এমন পৃথিবীতে সন্তানকে বড় করতে চাই না: রাধিকা আপ্তে
Published: 15th, December 2025 GMT
আদিত্য ধরের সিনেমা ‘ধুরন্ধর’ বক্স অফিসে আয় করছে বটে কিন্তু সিনেমাটির নানা বিষয়ে সমালোচনাও হচ্ছে। চলচ্চিত্র সমালোচক থেকে অনেক অভিনয়শিল্পীও সিনেমাটির নানা বিষয় নিয়ে সমালোচনা করছেন। এবার সেই তালিকায় যোগ দিলেন রাধিকা আপ্তে। তবে ‘ধুরন্ধর’ নিয়ে বিরক্তি প্রকাশের পর উল্টো তাঁকেই ট্রল করা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
কী বলছেন রাধিকা
ভারতীয় সিনেদুনিয়ার পর্দায় কি শুধুই রক্তারক্তি, হিংসার রমরমা? প্রশ্ন তুলল রাধিকা আপ্তের এক সাম্প্রতিক মন্তব্য। করোনা–পরবর্তী অধ্যায়ে ভারতের সিনেমায় যে পরিবর্তন এসেছে, সেটা দৃশ্যমান। বক্স অফিসের মন্দা বাজার চাঙা করতে নাকি দর্শকমহলের স্বাদ বদলের চাহিদাতেই সিনেমা-সিরিজে একচেটিয়াভাবে অ্যাকশন, রক্তারক্তি, হিংসার কাহিনি তুলে ধরা হচ্ছে?
এমন প্রশ্ন বিগত কয়েক বছরে বারবার ঘুরেফিরে এসেছে। এমনকি সিনেমার পর্দায় নারী চরিত্র পরিবেশন নিয়েও সমালোচিত হতে হয়েছে বলিউড কিংবা দক্ষিণি ছবিকে। এবার সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে মুখ খুলেই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রাধিকা আপ্তে।
রাধিকা আপ্তে। অভিনেত্রীর ফেসবুক থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে আজ থেকে প্রবেশ সীমিত
নিরাপত্তার কারণে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের এজলাসকক্ষে আজ সোমবার থেকে আইনজীবী ছাড়া বিচারপ্রার্থী বা অপ্রত্যাশিত কোনো ব্যক্তির প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান, একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। প্রধান বিচারপতি, উভয় বিভাগের বিচারপতি, মামলা পরিচালনায় নিযুক্ত আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ করা গেছে, আদালতে আগত কিছু বিচারপ্রার্থী, মামলাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও অপ্রত্যাশিত ব্যক্তি সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে প্রবেশ করছেন। এতে আদালতের নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও বিচারকাজ পরিচালনায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। বিচারপতি, আইনজীবী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।
এ কারণে নিরাপত্তার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের কোর্ট রুমে আইনজীবী ছাড়া বিচারপ্রার্থী বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্রবেশাধিকার সীমিত ও নিয়ন্ত্রিত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যেকোনো ধরনের সমাবেশ, মিছিল, বৈধ বা অবৈধ সব ধরনের অস্ত্র, মারণাস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকদ্রব্য বহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ আদেশ ১৫ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। নির্দেশ অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আদালত এ বিষয়ে আইনজীবী, আইনজীবীর সহকারী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিচারপ্রার্থীদের সচেতন থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন।