2025-06-23@07:32:29 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10
«বদহজম র সমস য»:
বাজারে এখন জাম পাওয়া যাচ্ছে । মিষ্টি ও রসালো স্বাদের এই ফলটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই ফলের নানা উপাদান রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইবার রয়েছে, পেট পরিষ্কার করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে । জাম রক্ত পরিষ্কার করে এবং মুখে উজ্জ্বলতা আনে । এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এত গুণ থাকা সত্ত্বেও এই ফল খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কিছু খাবার আছে যা দিয়ে জাম খাওয়া ঠিক নয়। যেমন- মিষ্টি: আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে,জাম খাওয়ার পরপরই ভুল করেও মিষ্টি খাওয়া উচিত নয় । এই দুই খাবারের মধ্যে কমপক্ষে আধ ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত । তা না হলে হজমজনিত সমস্যা হতে পারে । পানি: অন্যান্য রসালো ফলের মতো, জাম খাওয়ার পর পরই পানি...
শরীরে কোনো ধরনের সমস্যা হলে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। অনেকেই সেসব লক্ষণকে পাত্তা দেন না। ধীরে ধীরে এসব সমস্যা বড় আকার নেয়। তাই যেকোন রোগের প্রাথমিক লক্ষণ জেনে রাখা জরুরি। শরীরে হজমজনিত সমস্যা হওয়া মানে অন্ত্রের স্বাস্থ্য দুর্বল হয়ে পড়া। তাই জটিল রোগ হওয়ার আগেই কিছু লক্ষণ জেনে রাখা দরকার। যেমন- বদহজমের সমস্যা থাকলে সারাক্ষণই পেটে একটা চিনচিনে ব্যথা, অস্বস্তি হতে পারে। কিছু খেলেই মনে হবে পেটে ব্যথা হচ্ছে। এক্ষুনি বাথরুমে দৌড়াতে হবে। বদহজমের সমস্যা মানেই হচ্ছে খাবার সঠিক ভাবে হজম না হওয়া। এর ফলে অস্বস্তিকর ঢেকুর উঠতে পারে। তাই সারাক্ষণ ঢেকুর উঠতে থাকলে সাবধান হওয়া জরুরি। যারা অনেকদিন ধরে বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন পানি খেলেও তাদের মনে হয় অ্যাসিডিটি হচ্ছে। এমন হলে সতর্ক হওয়া জরুরি। সামান্য কিছু খেলেও অনেকেরই...
ঈদ উৎসবে পরিবারের সবাই একত্র হয়ে আনন্দ করা আমাদের ঐতিহ্য। ঈদ উপলক্ষে অনেকেই বিদেশ থেকে দেশে আসেন, শহর থেকে গ্রামে যান। দীর্ঘদিন পর সন্তানের দেখা পান বয়স্ক ব্যক্তিরা। তাঁদের জন্য এ এক আনন্দের উপলক্ষ। তবে উৎসব পালনের সময় তাঁদের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখা উচিত। প্রায়ই বয়স্করা ঈদের ছুটিতে অসুস্থ হয়ে পড়েন আর তাঁদের নিয়ে হাসপাতালে ছোটাছুটি করতে হয়। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত।যাঁরা বিভিন্ন রোগে ভুগছেন বয়স হলে শরীরে বাসা বাঁধে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ, কিডনি রোগের মতো নানা অসুখ। তাই বয়স্কদের অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। প্রথমেই খাওয়াদাওয়া। ঈদ উপলক্ষে ঐতিহ্যগতভাবেই বেশ ক্যালরিযুক্ত খাবারদাবারের আয়োজন করা হয়। কোরবানির ঈদে মাংসের পদ তো থাকবেই। কিন্তু বয়স্ক সদস্যের কথা মাথায় রেখে ঈদ উৎসবেও সবজি, মাছ ও কম তেল-মসলার পদ রাখা উচিত। কারণ, আর সবার...
ছুটিতে কী কী সমস্যা হতে পারেপরিবেশ ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে ঠান্ডা-কাশির প্রকোপ হতে পারে। বিশেষ করে যাঁরা শহর থেকে গ্রামে যান, তাঁদের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। যাত্রাপথে অনেক মানুষের সংস্পর্শে ঠান্ডা বা ফ্লুর সংক্রমণ হতে পারে। কারণ, ভাইরাসজনিত ঠান্ডা-কাশি অধিক সমাগমে ছড়ায় দ্রুত। সম্প্রতি ডায়রিয়া ও ফুড পয়জনিংয়ের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। ঈদে গুরুপাক খাবার থেকে বদহজম হতে পারে। পাশাপাশি হালকা আঘাত, কাটাছেঁড়া, হাত–পা ছিলে যাওয়া—এসব যে কারও হতে পারে। অনেক সময় কোরবানির পশুর মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েও দুর্ঘটনা ঘটে। কাটাছেঁড়ার সমস্যা হতে পারে শিশুদেরও। যাত্রাপথে অনেকের মাথা ঘোরায়, বমি পায়, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যেটাকে বলে ‘মোশন সিকনেস’, সেটাও হতে পারে।কী ব্যবস্থা রাখবেনঠান্ডা–কাশির জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ নিয়ে রাখতে হবে। যাঁদের হাঁপানি আছে, তাঁরা ইনহেলার সঙ্গে নিয়ে যাবেন। যাঁদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে, তাঁদের...
অনেকেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে। তবে ঘন ঘন বদহজমের সমস্যায় ভুগলে সাবধান হওয়া জরুরি। কেউ কেউ অ্যাসিডিটি, বদহজমের সমস্যা হলেই অ্যান্টাসিড খান। এটা ঠিক নয়। সাধারণত কিছু বদভ্যাসের কারণে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। এই সব অভ্যাস পরিবর্তন করলে অ্যাসিডিটি-বদহজমের সমস্যা কমতে পারে। যেমন-সকালের নাশতা না করা অনেকেই তাড়াহুড়ার কারণে সকালের নাশতা করেন না। সকালে নাশতা না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, গ্যাসের সমস্যা হয় এবং ওজন বাড়ায়। রাতে ভাজাভুজি খাওয়া রাতের দিকে বিপাক ক্রিয়ার হার কমে যায়। তাই রাতে ভাজাভুজি খাবার খেলে ঠিকমতো হজম হয় না। তখন গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এর পাশাপাশি শরীরে টক্সিন জমা হয় এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। দুটি ভারী খাবারের মধ্যে ব্যবধান অনেকেই আছেন সকালের নাশতায় ভারী খাবার খেলে দুপুরে আর খান না। একবারে রাতের...
গ্রীষ্মের মৌসুমী ফল তরমুজ খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। এই ফলে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত পানি থাকে, যা সরাসরি ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরকে রক্ষা করে। গ্রীষ্মে প্রতিদিন তরমুজ খেলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয় না এবং মাথা ঘোরা বা দুর্বলতার সম্ভাবনাও কমে। নিয়মিত এই ফল খেলে পেটে গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা বদহজমের মতো সমস্যা কমে। বিভিন্ন সময়ে তরমুজ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। অনেকেরই প্রশ্ন তরমুজ কি খাবার খাওয়ার আগে না পরে খাওয়া উচিত? তরমুজ খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? সকাল তরমুজ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়। খালি পেটে নাশতায় এই ফল খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। দুপুরের খাবারের ১ ঘন্টা আগেও তরমুজ খাওয়া যেতে পারে। এটি হজম ব্যবস্থা উন্নত করে। এর ফলে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা প্রতিরোধ হয়। ব্যায়ামের পরেও তরমুজ খাওয়া যেতে পারে। এটি শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট...
অনেকেরই বদহজমের সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যা এড়াতে কেউ কেউ নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খান। যা ঠিক নয়। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে সামান্য কিছু পরিবর্তন আনলেই বদহজমের সমস্যা দূর করা সম্ভব। বদহজম এবং অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের সমস্যা কমাতে যা করতে পারেন- ১. সময়মতো খাওয়া-দাওয়া করতে হবে। অনেকক্ষণ খালি পেটে থাকা যাবে না। তেলমসলা, ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ২. খাবার খাওয়ার পর পরই পানি খাওয়া ঠিক নয়। এর ফলে শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ৩. খুব পেট ভরে খাবার কখনই খাবেন না। একসঙ্গে অনেকটা খাবার না খেয়ে বার বার অল্প করে খেতে হবে। ৪. বেশি রাত করে রাতের খাবার না খাওয়াই ভালো। বদহজমের সমস্যা দূর করতে যা খাবেন- ১.নিয়মিত অল্প পরিমাণে টক দই খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিকস থাকে। যা...
রোজার সময় আমাদের খাওয়াদাওয়া একটা নিয়মকানুনের মধ্যে চলে আসে। এরপর ঈদের আনন্দে হঠাৎ ভারী খাবার খেয়ে অনেকেই পেটের সমস্যায় ভোগেন। বদহজম, ডায়রিয়া, পাতলা পায়খানা, বমি...গ্যাসের সমস্যার কারণে অনেকে পেটের অস্বস্তিতেও কষ্ট পান। এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে কীভাবে? প্রতিরোধের উপায়ই–বা কী? সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য কিছু নিয়ম পালনের চেষ্টা করতে পারেন: ১. দিনের শুরুতে ঈদের নামাজের আগে হালকা খাবার খান। ২. সারা দিনে অল্প অল্প করে খাবার খান, একেবারে পেট পুরে খাবেন না। ৩. দুধজাতীয় খাবার, কফি ও গুরুপাক খাবারগুলো যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলুন। ৪. পানি এক বা দুই গ্লাস করে সারা দিনে ১০ থেকে ১২ গ্লাস (অসুস্থতার কারণে পানি খেতে বারণ না থাকলে) খাবেন। ৫. রিকশা বা গাড়ি ব্যবহার না করে একটু হাঁটার চেষ্টা করুন। ৬. খাবারের মধ্যে...
খাচ্ছেন, খাওয়ার পর গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হচ্ছে। হজমের ওষুধ যেন নিত্যসঙ্গী। অথচ টুকটাক শরীরচর্চাও করেন। তেমন তেল-মশলা দেওয়া খাবার খান না। তা-ও এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো লক্ষণ যদি নিয়মিত বদহজমের সমস্যা লেগে থাকে, তা হলে রোজ ওষুধের ওপর ভরসা না করে জীবনশৈলীতে বদল আনার প্রয়োজন রয়েছে। পুষ্টিবিদদের মতে, শুধু শরীরচর্চা বা সেদ্ধ খাবার খাওয়া নয়, খাওয়ার সময়, আগে বা পরে এমন কিছু অভ্যাস হজমের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। যে অভ্যাসগুলোকে আমরা ভুল বলে মনে করিনি কখনও। হজমের সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে এমন কোন কোন অভ্যাস? খাবার চিবিয়ে না খাওয়া খাবার ভালো করে চিবিয়ে না খেলে হজমের নানা রকম সমস্যা হতে পারে। পেটের মধ্যে গিয়ে খাবার বিভিন্ন উৎসেচকের সঙ্গে মিশে টুকরো টুকরো হয়ে যায় ঠিকই। ভালো করে চিবিয়ে না...
অনেকেরই গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা রয়েছে। অনেক সময় এই সমস্যা থেকে মাথাব্যথাও হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পাকস্থলী ও মস্তিষ্কের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমের সমস্যার কারণে অনেকেই মাথা ব্যথায় ভোগেন। পেটের সমস্যা আমাদের দৈনন্দিন রুটিনে ব্যাঘাত ঘটায়। বদহজমের সমস্যা হলে যেকোনও ব্যক্তির কাজেও প্রভাব ফেলে। সঠিক খাবার না খাওয়া এবং সঠিক সময়ে খাবার না খাওয়া পেটের সমস্যার মুল কারণ। আমাদের খাবার যাতে সঠিকভাবে হজম হয়,এজন্য কিছু ব্যবস্থা অনুসরণ করা জরুরি। যেমন- হালকা গরম পানি: হালকা গরম পানি আমাদের পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং পেটের ব্যথা দূর করতেও সাহায্য করে। এটি খেলে পেটও আরাম পায়। আদা: আদা বহু উপকারী গুণের জন্য পরিচিত। এটি অনেক সমস্যার সমাধান করে এবং গ্যাস সম্পর্কিত সমস্যাও দূর করে। এজন্য হালকা গরম পানিতে আদা মধু মিশিয়ে পান করুন। ...