তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা
Published: 4th, February 2025 GMT
নানা অনিয়মের কারণে নন লাইফ বিমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডকে জরিমানা দিতে হবে ১০ লাখ টাকা। আগে এই জরিমানা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। কোম্পানির রিভিউ আবেদনের ফলে ৪ লাখ টাকা মওকুফ করেছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।
জানা গেছে, ২০২২ সালের বিশেষ নিরীক্ষায় তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের নানা অনিয়ম উঠে আসে। বিষয়টি নিয়ে শুনানি করে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।
শুনানির পর নানা অনিয়মের কারণে তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডকে জরিমানা করে ১৪ লাখ টাকা। জরিমানার এই টাকা কমাতে কোম্পানির পক্ষ থেকে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করে।
কোম্পানির আবেদন পেয়ে জরিমানার বিষয়টি রিভিউ করে আইডিআরএ। রিভিউয়ের মাধ্যমে জরিমানা অর্থ ৪ লাখ টাকা কমানো হয়। ফলে জরিমানা ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হবে তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সকে।
আগেও নানা অনিয়মের কারণে তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ও তাদের পরিচালকরা জরিমানার কবলে পড়ে।
ঢাকা/এনএফ/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ত ক ফ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৩০ বাংলাদেশি
ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগের পর দুই দেশের সরকারের দেওয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফিরেছেন ৩০ জন কিশোর-কিশোরী।
বুধবার (১৯ নভেম্বর ) সন্ধ্যার দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আরো পড়ুন:
দিল্লিতে খলিলুর রহমান-অজিত দোভালের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক
প্রতারণার অভিযোগে যশের মায়ের মামলা
মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রোগ্রাম অফিসার রেখা বিশ্বাস বলেন, ‘‘ফেরত আসারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের পর কলকাতার একাধিক থানা পুলিশের হাতে আটক হয় এবং পরে কলকাতার সেন্ট্রাল কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগ করে। পরে দুই দেশ সরকারের অনুমোদনে ট্রাভেল পারমিট পেয়ে আজ তারা দেশে ফিরে এসেছে।’’
তিনি আরো বলেন, ‘‘ফেরত আসাদের তাদের পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে এবং কেউ আইনি সহযোগিতা চাইলে করা হবে।’’
সাংবাদিক ও এনজিও কর্মী শামসুল হুদা জানান, ১১ জন শিশু, ১৯ জন কিশোর-কিশোরী দেশে ফিরে এসেছে। তারা বিভিন্ন সময়ে ভারতে যাওয়ার পর দেশটির পুলিশ আটক করে। তাদের বাড়ি খুলনাসহ বিভিন্ন এলাকায়।
আলাউদ্দিন হোসেন, রমজান শেখ, ইউসুফ শেখ, রাজু শেখ, রমজান গাজী, মলয় মন্ডল, সুদীপ্ত মন্ডল, নিজাম উদ্দিন, ইয়াছিন, সোহেল সর্দার আরমান মোল্লা তামিম গাইন, রিফাত হোসেন, আব্দুল্লাহ শেখ, কারিমুল খান, সিয়াম মল্লিক, স্বপ্না মন্ডল, শাহীন রেজা, অহনা শেখ, রুবি সর্দার, মিম খাতুন, শারমিন আলী, টুম্পা পারভিন, সাবা খান, রাবেয়া খাতুন, ঝর্না খাতুন, রুনা খাতুন, শামসুন্নাহার ও রাজিব ইসলামকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘‘আইনানুগ প্রক্রিয়ার পর তাদের বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে। থানা থেকে তাদের তিনটি এনজিও সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে।’’
ঢাকা/রিটন/বকুল