সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ২৮৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।

এসম ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আজিজুর রহমান, এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল কুদ্দুছ, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ সাইফুল আলম, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ রাগিব আহসান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মোঃ ইয়াহিয়া ও কোম্পানী সচিব অলি কামাল উপস্থিত ছিলেন।

বিএইচ

.

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

কলকাতায় পাঁচ জেএমবি সদস্যের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) পাঁচ সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন ভারতের কলকাতার নগর দায়রা আদালত। দেশদ্রোহিতার অভিযোগে বুধবার তাঁদের এ সাজা দেওয়া হয়।

সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন মাওলানা ইউসুফ শেখ, মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ রুবেল, জবিরুল ইসলাম ও আনোয়ার হুসেন। রুবেল, জবিরুল ও আনোয়ার বাংলাদেশি বলে জানা গেছে। আবদুল কালাম নামের এক আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

বিচার ভবনের মুখ্য কৌঁসুলি দীপঙ্কর কুণ্ডু বলেন, এই সন্ত্রাসীদের কঠোর থেকে কঠোরতম সাজার আরজি জানানো হয়েছিল। বিচারক পাঁচ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ইউসুফ, শহিদুল, রুবেল, জবিরুল ও আবদুল কালাম আগে থেকেই খাগড়াগড় বিস্ফোরণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে সাজা খাটছিলেন। খাগড়াগড় তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) হাত থেকে তাঁদের হেফাজতে নিয়েছিল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)।

এসটিএফ সূত্রের খবর, ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাট, বনগাঁ ও আসাম থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম, জাল পরিচয়পত্র ও জিহাদি কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা করেছিলেন তাঁরা।

সরকারি আইনজীবী জয়ন্ত চক্রবর্তী বলেছেন, ছয়জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছিল। রুবেল, জবিরুল ও আনোয়ারের বিরুদ্ধে ফরেনার্স আইনেও মামলা করা হয়েছিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ