অসংখ্য ছোট পলিথিনে এক লিটার করে চোলাই মদ। এসব পলিথিন আবার একাধিক বস্তায় ভরে বোঝাই করা হয়েছে একটি মিনি ট্রাকে। বস্তাগুলো আড়াল করতে ওপরে বিছানো হয়েছে খড়। এভাবে বান্দরবান থেকে চট্টগ্রাম নগরে নেওয়া হচ্ছিল বিপুল পরিমাণ চোলাই মদের একটি চালান। তবে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি ট্রাকটি।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় ট্রাকটি আটক করে স্থানীয় জনতা। এরপর ট্রাক থেকে চোলাই মদভর্তি বস্তাগুলো নামিয়ে আগুন দেওয়া হয়। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

চোলাই মদে আগুন দেওয়ার ঘটনার একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েক ব্যক্তি ট্রাক থেকে বস্তাগুলো নামিয়ে মহাসড়কের ওপর রেখে চোলাই মদভর্তি পলিথিনে আগুন দিচ্ছেন।

গাড়িটিতে কী পরিমাণ চোলাই মদ ছিল, তা পুলিশ নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রায় চার হাজার লিটার চোলাই মদ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় ট্রাকে থাকা ব্যক্তিরা পালিয়ে যান।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু মাহমুদ কাওসার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রাকটি থানায় নিয়ে এসেছে। ট্রাকে থাকা ব্যক্তিরা পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের আটক করা সম্ভব হয়নি।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চ ল ই মদ আগ ন দ

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে নেওয়ার পথে চোলাই মদের চালান আটক, ট্রাক থেকে নামিয়ে আগুন দিল জনতা

অসংখ্য ছোট পলিথিনে এক লিটার করে চোলাই মদ। এসব পলিথিন আবার একাধিক বস্তায় ভরে বোঝাই করা হয়েছে একটি মিনি ট্রাকে। বস্তাগুলো আড়াল করতে ওপরে বিছানো হয়েছে খড়। এভাবে বান্দরবান থেকে চট্টগ্রাম নগরে নেওয়া হচ্ছিল বিপুল পরিমাণ চোলাই মদের একটি চালান। তবে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি ট্রাকটি।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় ট্রাকটি আটক করে স্থানীয় জনতা। এরপর ট্রাক থেকে চোলাই মদভর্তি বস্তাগুলো নামিয়ে আগুন দেওয়া হয়। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

চোলাই মদে আগুন দেওয়ার ঘটনার একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েক ব্যক্তি ট্রাক থেকে বস্তাগুলো নামিয়ে মহাসড়কের ওপর রেখে চোলাই মদভর্তি পলিথিনে আগুন দিচ্ছেন।

গাড়িটিতে কী পরিমাণ চোলাই মদ ছিল, তা পুলিশ নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রায় চার হাজার লিটার চোলাই মদ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় ট্রাকে থাকা ব্যক্তিরা পালিয়ে যান।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু মাহমুদ কাওসার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রাকটি থানায় নিয়ে এসেছে। ট্রাকে থাকা ব্যক্তিরা পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের আটক করা সম্ভব হয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ