বেসরকারি সংস্থায় বড় নিয়োগ, পদ ৩৯৯
Published: 28th, March 2025 GMT
বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সোসিও ইকোনমিক হেলথ এডুকেশন অর্গানাইজেশন/সিও, ঝিনাইদহ জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি ১৩ ক্যাটাগরির পদে ৩৯৯ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের সরাসরি/কুরিয়ার/ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
১. পদের নাম: পরিচালক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
২.
পদের নাম: সহকারী পরিচালক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৩. পদের নাম: সহকারী পরিচালক, ঋণ কর্মসূচি
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৭০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৫,৩০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৪. পদের নাম: জোনাল ম্যানেজার, ঋণ কর্মসূচি
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৬০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৫,৩০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ২৪,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৫. পদের নাম: আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৪৫,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৪,৬০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৮,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৬. পদের নাম: সিনিয়র শাখা ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ২০
যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৩৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৩,৪০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
চীনে আইইএলটিএস ছাড়াই স্কলারশিপে মাস্টার্স-পিএইচডির সুযোগ৭. পদের নাম: আইটি অফিসার
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: সিএসই ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ঋণ কার্যক্রমে ব্যবহৃত সফটওয়্যার, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের দক্ষতা থাকতে হবে, বিশেষ করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৩০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে মোবাইল বিলসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৮. পদের নাম: জোনাল হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে/প্রধান কার্যালয়ের হিসাব বিভাগে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে খাদ্য ভাতা বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুনপল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনে বড় নিয়োগ, পদ ১৩৩০২৫ মার্চ ২০২৫৯. পদের নাম: অডিট ও মনিটরিং অফিসার
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে খাদ্য ভাতা, যাত্রিযাপন ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন। আলাদাভাবে প্রকৃত জ্বালানি বিল দেওয়া হবে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১০. পদের নাম: শাখা হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ২০
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৩,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৭০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১১. পদের নাম: সহকারী শাখা হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৩০
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রথম তিন মাস প্রশিক্ষণকালে ১৬,০০০ টাকা; পরবর্তী ৬ মাস প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১২. পদের নাম: সিনিয়র ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১৫০
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৩,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ২ হাজার ১০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুননেসকোতে চাকরি, গাড়ির সঙ্গে বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার২১ ঘণ্টা আগে১৩. পদের নাম: ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১৫০
যোগ্যতা: এইচএসসি পাস অথবা স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রথম তিন মাস প্রশিক্ষণকালে ১৮,০০০ টাকা; পরবর্তী ৬ মাস প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৬০০ টাকা প্রাপ্য হবেন। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ৯,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, বিগত সংস্থায় চাকরির নিয়োগপত্র, স্থায়ীকরণ চিঠি, বদলি চিঠি, বেতন শিটের কপি, নাগরিক সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদসহ উল্লিখিত সব কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সদ্য তোলা দুই কপি রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও নিজ ব্যবহৃত সচল মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র সরাসরি/কুরিয়ার/ডাকযোগে পাঠাতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে।
আরও পড়ুনচট্টগ্রাম ওয়াসায় চাকরি, বেতন ছাড়াও আছে সার্বক্ষণিক গাড়ির সুবিধা২৫ মার্চ ২০২৫আবেদন ফিআবেদন ফি বাবদ ১ থেকে ৫ নম্বর পদের জন্য ১৫০ টাকা; ৬ থেকে ১০ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা এবং ১১ থেকে ১৩ নম্বর পদের জন্য ৫০ টাকা সিও, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ঝিনাইদহ শাখা চলতি হিসাব নম্বর: ২৪০৭০০১০৩৭০৭৪ অথবা সিও, এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি, ঝিনাইদহ শাখা এসএনডি হিসাব নম্বর: ৫০৩৫৩৬8০০০০০০০৪-এ অনলাইনের মাধ্যমে জমা করে জমার স্লিপ আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: পরিচালক, মানবসম্পদ বিভাগ, সিও, প্রধান কার্যালয়, সার্কিট হাউস রোড, চাকলাপাড়া, ঝিনাইদহ-৭৩০০।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ এপ্রিল ২০২৫।
আরও পড়ুনপল্লী উন্নয়ন বোর্ডে নবম ও দশম গ্রেডে নিয়োগ, পদ ৯০২৬ মার্চ ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প র প য হব ন স য গ স ব ধ র পর স স থ র ন ত ম ল ব র ষ ক ইনক র ম ন ট ২৫ বছর স স থ য কল য ণ স ব ধ উৎসব ব ন স গ র য চ ইট ও একন গ ড দ র ঘটন ঝ পদ র ন ম ঝ ন ইদহ ০০০ ট ক কমপক ষ স ব পদ পর য য অন য য স প এফ
এছাড়াও পড়ুন:
তুলশীগঙ্গার তীরে সন্ন্যাসতলীর শতবর্ষী ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের মহব্বতপুর গ্রাম ঘেঁষে তুলশীগঙ্গা নদীর অদূরে সন্ন্যাসতলীর বটতলা। জায়গাটিতে প্রায় একশ বছর আগে থেকে বাংলা জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ শুক্রবার আয়োজন হয় ঘুড়ির মেলা। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্তত ৫০ গ্রামের হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে শুক্রবার সন্ন্যাসতলী ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মেলার দিনক্ষণ মনে রেখে সময়মতো দোকানিদের পাশাপাশি দর্শনার্থীরা ভিড় জমান নিভৃত পল্লীতে। আগে মেলার দিন বৃষ্টি হওয়া যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে। প্রচণ্ড গরম ও তাপপ্রবাহের মধ্যেই চলে এ আয়োজন। বৈরী পরিবেশের কারণে উৎসবের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয় প্রবীণ বাসিন্দারা বলছেন, সন্ন্যাসতলীর এ ঘুড়ি উৎসব শুরুর দিন বিকেলে বটতলায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় সন্ন্যাস পূজা পালন করেন। তাদের এ পূজা-অর্চনা ঘিরেই মূলত এ মেলার উৎপত্তি। তবে শুরুর কথা কেউ বলতে পারেননি। প্রবীণরা শুধু জানেন, একশ বছরের বেশি সময় ধরে তারা এ মেলার আয়োজন দেখে আসছেন।
মেলার নিজস্ব জায়গা না থাকলেও এর ব্যাপ্তি প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই এক দিনের এ মেলা ঘিরেই জেলার জামালগঞ্জ চারমাথা থেকে ঐতিহাসিক আছরাঙ্গাদীঘি পর্যন্ত রকমারি পণ্যের দোকান বসে। এখান থেকে সংসারের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন আসবাব থেকে শুরু করে ছোট মাছ ধরার বাঁশের তৈরি পণ্য খলসানি, টোপা, ডালা, চালুন কিনে নেন অনেকে।
সুতার তৈরি তৌরা জাল, গৃহস্থালি কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, বিভিন্ন ধরনের খেলনা, মিষ্টান্ন, প্রসাধনী, মাটির তৈজসপত্রসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি হয়। শিশুদের বিনোদনের জন্য ছিল নাগরদোলার ব্যবস্থাও। আর মেলার বড় আকর্ষণ ঘুড়ি ওড়ানো ও বিক্রি। পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসেছিলেন ঘুড়ি বিক্রি করতে।
প্রচণ্ড গরমের পাশাপাশি তেমন হাওয়া-বাতাস না থাকায় এবার ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগিতা সেভাবে জমে ওঠেনি। তবে ঘুড়ি বেচাকেনা ও শিশু-কিশোরদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। এ উপলক্ষে আসা হাজার হাজার দর্শনার্থীর নিরাপত্তার জন্য মেলায় সার্বক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের টহল ছিল।
আদমদীঘির শিববাটি গ্রামের ঘুড়ি ব্যবসায়ী সালাম হোসেনের ভাষ্য, সন্ন্যাসতলীর মেলা বড় হওয়ায় তিনি এসেছেন ঘুড়ি বিক্রির জন্য। মেলায় প্রত্যাশা অনুযায়ী ঘুড়ি বিক্রি করতে পেরে তিনি খুশি। জয়পুরহাটের পার্বতীপুর এলাকার ঘুড়ি ব্যবসায়ী মফিজ উদ্দিন ও মজনু সরদার বলেন, পূর্বপুরুষের আমল থেকে এ মেলার কথা শুনে আসছেন তারা।
মেলা উদযাপন ও পূজা কমিটির সদস্য মহব্বতপুর গ্রামের মন্টু মণ্ডল বলেন, মেলাটি হিন্দু সম্প্রদায়ের হলেও এটি আসলে সব ধর্মালম্বীর মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মিলন হোসেনের ভাষ্য, এক দিনের আয়োজনে যে এত লোকের সমাগম হতে পারে, তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। মেলায় যেন অনৈতিক কর্মকাণ্ড না হয়, সে ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ক্ষেতলাল থানার ওসি মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং মেলায় আসা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসন সতর্ক আছে। মেলায় অনৈতিক আচরণ লক্ষ্য করা গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।