বিসিআইসির ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের (টিআইসিআই) ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণের জন্য ৬৮৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। দেশ-বিদেশে ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্য দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এ নিয়োগ দেবে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (টিআইসিআই)। পদের নাম শিক্ষানবিশ গ্রেড-২। এটি পুনঃনিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

শিক্ষানবিশ গ্রেড-২ পদের নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের স্থায়ী অবিবাহিত পুরুষ নাগরিকদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। ইতিপূর্বে ২২.

০১.২০২৫ তারিখের প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে যে সব প্রার্থী আবেদন করেছেন, তাদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই। আবেদন শুরু ২৪ মার্চ থেকে।

পদের নাম ও পদসংখ্যা—

১. শিক্ষানবিশ গ্রেড-২ (অপারেটর)

পদসংখ্যা: ২৪৯ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/-

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত) এবং এইচএসসি (পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও গণিতসহ) উভয় পরীক্ষায় প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ অথবা স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) [(কম্পিউটার অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেনেন্স/ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল ও কমিউনিকেশন)]–এ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০।

২. শিক্ষানবিশ গ্রেড-২: টেকনিশিয়ান (ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি)

পদসংখ্যা: ৯৯ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/-

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/ স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল)/এসএসসি (বিজ্ঞান) এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল) (ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস) সনদপত্রসহ উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ থাকতে হবে।

৩. শিক্ষানবিশ গ্রেড-২: টেকনিশিয়ান (মেকানিক্যাল/মেশিন টুলস টেকনিশিয়ান টেকনোলজি)

পদসংখ্যা: ২০১ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/- (তিন হাজার পাঁচশত)

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল)/এসএসসি (বিজ্ঞান) এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল) [মেকানিক্যাল/মেশিন টুলস] সনদপত্রসহ উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ থাকতে হবে।

৪.  শিক্ষানবিশ গ্রেড-২: টেকনিশিয়ান (অটোমোবাইল/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশন টেকনোলজি)

পদসংখ্যা: ৪৬ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/-

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল)/ এসএসসি (বিজ্ঞান) এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল)[অটোমোবাইল/রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশন] সনদপত্রসহ উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০।

৫. শিক্ষানবিশ গ্রেড-২: টেকনিশিয়ান (ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন টেকনোলজি)

পদসংখ্যা: ৬৭ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/-

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল)/এসএসসি (বিজ্ঞান) এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল) [(ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন)] সনদপত্রসহ উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ থাকতে হবে।

৬. শিক্ষানবিশ গ্রেড-২: টেকনিশিয়ান (ড্রাফটিং অ্যান্ড সিভিল/উড ওয়ার্কিং টেকনোলজি)

পদসংখ্যা: ২৭ জন

মাসিক ভাতা: উপস্থিতির ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে ৩৫০০/- (তিন হাজার পাঁচ শ)

আবেদনের বয়স: ২৬.০১.২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ বয়স ২৩ এবং সর্বনিম্ন ১৮ বছর।

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/ স্বীকৃত কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল)/ এসএসসি (বিজ্ঞান) এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল) [ড্রাফটিং অ্যান্ড সিভিল/উড ওয়ার্কিং/বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যান্ড মেইনটেনেন্স] সনদপত্রসহ উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।

আবেদনে সাধারণ শর্তাবলি—

টেলিটকের এর মাধ্যমে অনলাইনে নিয়মাবলী অনুসরণ করে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে আগ্রহীদের। নিয়মাবলী অনুসরণ করে পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০/- (পঞ্চাশ) টাকা এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের কমিশন ও ভ্যাট ৬ (ছয়) টাকা সহ সর্বমোট ৫৬/- (ছাপ্পান্ন) টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে SMS–এর মাধ্যমে টেলিটকে ফি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র পূরণসংক্রান্ত শর্তাবলি ও নিয়মাবলী বিসিআইসির ওয়েবসাইট, টিআইসিআই–এর ওয়েবসাইট এ পাওয়া যাবে।

আবেদনকারীকে লিখিত/মৌখিক পরীক্ষার জন্য কোনো প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

নির্বাচিত প্রশিক্ষণার্থীকে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (টিআইসিআই), পলাশ, নরসিংদীর নিয়ন্ত্রণে ন্যূনতম ১২ (বার) মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। তার মধ্যে প্রশিক্ষণার্থীকে ইন-প্ল্যান্ট প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠানে প্রেরণ করা হবে।

প্রশিক্ষণ কোর্স শেষে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত মূল্যায়নে সফলতার সঙ্গে উত্তীর্ণ প্রশিক্ষণার্থীকে সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রের ওপর সনদপত্র প্রদান করা হবে।

প্রশিক্ষণ কোর্সে উত্তীর্ণ হওয়া কোনভাবেই সংস্থাধীন কারখানাগুলোতে চাকরির নিশ্চয়তা প্রদান করে না।

শিক্ষানবিশ নির্বাচন/নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনরূপ সুপারিশ অথবা তদবির প্রার্থীর অযোগ্যতা হিসাবে বিবেচনা করা হবে।

অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করার সময় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পদার্থ, রসায়ন ও গণিতের নির্দিষ্ট ঘরে প্রত্যেক বিষয়ে সিজিপিএ উল্লেখ করতে হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান বিধি-বিধান ও কোটা পদ্ধতি এবং পরবর্তীতে এ–সংক্রান্ত বিধি-বিধানে কোনো সংশোধন হলে তা অনুসরণযোগ্য হবে। ভবিষ্যতে কোন তথ্য ভুল প্রমাণিত হলে প্রার্থীতা বাতিল বলে গণ্য হবে এবং বয়সসংক্রান্ত এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।

আবেদন শেষ কবে

অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণের শেষ হবে ২০ এপ্রিল, রাত ১২টা পর্যন্ত।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: চ কর উপস থ ত র ভ ত ত ত জন ম স ক ভ ত সনদপত র পদস খ য কমপক ষ ০ থ কত র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

তদন্ত করে ভুয়া নাম বাদ দিন

সরকারি নথিপত্রে যেকোনো ঐতিহাসিক ঘটনার ভুল কিংবা মিথ্যা তথ্যের ইচ্ছাকৃত অন্তর্ভুক্তি সন্দেহাতীতভাবে ইতিহাস বিকৃতির সবচেয়ে খারাপ ধাপ। স্বাধীনতা-পরবর্তী সরকারগুলোর প্রায় প্রত্যেকে এই গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তৈরি করা মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রাজাকারদের, আর রাজাকারের তালিকায় সুবিদিত মুক্তিযোদ্ধাদের নামের অন্তর্ভুক্তি দেখা গেছে। কিন্তু হাজারো তরুণের রক্তস্নাত জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দায়িত্ব নেওয়া অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে, তা অকল্পনীয় ছিল।

কিন্তু বাস্তবতা দেখিয়েছে, আগের সেই রেশ থামেনি। দেখা যাচ্ছে, সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শহীদদের যে তালিকা করেছে, তাতে এমন অর্ধশতাধিক লোকের নাম এসেছে, যাঁরা জুলাই শহীদ নন।

জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন বিধিমালা, ২০২৫ স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে: শুধু রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী অথবা আওয়ামী শাসক দলের লোকদের হাতে নিহত ব্যক্তিরাই জুলাই শহীদ বলে গণ্য হবেন। কিন্তু প্রথম আলোর প্রতিবেদন বলছে, সরকারের তৈরি করা জুলাই শহীদদের তালিকায় কমপক্ষে ৫২ জনের নাম আছে, যাঁরা জমিসংক্রান্ত বিরোধ বা অন্য কারণে প্রতিপক্ষের হাতে খুন হয়েছেন কিংবা নানা ঘটনা-দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। এ ছাড়া তালিকায় তিনজন পুলিশ কর্মকর্তা, একজন ছাত্রলীগ নেতা আছেন। এমনকি তালিকায় এমন একজনকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যিনি প্রতিবাদীদের ওপর হামলায় যুক্ত ছিলেন।

প্রত্যেক শহীদ পরিবারকে এককালীন মোট ৩০ লাখ টাকা দেবে সরকার। এর মধ্যে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র দেওয়া হয়েছে। বাকি টাকা চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরে দেওয়া হবে। এ ছাড়া প্রত্যেক শহীদ পরিবার মাসে ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছে। ঢাকায় তাদের ফ্ল্যাট দেওয়ার জন্য একটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে।

জনমানসের যৌক্তিক ধারণা, এই অর্থনৈতিক সুবিধার প্রলোভন তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় প্রতারণা, শৃঙ্খলাভঙ্গ এবং অপকৌশলের সুযোগ তৈরি করেছে। শুধু জালিয়াতি করে শহীদ দেখিয়ে শুধু সহায়তা নেওয়া নয়; সংশ্লিষ্ট নিহতের ঘটনায় মামলা করে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করার নজিরও মিলেছে।

এই পরিস্থিতি প্রমাণ করছে, তালিকাভুক্তকরণের প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক ও আর্থিক স্বার্থ কাজ করে থাকতে পারে। ঘটনাটিকে দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তার মিলিত কৌশল এবং সুযোগসন্ধানীদের চক্রান্ত হিসেবে বিবেচনা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি বড় ধরনের ব্যর্থতা। তবে প্রথম আলোর অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি সরকার আমলে নিয়েছে, এ জন্য আমরা তাদের সাধুবাদ জানাতে চাই।

বহু শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সরকার এক মহান দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। তাদের মনে রাখতে হবে, শহীদের মর্যাদাকে সরকারি পরিসরে আর্থিক প্রলোভন, সংকীর্ণ রাজনৈতিক সুবিধা বা স্বার্থপর উদ্দেশ্যে বিকৃত করা হলে সেটি ইতিহাস, নৈতিকতা ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব লঙ্ঘনের অমার্জনীয় অন্যায় হয়ে ওঠে।

এ অন্যায় থেকে বাঁচতে ও মানুষের আস্থা পুনঃস্থাপনে অবিলম্বে বিতর্কিত সব নামের সব সরকারি সুবিধা অবিলম্বে স্থগিত করতে হবে। স্বাধীন ও অরাজনৈতিক কমিটি গঠন করে প্রতিটি নামের পুনঃ যাচাই নিশ্চিত করা জরুরি। বাদ পড়া শহীদদের নামও তালিকায় যুক্ত করতে হবে। যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে যাদের গাফিলতি বা দুর্নীতির কারণে এই অনিয়ম হয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান আমাদের ইতিহাসে এক অমর মাইলফলক। এর শহীদদের তালিকায় নকল বা অপ্রাসঙ্গিক নাম সংযোজন করা হলে ‘বীরের এ রক্তস্রোত, মাতার এ অশ্রুধারা’ সব ‘ধরার ধুলায় হবে হারা’। সরকারকে এ সত্য উপলব্ধি করতে হবে।

আশার কথা হলো, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, কোনো প্রকার ভুয়া প্রমাণিত হলে তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশ এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নে মন্ত্রণালয় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কথা ও কাজের সম্মিলিত প্রয়াস আমরা দেখব, সেটিই কাম্য।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫)
  • জানুয়ারি থেকে বিশেষ বৃত্তি পাবেন জবি শিক্ষার্থীরা
  • আইএইচটি ও ম্যাটসের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
  • যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনে রাশিয়া-বেলারুশ সামরিক মহড়ায় কেন অংশ নিল ভারত
  • একবার হ‌লেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায় জামায়া‌ত
  • তদন্ত করে ভুয়া নাম বাদ দিন
  • হেলথ টেকনোলজি কোর্সে ভর্তি, অপেক্ষমাণ থেকে তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আবেদন আজ বিকেলে, ক্লাস ১৩ নভেম্বর
  • বিমানবাহিনী নেবে অফিসার ক্যাডেট, দেখুন চাকরির বিস্তারিত
  • বাংলাদেশ বিমানে ইন্টার্নশিপ, দৈনিক হাজিরায় সম্মানী ৬০০ টাকা