সতর্কতা: লেখাটিতে ‘হোমবাউন্ড’ সিনেমার স্পয়লার আছে।

মোহাম্মদ সাইয়ুব ও অমৃত কুমার—একজন ‘সংখ্যালঘু’ মুসলিম, আরেকজন জাতিগতভাবে ‘দলিত’; ভারতের উত্তর প্রদেশের বাস্তী জেলার দেবরি গ্রামের দুই বন্ধুর জীবনের গল্প পর্দায় তুলে ধরেছেন পরিচালক নীরজ ঘেওয়ান। সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ‘হোমবাউন্ড’ সিনেমাটি বহু দর্শকের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

‘মাসান’ নির্মাণের এক দশক পর ‘হোমবাউন্ড’ নিয়ে এলেন নীরজ ঘেওয়ান। এ বছরের মে মাসে ৭৮ তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটির প্রিমিয়ার হয়। প্রদর্শনী শেষে ছবিটি ৯ মিনিট ধরে স্ট্যান্ডিং ওভেশন পায়। পরে ২৬ সেপ্টেম্বর ভারতে মুক্তি পায়, ২১ নভেম্বরে নেটফ্লিক্সে আসে।

‘হোমবাউন্ড’ সিনেমার দৃশ্যে ঈষাণ খাট্টার ও বিশাল জেঠওয়া.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

প্রথমবারের মতো প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

প্রথমবারের মতো প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান (সিডিএফ) নিয়োগ দিয়েছে পাকিস্তান। এই পদে ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের নিয়োগ অনুমোদন করেছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি। তাকে পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে শুক্রবার ডন অনলাইন জানিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ সেনাবাহিনী প্রধান (সিওএএস) এবং প্রতিরক্ষা বাহিনী প্রধান (সিডিএফ) উভয় পদে মুনিরকে সুপারিশ করেছিলেন। তার সেই সুপারিশ অনুমোদিত হয়েছে বলে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে।

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেলেএক পোস্টে বলা হয়েছে, “প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি পাঁচ বছরের জন্য সিডিএফ হিসেবে এবং একই সাথে সিওএএস হিসেবে ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের নিয়োগ অনুমোদন করেছেন।”

শেহবাজ শরিফের সরকার ২৯ নভেম্বর দেশের প্রথম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধানের নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ওই দিন মুনিরের সেনাপ্রধান হিসেবে তিন বছরের মেয়াদ শেষ হয়েছিল।

সামরিক কমান্ডকে কেন্দ্রীভূত করার লক্ষ্যে সংবিধানের ২৭তম সংশোধনীর অধীনে প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধানের ভূমিকা গত মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

আসিম মুনির চলতি বছর ফিল্ড মার্শাল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। তিনি সিডিএফের দায়িত্বের পাশাপাশি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন। জেনারেল আইয়ুব খানের পর তিনি দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সামরিক কর্মকর্তা যিনি ফিল্ড মার্শাল উপাধি পেয়েছেন।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ