অনেকেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে। তবে ঘন ঘন বদহজমের সমস্যায় ভুগলে সাবধান হওয়া জরুরি। কেউ কেউ অ্যাসিডিটি, বদহজমের সমস্যা হলেই অ্যান্টাসিড খান। এটা ঠিক নয়। সাধারণত কিছু বদভ্যাসের কারণে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। এই সব অভ্যাস পরিবর্তন করলে অ্যাসিডিটি-বদহজমের সমস্যা কমতে পারে। যেমন-সকালের নাশতা না করা

অনেকেই তাড়াহুড়ার কারণে সকালের নাশতা করেন না। সকালে নাশতা না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, গ্যাসের সমস্যা হয় এবং ওজন বাড়ায়।

রাতে ভাজাভুজি খাওয়া

রাতের দিকে বিপাক ক্রিয়ার হার কমে যায়। তাই রাতে ভাজাভুজি খাবার খেলে ঠিকমতো হজম হয় না। তখন গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এর পাশাপাশি শরীরে টক্সিন জমা হয় এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। 

দুটি ভারী খাবারের মধ্যে ব্যবধান

অনেকেই আছেন সকালের নাশতায় ভারী খাবার খেলে দুপুরে আর খান না। একবারে রাতের খাবার খান। কেউ কেউ আবার কাজের চাপে খাবার খাওয়ারই সময় পান না। দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকলে পেট ফাঁপা,অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা দেখা দেয়।

খাবারে ফাইবার না রাখা

খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার সব কিছুই থাকতে হবে। খাবারে যদি ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে, তখন হজমের সমস্যা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।

খাওয়ার পর পর ঘুম

রাতের খাবার খাওয়ার পর পরই অনেকে ঘুমাতে যান। এই অভ্যাস হজমের সমস্যা বাড়ায়। তাই ভরপেট খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বদহজম বদহজম র সমস য

এছাড়াও পড়ুন:

অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়ে যেসব বদভ্যাসে

অনেকেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে। তবে ঘন ঘন বদহজমের সমস্যায় ভুগলে সাবধান হওয়া জরুরি। কেউ কেউ অ্যাসিডিটি, বদহজমের সমস্যা হলেই অ্যান্টাসিড খান। এটা ঠিক নয়। সাধারণত কিছু বদভ্যাসের কারণে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। এই সব অভ্যাস পরিবর্তন করলে অ্যাসিডিটি-বদহজমের সমস্যা কমতে পারে। যেমন-সকালের নাশতা না করা

অনেকেই তাড়াহুড়ার কারণে সকালের নাশতা করেন না। সকালে নাশতা না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, গ্যাসের সমস্যা হয় এবং ওজন বাড়ায়।

রাতে ভাজাভুজি খাওয়া

রাতের দিকে বিপাক ক্রিয়ার হার কমে যায়। তাই রাতে ভাজাভুজি খাবার খেলে ঠিকমতো হজম হয় না। তখন গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এর পাশাপাশি শরীরে টক্সিন জমা হয় এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। 

দুটি ভারী খাবারের মধ্যে ব্যবধান

অনেকেই আছেন সকালের নাশতায় ভারী খাবার খেলে দুপুরে আর খান না। একবারে রাতের খাবার খান। কেউ কেউ আবার কাজের চাপে খাবার খাওয়ারই সময় পান না। দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকলে পেট ফাঁপা,অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা দেখা দেয়।

খাবারে ফাইবার না রাখা

খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার সব কিছুই থাকতে হবে। খাবারে যদি ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে, তখন হজমের সমস্যা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।

খাওয়ার পর পর ঘুম

রাতের খাবার খাওয়ার পর পরই অনেকে ঘুমাতে যান। এই অভ্যাস হজমের সমস্যা বাড়ায়। তাই ভরপেট খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ