পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। কমিশনগুলো স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী, স্থানীয় সরকার ও গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন। নতুন সময় অনুযায়ী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত কাজ করার সময় পাবে এসব সংস্কার কমিশন।

আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ সময় বাড়ানোর কথা জানানো হয়। এর মধ্যে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যে তাদের প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে। আর স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সারসংক্ষেপ জমা দেওয়া হয়েছে। বাকি তিনটি সংস্কার কমিশন এখনো প্রতিবেদন জমা দেয়নি। মার্চ মাস পর্যন্ত এসব কমিশনের সময় রয়েছে। এখন তা আরও বাড়ল।

এর আগে গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ইতিমধ্যে জমা দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশ ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

ভূমিকম্প নিয়ে বিজেপি-তৃণমূল খোঁচাখুঁচি

বাংলাদেশে শুক্রবার ভূমিকম্প আঘাত হানার পরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে কম্পন অনুভূত হয়েছিল। সেই ভূমিকম্প নিয়ে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি খোঁচা দিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এর প্রতিক্রিয়ায় মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেস পাল্টা খোঁচা দিয়েছে বিজেপিকে। 

ভূমিকম্পের পরে বিজেপির বঙ্গীয় শাখা এক্স-এ এক পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপহাস করে জানতে চায় রাজ্যে ভোটার তালিকা সংশোধনের (এসআইআর) কারণে এই কম্পন হয়েছে কিনা।

পোস্টটিতে বলা হয়েছে, “পশ্চিমবঙ্গে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এটা কি এসআইআর-এর কারণে?”

তৃণমূল পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, এই কম্পনের কারণ আসলে “২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে আসন্ন পরাজয়ের দিকে তাকিয়ে থাকা বিজেপির পায়ের তলার মাটি কাঁপছে। আর চিন্তা করবেন না, দিল্লির জমিদাররাও এর থেকে বাদ যাবেন না; এই কম্পন তাদের কাছেও পৌঁছাবে”

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) পশ্চিমবঙ্গে তীব্র রাজনৈতিক সংঘাতের সূত্রপাত করেছে। বিজেপি এবং রাজ্যের ক্ষমতাসীন তৃণমূল একে অপরের বিরুদ্ধে ভোটার কারচুপির অভিযোগ তুলেছে। 

বৃহস্পতিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমারকে লেখা এক চিঠিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ভোটার তালিকা সংশোধন ‘গভীর উদ্বেগজনক পর্যায়ে’ পৌঁছেছে। এই প্রক্রিয়াটি ‘অপরিকল্পিত’ এবং ‘বিশৃঙ্খল।’
 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ