‘তারুণ্যের উৎসব’-এর থিম সং লিখলেন ইশতিয়াক আহমেদ
Published: 11th, June 2025 GMT
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বছরব্যাপী চলা ‘তারুণ্যের উৎসব’-এর থিম সং নির্মিত হয়েছে। এই থিম গানটি গেয়েছেন শিরোনামহীনের তুহিন ও দোলা। সুর ও সংগীত করেছেন ইমন চৌধুরী। লিখেছেন ইশতিয়াক আহমেদ।
তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ মূলত নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে; জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা, পারম্পরিক সহযোগিতার মানসিকতা গড়ে তোলা এবং বাংলাদেশের বৈচিত্র্য ও সংস্কৃতির সৌন্দর্যকে উদযাপন করা।
গানের গীতিকার ইশতিয়াক আহমেদ বলছেন, ‘বছরব্যাপী চলবে এই আয়োজন। তবে এত বড় পরিসরে হবে বুঝতে পারিনি। গানটি লেখার সময় শুধু চিন্তা করেছি তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, উন্মাদনা ও সেই সময়টাকে; সেই সময়কালকে ধরার চেষ্টাব করেছি।
গানটি প্রচার শুরু হওয়ার প্রথম থেকেই মানুষজন বেশ ইতিবাচকভাবে নিচ্ছে। এটা বেশ ভালো লাগছে।’গতকাল থেকে সব প্রচারমাধ্যমে একযোগে এই উৎসবের থিম গান প্রচার শুরু হয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: নত ন গ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ডাইনির সাজে শাবনূর!
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর এখন অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। মাঝেমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টের মাধ্যমে নিজের খবর জানান দেন তিনি। এবার সেই পর্দার প্রিয় নায়িকা হাজির হয়েছেন এক ভিন্ন সাজে—ডাইনির রূপে!
প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর বিশ্বের নানা প্রান্তে পালিত হয় ঐতিহ্যবাহী হ্যালোইন উৎসব। পশ্চিমা বিশ্বে এটি এক জনপ্রিয় দিন, যেখানে মানুষ নানা ভুতুড়ে সাজে নিজেদের উপস্থাপন করে। যদিও অনেকেই মনে করেন এটি কেবল ভূতের সাজের উৎসব, আসলে মৃত আত্মাদের স্মরণেই হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী এ দিনটি উদযাপিত হয়।
আরো পড়ুন:
পর্দায় ‘মহল্লা’র ভালো-মন্দ
বাবা হওয়ার কোনো বয়স আছে? সত্তরে কেলসির চমক
সেই উৎসবের আমেজে এবার শামিল হয়েছেন শাবনূরও। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা এক ছবিতে দেখা গেছে, ছেলে আইজানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সেজেছেন ভয়ংকর এক ডাইনির সাজে—চোখের কোণ বেয়ে নেমে আসছে লাল রক্তের রেখা, সঙ্গে এক ‘ভূতুড়ে’ চেহারার চরিত্র।
ছবির ক্যাপশনে শাবনূর লিখেছেন, “আমি সাধারণ মা নই, আমি একজন দুর্দান্ত মা—যিনি একজন ডাইনিও! হ্যালোইনের শুভেচ্ছা, বাচ্চারা!”
পোস্টের শেষে তিনি যোগ করেছেন, “এটা শুধু মজা করার জন্য।”
ভক্তরা কমেন্টে ভরিয়ে দিয়েছেন শুভেচ্ছা ও প্রশংসায়। কেউ লিখেছেন, “শাবনূর মানেই চমক,’ কেউ আবার জানিয়েছেন, ‘হ্যালোইনেও আপনি আমাদের শাবনূরই—ভালোবাসা রইল।”
ঢাকা/রাহাত/লিপি