ছুটি কাটাতে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন, দুর্ঘটনায় তরুণ নিহত
Published: 11th, January 2025 GMT
নড়াইল সদর উপজেলায় ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক বিভাজকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লেগে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে উপজেলার তুলারামপুর এলাকায় যশোর-নড়াইল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণের নাম তামিম মোল্লা (২২)। তিনি নড়াইল সদর উপজেলার চাঁচড়া গ্রামের দাউদ মোল্লার ছেলে। তিনি নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। সম্প্রতি তিনি বিয়ে করেন।
পুলিশ, পরিবার ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সূত্রে জানা গেছে, তামিম পড়াশোনার পাশাপাশি ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। ঢাকায় কাজ শেষে ছুটি কাটাতে গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে মোটরসাইকেলে গ্রামের বাড়ি চাঁচড়ার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পথে ঘন কুয়াশা দেখা দেয়। পথে সড়ক বিভাজকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এতে গুরুতর আহত হন তামিম। পরে পথচারী ও স্থানীয় কয়েকজন তাঁকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
ঘন কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে ধারণা করছেন নড়াইলের তুলারামপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাফর আহমেদ। তিনি মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আপনিও কি ‘পপকর্ন ব্রেন’-এ ভুগছেন
‘পপকর্ন ব্রেন’ মস্তিষ্কের কোনো রোগ নয়। বরং এটি বিশেষ এক মানসিক অবস্থা, যেখানে আমাদের মস্তিষ্ক খুব দ্রুত এক ভাবনা থেকে আরেক ভাবনায় চলে যায়। পপকর্ন তৈরির সময় যেমন একটার পর একটা দানা ‘পপ’ হতে থাকে, অর্থাৎ হুট করে উঠে আসতে থাকে, তেমনভাবেই ভাবনাগুলো আসতে থাকে মনে।
মনের এ অবস্থাকে বোঝাতেই ‘পপকর্ন ব্রেন’ শব্দযুগল ব্যবহার করা হয়। এ অবস্থায় মানুষ একধরনের অস্থিরতার মধ্যে থাকে। বারবার মুঠোফোনের নোটিফিকেশন দেখার একটা তীব্র আকাঙ্ক্ষা কাজ করতে পারে। এমনকি কিছুটা সময় শান্ত হয়ে বসতে হলেও চাপ বোধ করতে পারে।
আরও কিছু বৈশিষ্ট্যপপকর্ন ব্রেন থাকলে মানুষ সহজেই বিরক্ত হয়ে পড়ে। সব সময় ভালো থাকার জন্য কোনো না কোনো উদ্দীপনা প্রয়োজন হয় তাঁর। হয়তো একটানা নানা রকম রিল দেখতে ভালো লাগছে, একটানা গেমিংয়ের উত্তেজনা ভালো লাগছে, কিন্তু একটানা বসে টেলিভিশন দেখতেও তাঁর ভালো না-ই লাগতে পারে। টেলিভিশনের সামনে বসলেও চোখ থাকতে পারে মুঠোফোনে।
সব সময় ভালো থাকার জন্য কোনো না কোনো উদ্দীপনা প্রয়োজন হয় তাঁর