বন্দরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সহ-সভাপতি মোঃ নূর হোসেনকে হত্যার উদ্দেশ্য  কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।

গত মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে আহতের ভাগ্নিা রাকিবুল ইসলাম বাদী হয়ে হামলাকারি শেখ সিফাত ও তার পিতা রিং শাহীন ও দাদাী রাশিদা বেগমসহ ৫ জনের নাম উল্লেখ্য করে ও আরো ১০/১২ জনকে অজ্ঞাত নামা আসামী করে বন্দর থানায় এ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং- ১৮(১)২৫ ধারা- ১৪৩/ ৩২৩/ ৩২৫/৩২৬/৩০৭/ ৫০৬ (২) পেনাল কোড। এর আগে গত রোববার (১২ জানুয়ারী)  রাত সাড়ে ১০টায় বন্দর শাহী মসজিদ এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

মামলা ও এলাকাবাসী তথ্য সূত্রে জানা গেছে  আওয়ামীলীগের শাসনামলে বন্দর শাহী মসজিদ এলাকার শেখ শাহিন ওরফে রিং শাহীন ও তার ছেলে সিফাত ওরফে কাটা সিফাত একই এলাকার মামুন ড্রাইভারের ছেলে ব্লাক জুম্মান ও একরামপুর ইস্পাহানী এলাকার মোহাম্মদ মিয়ার ছেলে হোয়াইট জুম্মানসহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা আওয়ামী সরকার শাঁসন আমলে  বন্দর শাহীমসজিদ, খালপাড়, রাজবাড়ী,দত্তবাড়ী,হাফেজীবাগ,সালেহনগর ও রেল লাইনসহ আশ পাশের এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমসহ মাদক ব্যবসা  করে আসছিল।  ভিকটিম নূর হোসেন উল্লেখিত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে  এলাকায় শক্ত অবস্থানের পাশাপাশি র্তীব্র প্রতিবাদসহ থানা পুলিশের কাছে নালিশ দিলে এ ঘটনায় উল্লেখিত সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।

এর জের ধরে শেখ সিফাতগং গত রোববার  রাত সাড়ে ১০টায় নূর হোসেনকে খালপাড় মাদ্রাসা সংলগ্ন স্থানে একা পেয়ে এলোপাথাড়িভাবে কোপায়। নূর হোসেনের ডাক চিৎকারে আশ পাশের লোকজন জড়ো হতে থাকলে অবস্থা বেগতিক বুঝে হামলাকারী সিফাত বাহিনী সটকে পড়ে।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, নূর হোসেন জখমের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যহত রয়েছে।   
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ঘটন য়

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির নতুন সভাপতি মমিনুল

ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আগের কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সমিতির তিন সদস্যবিশিষ্ট অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে মমিনুল ইসলামকে। সদস্য করা হয়েছে ফরহাদ হোসেন ও মোশারফ হোসেনকে।

গত রোববার আগের কমিটি ভেঙে নতুন অন্তর্বর্তী কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন ঢাকা জেলা সমবায় কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সাদ্দাম হোসেন। সমবায় সমিতি আইন ২০০১ (সংশোধিত ২০০২ ও ২০১৩)-এর ২২(২) ধারা অনুযায়ী, বর্তমান ব্যবস্থাপনা কমিটি সম্পূর্ণ ভেঙে দেওয়া হয়। আইনটির ২২(৭) ধারা অনুযায়ী, নতুন করে তিনজনকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ