সদ্য সমাপ্ত লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নানের সহ আয়োজক মহাতীর্থ লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান উৎসব উদযাপন ফ্রন্টের একটি পোস্টার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে নারায়ণগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে।

স্বৈরাচারী ওসমান পরিবারের দোসর এবং গণহত্যা মামলায় কারাগারে থাকা বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনের ছবি দিয়ে লাঙ্গলবন্দে আগত সকল পুণ্যার্থীকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে সেই পোস্টারে যেখানে বড় করে মাকসুদ হোসেনের ছবি ছিলো আর তাতে লেখা ছিল নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের এমপি পদপ্রার্থী। 

আর এই পোস্টারের প্রচারে লেখা ছিল মহাতীর্থ লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান উদযাপন ফ্রন্ট। অষ্টমী স্নান চলাকালীন লাঙ্গলবন্দের বিভিন্ন স্থানে এই পোস্টার দেখতে পাওয়া গেছে।

এদিকে এই পোস্টার নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে নারায়ণগঞ্জে। ৫ আগস্টের পরে গঠিত হওয়া এসব ভূইফোর সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও উঠেছে সর্ব মহলে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ তারিখে বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দ এলাকায় অনুষ্ঠান করে আত্মপ্রকাশ ঘটে মহাতীর্থ লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান উৎসব উদযাপন ফ্রন্টের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মেয়ে অপর্ণা রায়কে আহবায়ক এবং জয় কে রায় চৌধুরী বাপ্পিকে সদস্য সচিব করে ৩ সদস্যের কমিটি ঘোষণা হয় সেই অনুষ্ঠানে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাওসার আশা অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কমিটি ঘোষণা করেন। 

কমিটি গঠনের পর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব লাঙ্গলবন্দের অষ্টমী স্নান আয়োজনের দায়িত্ব নিজ থেকেই নিয়ে নেন উদযাপন ফ্রন্টের নেতারা। অষ্টম স্নান আয়োজনে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন করতে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় আয়োজন নিয়ে দুই পক্ষের হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।

তাই স্নান উৎসবে যে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপারকে প্রধান করে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করে দেয়া হয় আর এই উপদেষ্টা কমিটির মাধ্যমেই আয়োজিত হয় এবারের অষ্টমী স্নান উৎসব। 

এদিকে স্নান চলাকালীন সময় উদযাপন ফ্রন্টের একটি পোস্টার সকলের নজরে আসে। সেই পোস্টারে খুনি ওসমান পরিবারের দোসর এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামি যিনি বর্তমানে কারাগারে অবস্থান করছেন তার ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানো হয়েছে।

লাঙ্গলবন্দ স্নানে আগত পুণ্যার্থীরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর লেখা আছে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী। এই পোস্টারের নিচে লেখা ছিলো প্রচারে মহাতীর্থ লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান উৎসব উদযাপন ফ্রন্ট।

গণহত্যা মামলার আসামির ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানোয় উদযাপন ফ্রন্টের উপর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বন্দরবাসী।

অনেকের সাথে কথা বললে তারা ক্ষুদ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, দীর্ঘ ১৭ বছর বন্দরের মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন চালানো মাকসুদ চেয়ারম্যানের ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানো হয়েছে সেই সংগঠনের পক্ষ থেকে যেই সংগঠনের প্রধান একজন কেন্দ্রীয় বিএনপি নেত্রী।

এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। তাহলে কি আমরা ভাববো বিএনপি স্বৈরাচারের দোসর গণহত্যা মামলার আসামি মাকসুদ চেয়ারম্যানকে পেছন থেকে মদদ দিচ্ছে!

স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ায় কিংবা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি দিয়ে কোনো পোস্টার তারা ছাপায়নি বরং ছাপিয়েছে স্বৈরাচারের দোসর গণহত্যা মামলার আসামির ছবি দিয়ে।

এ থেকে কি বুঝা যায়? তারা বিএনপির নাম ভাঙিয়ে স্বৈরাচারের দালালি করছে। এ ধরনের দালালদের এখনই প্রতিরোধ করতে হবে।

এদিকে মাকসুদ চেয়ারম্যানের ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানোর নেপথ্য কারণ সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। উদযাপন ফ্রন্টের কয়েকজন নেতা মাকসুদ চেয়ারম্যানের পিএস রিপন দাসের মাধ্যমে জেলখানায় মাকসুদ চেয়ারম্যানের সাথে দেখা করেন এবং তার স্ত্রীর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা গ্রহণ করেন।

এই টাকার বিনিময়ে মাকসুদ চেয়ারম্যানের পোস্টার প্রচার করা এবং মাকসুদ চেয়ারম্যানের স্ত্রীকে লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান উৎসবের মঞ্চে বক্তব্য দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়া হয় উদযাপন ফন্টের মাধ্যমে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বন্দরের কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী জানিয়েছেন, উদযাপন ফ্রন্টের সদস্য সচিব জয় কে রায় চৌধুরী বাপ্পি গত ১৭ বছর কোথায় ছিলেন। বিএনপির কোনো মিটিং মিছিল সবার সমাবেশে তাকে দেখা যায়নি।

এমনকি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনুষ্ঠানগুলোতেও তাতে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে তিনি নারায়ণগঞ্জে উড়ে এসে জুড়ে বসেছেন। তার বাবা রণবীর রায় চৌধুরী ছিলেন নারায়ণগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং দানশীল ব্যক্তি। তার মৃত্যুর পরে তার ছেলে বাপ্পি কখনো নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে আসেননি।

এমনকি বিএনপি'র সেই চরম দুঃসময় গুলোতে তাকে দূরবীন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যায়নি। অথচ ৫ আগস্ট এর পরে সবখানে তাকে দেখা যাচ্ছে এবং নারায়ণগঞ্জ বিএনপি'র কিছু নেতা এ সমস্ত হাইব্রিডদের প্রশ্রয় দিচ্ছে যার ফলে বিভিন্ন ভুঁইফোর সংগঠনের ব্যানারে এরা মাথাচাড়া দিচ্ছে এবং স্বৈরাচারকে পেট্রোনাইজ করছে। এদেরকে অংকুরেই বিনষ্ট করতে না পারলে আমাদেরকে আবারো কড়া মাশুল গুনতে হবে।

এসব বিষয়ে জানতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড.

সাখাওয়াত হোসেন খানের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, খুনি স্বৈরাচারের দোসর ওসমান পরিবারের দালাল মাকসুদ চেয়ারম্যানের ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানো খুবই জঘন্য এবং ন্যাক্কারজনক কাজ। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেই সাথে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিচারের দাবি জানাই।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাওসার আশার কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন ছিলেন স্বৈরাচারী ওসমান পরিবারের দোসর। শুধুমাত্র মুছাপুর ইউনিয়নেই ৩০/৩৫টি বাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছে মাকসুদ চেয়ারম্যান এবং তার ছেলের নেতৃত্বে।

অসংখ্য মানুষের বাড়িঘর ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করে নিয়েছে এই মাকসুদ চেয়ারম্যান ও তার লোকেরা। সে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার আসামি, বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তার ছবি দিয়ে পোস্টার ছাপানো খুবই নিন্দনীয় কাজ। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

আমি অবশ্যই এই সংগঠনের আহ্বায়ক অপর্ণা রায় দিদির সাথে এই বিষয়ে কথা বলবো। তবে পাশাপাশি আরেকটা কথা বলবো, আমাদের বিএনপির কিছু সিনিয়র নেতা এই মাকসুদ চেয়ারম্যানের টাকা খেয়ে তার পক্ষে কাজ করছে।

তার মামলা পরিচালনা করছে এবং তার ব্যবসা-বাণিজ্য দেখাশোনা করছে। এমনিভাবে স্নান উৎসব উদযাপন ফ্রন্টের নেতারাও মাকসুদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তার পোস্টার ছাপিয়ে থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়। 

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণ বলেন, খুবই জঘন্য কাজ হয়েছে। মাকসুদ চেয়ারম্যান একজন খুনি, ভূমিদস্যু। তার অত্যাচারে এলাকায় মানুষ গত ১৭ বছর অতিষ্ঠ ছিলো।

তার পোস্টার যারা ছাপিয়েছে তারা স্বৈরাচারের দালাল। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এবং সদস্য সচিবের কাছে এর বিচার চাই।

এ বিষয়ে জানতে মহতীর্থ লাঙ্গলবন্দ স্নান উৎসব উদযাপন ফ্রন্টের সদস্য সচিব জয় কে রায় চৌধুরী বাপ্পির মুঠোফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এই প স ট র ব এনপ র স র ব এনপ র স গঠন র র সদস য গণহত য উপজ ল ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

‘ফাতেমা রানীর তীর্থোৎসবে’ আলোয় ভাসল গারো পাহাড়

হাতে মোমবাতি, ঠোঁটে প্রার্থনার সুর—এভাবেই দুই কিলোমিটারেরও বেশি আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেন হাজারো ভক্ত। গন্তব্য ছিল মা মারিয়ার আশীর্বাদপ্রাপ্ত স্থান শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত ‘বারোমারি সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্মপল্লি’। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এখানে শুরু হয়েছে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের ‘ফাতেমা রানীর তীর্থোৎসব’।

দুই দিনব্যাপী এই তীর্থোৎসব আজ শুক্রবার শেষ হচ্ছে। শুধু ক্যাথলিক খ্রিষ্টানই নন, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও প্রতিবছর অংশ নেন এই উৎসবে। আয়োজক ক‌মি‌টি সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর অক্টোবর মাসের শেষ বৃহস্পতি ও শুক্রবারে এই তীর্থযাত্রার আয়োজন করা হয়।

গতকাল বিকেল চারটায় পবিত্র খ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তীর্থোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা। এরপর রাত সা‌ড়ে আটটার দিকে অনুষ্ঠিত হয় বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। রাত ১১টায় মা মারিয়ার মূর্তিকে সামনে রেখে বিশাল প্যান্ডেলে অনুষ্ঠিত হয় আরাধনা, আর রাত ১২টায় নিরাময় অনুষ্ঠান ও নিশিজাগরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় প্রথম দিনের ধর্মীয় কার্যক্রম।

আজ শুক্রবার সকাল আটটায় জীবন্ত ক্রুশের পথ অতিক্রম এবং সকাল ১০টায় মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের তীর্থোৎসব। এ বছরের উৎসবের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভ্যাটিকান সিটির রাষ্ট্রদূত কেভিন এস র‌্যান্ডেল। এ সময় জেলা প্রশাসক (ডি‌সি) তরফদার মাহমুদুর রহমান ও পু‌লিশ সুপার (এস‌পি) আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপ‌স্থিত ছি‌লেন।

১৯৪২ সালে ৪২ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় বারোমারি সাধু লিওর ধর্মপল্লি। ১৯৯৮ সালে প্রয়াত বিশপ ফ্রান্সিস এ গমেজ স্থানটিকে ‘ফাতেমা রানীর তীর্থস্থান’ হিসেবে ঘোষণা করেন। তখন থেকেই প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে এই ধর্মীয় উৎসব।
এ বছর প্রায় ৩০-৪০ হাজার দেশি-বিদেশি রোমান ক্যাথলিক তীর্থযাত্রী অংশ নিয়েছেন উৎসবে। সার্বিকভাবে উৎসব এলাকা ছিল আলো, প্রার্থনা ও শান্তির আবহে মোড়ানো।
খাগড়াছড়ি থেকে আসা তীর্থযাত্রী জুয়েল ত্রিপুরা বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো এখানে এসেছি। এসে খুব ভালো লাগছে। এর পর থে‌কে প‌রিবা‌রের সবাইকে নি‌য়ে প্রার্থনায় আস‌ব।’

মুক্তাগাছা থেকে আসা কারিশমা চাম্বুগং বলেন, ‘মারিয়ার কাছে এলে মনে একধরনের শান্তি পাই। আমরা প্রার্থনা করি যেন জীবনের দুঃখ-কষ্ট দূর হয়। প্রতিবছর এই সময়টার অপেক্ষায় থাকি।’

তীর্থোৎস‌বে মা মা‌রিয়ার মূ‌তি নি‌য়ে মোমবা‌তি প্রজ্বালন ক‌রে আলোক শোভাযাত্রা বের করা হয়। গতকাল বৃহস্প‌তিবার রাতে শেরপু‌রের না‌লিতাবাড়ী‌র বা‌রোমা‌রি সাধু‌লিও ধর্মপ‌ল্লি থে‌কে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সুদানে আরএসএফের গণহত্যায় আরব আমিরাত ইন্ধন দিচ্ছে কেন
  • সুদানে ‘গণহত্যা’ হয়েছে
  • একাত্তরের গণহত্যার জন্য জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আলাল
  • টগি ফান ওয়ার্ল্ডে উদযাপিত হলো হ্যালোইন উৎসব
  • উদ্ভাবন–আনন্দে বিজ্ঞান উৎসব
  • নবীনদের নতুন চিন্তার ঝলক
  • সুদানে কারা গণহত্যা চালাচ্ছে, আরব আমিরাতের ভূমিকা কী
  • বিজ্ঞান উৎসব উদ্বোধন করল রোবট নাও
  • ‘ফাতেমা রানীর তীর্থোৎসবে’ আলোয় ভাসল গারো পাহাড়
  • মুছাপুর ৬ ও ৭ নং ওয়ার্ডে বাবুলের পক্ষে জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ