বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেছেন, শেখ হাসিনার মতো দেশে এখনও নির্বাচন নিয়ে তালবাহানা শুরু হয়েছে। নির্বাচন পেছানো মানে ফ্যসিস্টকে আবার ফিরে আসার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া। তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে দেশে নির্বাচন না দিলে গণতন্ত্র ফিরবে না।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় বগুড়া শহরের মফিজ পাগলার মোড়ে স্থানীয় একটি মোটেলে রাজশাহী বিভাগের সব জেলা-মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম বলেন, গণতন্ত্র উদ্ধারে বিএনপি ১৬ বছর রাজপথে ছিল। নির্বাচন নিয়ে কোনো তালবাহানা করলে বিএনপি তা মানবে না। তাই, নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলসহ দেশের জনগণ চায় অতিদ্রুত নির্বাচন। কিন্তু কেউ কেউ আবার চান নির্বাচন যেন দেরিতে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে কালক্ষেপণ করলে দেশে আবারও ফ্যাসিস্টরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবে। 

তিনি বলেন, এই দেশ জনগণের। তাই জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিএনপি বর্তমান সরকারকে সহযোগিতা করছে। তার মানে এই না জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার ভোট না দিয়ে ক্ষমতার গদি আঁকড়ে ধরবেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে গা ঢাকা দিয়েছেন। তিনি সেখানে বসে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন। ফ্যাসিস্টদের কোনো ষড়যন্ত্র এই দেশে বাস্তবায়ন হতে দিবে না বিএনপি। বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্যই বিএনপি জন্মলাভ করেছে। যেখানে আওয়ামী লীগ ব্যর্থ হয়েছে, সেখানে বিএনপি সফল হয়েছে। যেখানে শেখ মুজিব ব্যর্থ হয়েছে, সেখানে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সফল হয়েছেন। যেখানে শেখ হাসিনা ব্যর্থ হয়েছেন সেখানে আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে লড়াই করে সফল হয়েছেন। জনগণই তাকে রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছেন বার বার।

চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, পতিত শেখ হাসিনাকে বলা হয়েছিল, বিনা ভোটে না গিয়ে নির্বাচনের পথে হাঁটুন। কিন্তু তিনি ক্ষমতার দম্ভে নির্বাচনের পথে যাননি। আজকে নির্বাচনের মাধ্যমে পরাজয় হলে পেছনের দরজা দিয়ে তাকে ভারতে পালাতে হতো না। ভারতে আশ্রয় নিতে হতো না। তাই ক্ষমতা দেখানোর কিছু নেই। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা পেয়ে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার যা খুশি তা শুরু করেছিল। তাই ক্ষমতার দম্ভ কমাতে হবে। জনগণ কী চায় সেটা জানতে হবে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আগামী দিনে ক্ষমতায় যেতে হবে। এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যাতে জনগণ বিএনপিকে খারাপভাবে, দোষারোপ করেন।

বিএনপি রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত খালেকের সভাপতিত্বে ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, রাজশাহী বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চন্দন, কৃষক দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি জাহির রায়হান আহমেদ, বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক খায়রুল বাসার প্রমুখ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ কম ট র স জনগণ র ক ষমত ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লুলার প্রতিবাদে অন্যরাও শামিল হোক

বহু দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে বিশ্বের কাছে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মানবাধিকারের প্রধান রক্ষক ও মডেল হিসেবে তুলে ধরেছে। তবে বাস্তবে এই মূল্যবোধ রক্ষার ক্ষেত্রে দেশটি সব সময় সফল হয়নি। বিশেষ করে স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের নানা প্রান্তে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারগুলোকে সরিয়ে দিয়েছে। গ্রিস, ইরান, চিলি ইত্যাদি দেশে তারা সামরিক শাসকদের সমর্থন দিয়েছে, যাতে সেসব দেশে সমাজতন্ত্র বিস্তার লাভ করতে না পারে। আবার নিজেদের দেশেও যুক্তরাষ্ট্র বহু বছর ধরে আফ্রিকান-আমেরিকানদের নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর এখন সুপ্রিম কোর্ট এমন সব সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, যা জাতিগত বৈষম্য দূর করার প্রচেষ্টাকে পিছিয়ে দিচ্ছে।

সত্যি বলতে কি, যুক্তরাষ্ট্র অতীতে যে আদর্শ প্রচার করেছে, তা সে সব সময় নিজেই মানেনি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর এই আদর্শিক বিচ্যুতি স্পষ্ট ও প্রকাশ্য হয়ে উঠেছে। তিনি কেবল ওই মূল্যবোধগুলোকে উপেক্ষা করেননি; বরং সেগুলোর বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প আইনের শাসনের প্রতি কোনো সম্মান দেখাননি। তাঁর শাসনামলের সবচেয়ে ভয়ানক দৃষ্টান্ত হলো, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবনে (ক্যাপিটল) তাঁর সমর্থকদের হামলা। ওই হামলার উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনের ফল বদলে দেওয়া এবং শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করা। ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি জিতেছেন, যদিও প্রকৃত ফলাফলে জো বাইডেন প্রায় ৭০ লাখ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হন। ৬০টির বেশি আদালত এ নির্বাচনের নিরপেক্ষতা ও বৈধতা নিশ্চিত করেছেন।

ট্রাম্পকে যাঁরা চেনেন, তাঁরা হয়তো তাঁর এমন আচরণে অবাক হননি। কিন্তু আশঙ্কার বিষয় হলো, এখনো ৭০ শতাংশ রিপাবলিকান সমর্থক বিশ্বাস করেন, নির্বাচনে জালিয়াতি হয়েছিল। অনেক মার্কিন আজ মিথ্যা তথ্য, ষড়যন্ত্রতত্ত্ব ও বিকৃত বাস্তবতার জগতে বাস করছেন, যেখানে গণতন্ত্র বা আইনের শাসনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে তথাকথিত ‘মার্কিন জীবনধারা’ রক্ষা করা। এই ‘জীবনধারা’ আসলে একধরনের শ্রেষ্ঠত্ববাদ। বিশেষ করে শ্বেতাঙ্গ, পুরুষ, খ্রিষ্টানদের আধিপত্য টিকিয়ে রাখাকেই তাঁরা ‘মার্কিন জীবনধারা’ বলে মনে করছেন।

এই বাস্তবতায় যুক্তরাষ্ট্র এখন এমন এক দেশে পরিণত হয়েছে, যেখানে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে পড়ছে এবং একনায়কতান্ত্রিক প্রবণতা মাথাচাড়া দিচ্ছে। বিশ্বে অনেক স্বৈরশাসক এই পরিস্থিতি দেখে উৎসাহিত হচ্ছেন। যেমন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারো যুক্তরাষ্ট্রের ৬ জানুয়ারির ঘটনার অনুকরণে ২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় একই ধরনের এক হামলা ঘটাতে চেয়েছিলেন, যাতে নির্বাচনের ফল বদলানো যায়। তবে সৌভাগ্যক্রমে ব্রাজিলের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ পর্যন্ত টিকে গেছে এবং এখন বলসোনারোর বিচার চলছে।

ব্রাজিলের এই বিচারিক পদক্ষেপের বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের বিচার ঠেকাতে তাঁর দল নানা চেষ্টা করছে। ট্রাম্প আবারও প্রেসিডেন্ট হতে চান এবং তিনি প্রকাশ্যে বলছেন, তিনি আইনের শাসনের চেয়ে নিজের ইচ্ছাকে বেশি গুরুত্ব দেবেন। তিনি বাণিজ্য চুক্তি ভেঙেছেন এবং বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখন তিনি হুমকি দিচ্ছেন, ব্রাজিল যদি বলসোনারোর বিচার না থামায়, তাহলে ব্রাজিলের রপ্তানির ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন।

বিশ্বে এখন এমন এক সময় চলছে, যখন ট্রাম্প আবার প্রেসিডেন্ট হলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক কাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এমন সময়েই ব্রাজিল আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের প্রতি নিজেদের দৃঢ়তা দেখাচ্ছে। লুলার সরকার বিশ্বকে দেখাচ্ছে, একটি রাষ্ট্র কীভাবে নিজ সিদ্ধান্তে অটল থেকে বিচারবহির্ভূত চাপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট একা শুল্ক বসানোর ক্ষমতা রাখেন না। এই ক্ষমতা আছে শুধু কংগ্রেসের। অর্থাৎ ট্রাম্প কেবল নিজ দেশের আইন লঙ্ঘন করছেন না, তিনি অন্য দেশকেও তাঁদের বিচারব্যবস্থা থামাতে বাধ্য করতে চাইছেন। অথচ ব্রাজিল যা করছে, তা সংবিধান মেনেই করছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সাবেক প্রেসিডেন্টকেও বিচারের আওতায় আনা যেতে পারে, যদি তিনি অপরাধে জড়িত থাকেন।

যা ব্রাজিল করছে, তা যুক্তরাষ্ট্রে যা হয়েছে, তার থেকে একদম আলাদা।

যুক্তরাষ্ট্রে ৬ জানুয়ারির পার্লামেন্ট হামলায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের বিচারপ্রক্রিয়া ধীরে হলেও সঠিক পথে এগোচ্ছিল। কিন্তু ট্রাম্প দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর ক্ষমতা ব্যবহার করে সবাইকে ক্ষমা করে দেন। এমনকি যাঁরা সবচেয়ে বেশি সহিংস ছিলেন, তাঁদেরও। তিনি এমন লোকদেরও ক্ষমা করে দেন, যাঁরা একটি হামলায় জড়িত ছিলেন। ওই হামলায় পাঁচজন মারা যান এবং ১০০ জনের বেশি পুলিশ সদস্য আহত হন। ট্রাম্পের চোখে এই অপরাধ কোনো অপরাধই ছিল না।

এমন অবস্থায় ব্রাজিলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভা ট্রাম্পের হুমকিকে জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘কোনো বিদেশি প্রেসিডেন্ট আমাকে বলে দিতে পারেন না, কী করতে হবে।’ তিনি স্পষ্টভাবে ট্রাম্পের বাণিজ্য হুমকিকে ‘অযাচিত ব্ল্যাকমেল’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

লুলা শুধু বাণিজ্যের ক্ষেত্রেই নয়, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে মার্কিন নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধেও সোচ্চার। তিনি মনে করেন, ব্রাজিলের ইন্টারনেট ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে তাদের নিজস্ব নিয়মকানুন চালু থাকা উচিত। কারণ, মার্কিন টেক কোম্পানিগুলো অনেক সময় মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেয় এবং বিদেশি রাজনীতিতে প্রভাব ফেলার চেষ্টা করে।

বিশ্বে এখন এমন এক সময় চলছে, যখন ট্রাম্প আবার প্রেসিডেন্ট হলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক কাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এমন সময়েই ব্রাজিল আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের প্রতি নিজেদের দৃঢ়তা দেখাচ্ছে। লুলার সরকার বিশ্বকে দেখাচ্ছে, একটি রাষ্ট্র কীভাবে নিজ সিদ্ধান্তে অটল থেকে বিচারবহির্ভূত চাপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে।

এ দৃষ্টান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ট্রাম্প কেবল যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করছেন না, তিনি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও স্বৈরাচার ও অনিয়মকে উৎসাহিত করছেন। তাঁকে বিশ্বজুড়ে এই কাজ করতে দেওয়া উচিত নয়। ব্রাজিল যেভাবে প্রতিবাদ করেছে, অন্য দেশগুলোকেও সেই সাহসিকতা দেখাতে হবে।

জোসেফ ই স্টিগলিৎস অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী। তিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ এবং বর্তমানে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন

স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট, অনুবাদ: সারফুদ্দিন আহমেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেভাবে সুষ্ঠু ভোটে বাধা হতে পারে
  • হাতিয়ায় শ্বশুরবাড়িতে পালিয়ে থাকা সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার
  • মিয়ানমারে ডিসেম্বরে নির্বাচনের ঘোষণা জান্তা সরকারের, জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী সরাসরি ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পক্ষে
  • ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লুলার প্রতিবাদে অন্যরাও শামিল হোক
  • ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
  • মেসি বনাম ইয়ামাল: ফিনালিসিমার সময়-সূচি ঘোষণা
  • গংগাচড়ায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি মেরামতের উদ্যোগ, আতঙ্ক কাটেনি এখনও
  • ভেনেজুয়েলায় নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে বিরোধীদের প্রতিরোধের ডাক
  • মুরাদনগরে দুই সন্তানসহ নারীকে হত্যায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবার বলছে ষড়যন্ত্র