গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার জাংগালিয়া ইউনিয়নের কৃষক কামরুজ্জামান শেখ এখন এলাকার অনুপ্রেরণার নাম। একসময় নিজ জমির জন্য জৈব সার উৎপাদনের চিন্তা থেকে শুরু করে আজ তিনি বাণিজ্যিকভাবে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে সফল উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন। তার পথ ধরে এখন একে একে আগ্রহী হচ্ছেন আশপাশের আরো অনেক কৃষক।

প্রকৃতির এক বিস্ময়-কেঁচোর বিষ্ঠা থেকেই তৈরি হয় ‘ভার্মি কম্পোস্ট’ বা কেঁচো সার। রাসায়নিক সারের বিকল্প এই জৈব সার মাটির উর্বরতা বাড়ায়, গাছের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে এবং উৎপাদন খরচ কমায়। ফলে দিন দিন কৃষকরা এর ব্যবহার বাড়াচ্ছেন।

কামরুজ্জামান শেখও প্রথমে নিজের খামারের জন্যই এই সার তৈরি শুরু করেছিলেন। পরে কৃষি অফিসের পরামর্শ ও সহযোগিতায় তার উদ্যোগ বড় আকার নেয়। বর্তমানে তিনি মাসে প্রায় এক টন ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন ও বিক্রি করেন। প্রতি কেজি ১৫-২০ টাকা দরে। শুধু তাই নয়, সার তৈরির মূল উপাদান কেঁচোও এখন বিক্রি করছেন তিনি, প্রতি কেজি দেড় থেকে দুই হাজার টাকায়।

২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ‘অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের’ আওতায় কামরুজ্জামান প্রথমবারের মতো কৃষি অফিস থেকে প্রশিক্ষণ ও একটি প্রদর্শনী দেওয়া হয়। সেই উদ্যোগই এখন তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।

তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে একই ইউনিয়নের শেফালী বেগম, ফজলুল হক মোড়ল, মোতালিব ব্যাপারী, মহসিন শেখ, মো.

আ. ছাত্তার, মো. মজিবুর মোড়ল, নিলুফা ইয়াসমিন, বিল্লাল হোসেন, মোস্তফা, ফারজানা আক্তার, ফকির মো. মোস্তফা ও মোক্তারপুরের আমান উল্লাহসহ ১২ জন কৃষক পরবর্তী অর্থবছরে একই প্রকল্পের আওতায় যুক্ত হয়েছেন।

সবাইকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে উপজেলা কৃষি অফিস, পাশাপাশি কামরুজ্জামানের কাছ থেকেও হাতে কলমে শিখেছেন তারা ভার্মি কম্পোস্ট তৈরির কৌশল।

কামরুজ্জামানের বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত এক জায়গায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কৃষি অফিস থেকে তৈরি করা হয়েছে আধুনিক ভার্মি কম্পোস্ট সেন্টার। সেখানে রয়েছে ১০টি রিং ও ১০ ফুট লম্বা সিমেন্টের হাউজ। প্রথমে গরুর গ্যাস বিহীন ৫-৭ দিনের গোবর, সবজির খোসা ব্যবহার করা হয়। পরে সেই গোবর হাউজে ফেলে কেঁচো ছাড়া হয়। প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে তৈরি হয় পুষ্টিগুণে ভরপুর জৈব সার, যা পরবর্তীতে শুকিয়ে প্যাকেটজাত করে বাজারে সরবরাহ করা হয়।

কৃষি অফিস থেকে দেওয়া হয়েছে সেপারেটর মেশিন, পলিব্যাগ ও সিলিং মেশিন-যার মাধ্যমে এখন প্যাকেটজাত পণ্য হিসেবে বাজারজাত করা হয় এই সার।

কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফারজানা তাসলিম বলেন, “ভার্মি কম্পোস্ট একটি হিউমাসসমৃদ্ধ জৈব সার। এটি শুধু মাটির উর্বরতা বাড়ায় না, পাশাপাশি ফলন ১০-১৫% বৃদ্ধি করে। এছাড়াও মাটির লবণাক্ততা কমায়, পানি ধারণক্ষমতা বাড়ায় এবং সবজি বা ফসলকে করে তোলে বিষমুক্ত।”

তিনি আরো বলেন, “কামরুজ্জামান শেখকে আমরা শুরু থেকেই সহযোগিতা করছি। তার সাফল্য এখন অন্য কৃষকদের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে।”

কৃষি অফিসার বলেন, “প্রথমে গরুর গ্যাস বিহীন ৫-৭ দিনের গোবর, সবজির খোসা ব্যবহার করা হয়। অনেকে কলা গাছ ছোট করে কেটে গরুর গোবরের সাথে ব্যবহার করেন। যা পরবর্তীতে শুকিয়ে ও চেলে প্যাকেটজাত করে বাজারে সরবরাহ করা হয়।”

গাজীপুর জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম খান বলেন, “ভার্মি কম্পোস্ট একটি কার্যকর ও পরিবেশবান্ধব জৈব সার, যা মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর ব্যবহার একদিকে যেমন রাসায়নিক সারের ওপর নির্ভরতা কমায়, তেমনি ফসলের উৎপাদন বাড়ায় ও মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে। কৃষকদের এখন এই সারের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে-এটি এরইমধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।”

অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের (২য় সংশোধিত) প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী বলেন, “এই প্রকল্পের মেয়াদ চলতি অর্থবছরেই শেষ হচ্ছে। বর্তমানে নতুন করে কোনো প্রদর্শনী স্থাপনের সুযোগ নেই। তবে আগ্রহী কৃষক বা উদ্যোক্তারা কৃষি অফিসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে, ভবিষ্যতে অন্য কোনো প্রকল্পের আওতায় সুযোগ পেতে যেতে পারেন।”

রাসায়নিক সার নির্ভর কৃষি থেকে বেরিয়ে এসে ভার্মি কম্পোস্টের মতো পরিবেশবান্ধব সার ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে সারাদেশে। এই উদ্যোগ শুধু মাটির প্রাণ ফিরিয়ে দিচ্ছে না, বরং নতুন উদ্যোক্তাও তৈরি করছে গ্রামীণ অর্থনীতিতে।

কেঁচোর জাদুতে স্বপ্ন বুনছেন কালীগঞ্জের কামরুজ্জামান শেখ। আর তার হাত ধরেই বদলে যাচ্ছে আশপাশের কৃষকদের জীবন।

ঢাকা/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রকল প র কম প স ট ব যবহ র অফ স র

এছাড়াও পড়ুন:

এই সংস্কারের কোনো আইনগত বৈধতা নেই, মানুষের সমর্থন নেই: জি এম কাদের

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কারপ্রক্রিয়া চালাচ্ছে, তা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানের বাইরে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেছেন, খুব সীমিতসংখ্যক মানুষ এর সঙ্গে আছেন এবং এর কোনো আইনগত বৈধতা নেই।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এই সংস্কার বর্তমান সংবিধানপরিপন্থী। যেহেতু বেশির ভাগ মানুষের এতে সমর্থন নেই, সেখানে এই সংস্কার কার্যকর হবে না।

বুধবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জি এম কাদের এসব কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জি এম কাদের কাকরাইলের কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর, দলীয় কর্মসূচিতে ধারাবাহিকভাবে বাধা দেওয়া, দল ও লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ষড়যন্ত্র করা, সরকারের নানা ব্যর্থতা, আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা, বিগত ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ হত্যা, এ আন্দোলনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের একটি ‘মাদার অর্গানাইজেশন’ হিসেবে ভূমিকা পালন করা, সমন্বয়কদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাস এবং সরকার পতনে সশস্ত্র আন্দোলনের প্রস্তুতির কথাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

দেশের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ আজ এক বিশাল সমস্যাসংকুল পথ অতিক্রম করছে, যেখানে অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা, উদ্বেগ ও অশান্তি বিরাজমান।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, সরকার এমন একটি নির্বাচন চাইছে, যেখানে তাদের মতবাদের লোকই শুধু নির্বাচন করবে—সরকারি দল এবং আধা সরকারি দল বা এ ধরনের কিছু। তিনি বলেন, এই প্রক্রিয়া দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে। কারণ, আওয়ামী লীগ বা অন্যান্য দল যারা নির্বাচনের বাইরে থাকবে, তারা নিশ্চয়ই এর প্রতিবাদ করবে।

জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, এখন সময় এসেছে; এই সরকারের নিজে থেকে চলে যাওয়া ভালো। দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য একটি তত্ত্বাবধায়ক ধরনের সরকার গঠন করা উচিত, যারা নিরপেক্ষভাবে সামনের নির্বাচনটি পরিচালিত করবে।

জাতীয় পার্টিকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রাখার জন্য সরকার বিভিন্নভাবে বাধা সৃষ্টি করছে বলেও অভিযোগ করেন জি এম কাদের। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গত বছরের ৭ অক্টোবর দুজন সমন্বয়ক জাতীয় পার্টিকে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ আখ্যায়িত করে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই বলে ঘোষণা দিয়ে দেন। এর পরপরই মন্ত্রী মর্যাদার উপদেষ্টা (তথ্য উপদেষ্টা) মাহফুজ আলমও বলেন, রাজনীতি করতে পারবেন কি না, সেই সিদ্ধান্ত সরকারেরই।

জি এম কাদের বলেন, সরকারি প্ররোচনায় দলের (জাপার) কিছু নেতা, যাঁদের সত্যিকার অর্থে দোসর বলা যায়, তাঁরা লাঙ্গল প্রতীকের জন্য নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টির কোনো নিষ্পত্তি করছেন না।

প্রসঙ্গ সশস্ত্র সংগ্রাম

জি এম কাদের বলেন, ছাত্র সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আন্দোলনটি নিরস্ত্র ও শান্তিপূর্ণ ছিল না; এখানে অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, মানুষ হত্যা করা হয়েছে এবং নাশকতা করা হয়েছে। হাসিবুল ইসলাম নামের একজন সমন্বয়ক বলেছেন টেলিভিশন টক শোতে। পরবর্তী সময়ে এটাও বলেছেন, আমরা প্রস্তুত ছিলাম, যদি এইভাবে সরকার পতন না হতো, তাহলে আমরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম করতাম। তার মানে তাঁদের সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতিও ছিল।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, একটি সশস্ত্র সংগ্রাম করে সরকারকে পতন ঘটাতে বিপুলসংখ্যক প্রশিক্ষিত মানুষ, অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ এবং বড় অঙ্কের অর্থের জোগান দরকার হয়। এই বিষয়টি প্রশ্ন উত্থাপন করে যে এটি কি কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে গোপনভাবে করা সম্ভব? নাকি বাইরে থেকে কেউ এতে জড়িত ছিল? তিনি বলেন, যদি বাইরে থেকে কেউ জড়িত থাকে, তবে তাদের স্বার্থ শুধু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা নাকি বাংলাদেশের কাঠামোতে তাদের নিজস্ব কাঠামো করে কোনো দেশ তৈরি করার চেষ্টা করছে?

শিবির ‘মাদার অর্গানাইজেশন’

জি এম কাদের অভিযোগ করেন, জামায়াত ও ছাত্রশিবির এই আন্দোলনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল। শিবিরের কর্মীরা ‘হেলমেট বাহিনী’ হিসেবে ছাত্রলীগের মধ্যে ছিল বলেও প্রকাশ পেয়েছে। তিনি মনে করেন, এই আন্দোলনের পেছনে যদি কোনো সুপরিকল্পিত নকশা (মেটিকিউলাসলি ডিজাইনড) থাকে, তবে শিবির একটি মাদার অর্গানাইজেশন বা সর্বোচ্চভাবে একটি মুরব্বি সংগঠন হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সমন্বয়কদের ইতিহাস পর্যালোচনা করে তিনি দেখেছেন যে তাঁদের বেশির ভাগই মাদ্রাসার ছাত্র বা ইসলামি ঘরানার। তাঁরা অনেকেই সাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এবং তাঁদের চালচলনে জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত সাম্প্রদায়িক রাজনীতির ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

জি এম কাদের আরও বলেন, সমন্বয়কেরা যে রাষ্ট্রকাঠামোর প্রস্তাব দিচ্ছেন, তাতে তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে মনে করেন। তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সময়কার নেতাদের বিশ্বাসঘাতক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মকে ভুল ছিল বলেও বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে পাকিস্তানের টাইপের একটি সাম্প্রদায়িক রাজনীতি আমাদের দেশে পরিচালনার চেষ্টা করা হচ্ছে।’

কত পুলিশ হত্যা, জানতে চাই

আন্দোলনের সময় এবং পরবর্তী সময়ে ব্যাপকভাবে পুলিশ হত্যার অভিযোগ করেন জাপা চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, এই আন্দোলনের সময় এবং আন্দোলন–পরবর্তী সময়ে ব্যাপকভাবে পুলিশ হত্যা হয়েছে।

জি এম কাদের বলেন, ৪ ও ৫ আগস্ট ৩৯ জন নিহত হয়েছেন বলে সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। কীভাবে হয়েছে, কেমন করে হয়েছে, এগুলোর ডিটেইল (বিস্তারিত) কোনো কিছু নেই। তবে অনেক পুলিশ সদস্যের কাছ থেকে শোনা যায়, তিন-চার হাজারের বেশি লোক হত্যা করা হয়েছে।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা জানতে চাই, কতগুলো পুলিশ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে বা হত্যা হয়েছে। কতগুলো এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন। এইটা আমরা জানতে চাই, দেশবাসী জানতে চায়।’

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পাটির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাইফুদ্দিন আহমেদ, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর সিকদার, এমরান হোসেন মিয়া, মাইনুল রাব্বি চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
  • চলে গেলেন জাপানের একমাত্র সমাজতন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী
  • বাতের ব্যথা বাড়লে করণীয়
  • চার কারণে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারের পূর্বাভাস কমিয়েছে আইএমএফ
  • কানতারা টু: ‘রাজকন্যা কঙ্কাবতী’ রুক্মিণীকে কতটা জানেন?
  • জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না এনসিপি, গভীর রাতে জানাল দলটি
  • জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার সুযোগ পরেও থাকবে: আলী রীয়াজ
  • এই সংস্কারের কোনো আইনগত বৈধতা নেই, মানুষের সমর্থন নেই: জি এম কাদের
  • অর্থনীতিতে কি মন্দা ঘনিয়ে আসছে