জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে চোরাগোপ্তা হামলা, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার ও নাশকতার আশঙ্কা আরও প্রবল হচ্ছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছে। পাশাপাশি যানবাহন এবং নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত হওয়া স্থাপনায়ও অগ্নিসংযোগ করে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টাও হতে পারে—এমন আভাসও পেয়েছে পুলিশ। বিস্তারিত পড়ুন.
প্রথম আলোর জরিপে চোখ বোলালে মনে হবে, এ আর নতুন কী? অনেকে বলবেন, এসব তো জানা কথা—বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে এবং তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন। কিন্তু সংখ্যাগুলো ভালো করে দেখলে দেখা যাবে, বেশ কিছু বিষয়ে বড় কিছু চমক আছে। কিছু শঙ্কা আছে। সেই বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখব। বিস্তারিত পড়ুন...
৩আমাকে শোরুমে নিয়ে যান, সব সত্য বেরিয়ে আসবে: আদালতে মোটরসাইকেলের মালিকফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আবদুল হান্নানকে আদালতে হাজির করে পুলিশউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে আজ থেকে প্রবেশ সীমিত
নিরাপত্তার কারণে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের এজলাসকক্ষে আজ সোমবার থেকে আইনজীবী ছাড়া বিচারপ্রার্থী বা অপ্রত্যাশিত কোনো ব্যক্তির প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান, একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। প্রধান বিচারপতি, উভয় বিভাগের বিচারপতি, মামলা পরিচালনায় নিযুক্ত আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ করা গেছে, আদালতে আগত কিছু বিচারপ্রার্থী, মামলাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও অপ্রত্যাশিত ব্যক্তি সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে প্রবেশ করছেন। এতে আদালতের নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও বিচারকাজ পরিচালনায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। বিচারপতি, আইনজীবী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।
এ কারণে নিরাপত্তার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের কোর্ট রুমে আইনজীবী ছাড়া বিচারপ্রার্থী বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্রবেশাধিকার সীমিত ও নিয়ন্ত্রিত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যেকোনো ধরনের সমাবেশ, মিছিল, বৈধ বা অবৈধ সব ধরনের অস্ত্র, মারণাস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকদ্রব্য বহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ আদেশ ১৫ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। নির্দেশ অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আদালত এ বিষয়ে আইনজীবী, আইনজীবীর সহকারী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিচারপ্রার্থীদের সচেতন থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন।