেশের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। দীর্ঘদিন পর গতকাল রোববার ভারত সরকার কানাডার সঙ্গে নতুন করে আলোচনায় বসার কথা জানিয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে আলোচনায় বসার এ ঘোষণা দেয় ভারত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দুই নেতা উচ্চাকাঙ্ক্ষী অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি নিয়ে আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছেন। যার লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করা।’

এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আমি আজ জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে সাক্ষাৎ করেছি। আমরা এমন একটি বাণিজ্যচুক্তির আলোচনা শুরু করেছি, যা আমাদের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে ৭০ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলারের বেশিতে উন্নীত করা যায়।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, উভয় পক্ষ তাদের দীর্ঘদিনের পারমাণবিক সহযোগিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে। সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে চলমান আলোচনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ইউরেনিয়াম সরবরাহব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ