সেচপাম্পের ঘরে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
Published: 17th, February 2025 GMT
ফসলি জমির মাঝখানে একটি ঘরে বসানো হয়েছে সেচপাম্প। সেই ঘরে পড়ে ছিল এক যুবকের লাশ। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। যদিও পরিবারের দাবি, ওই যুবককে পরিকল্পিতভাবে কেউ হত্যা করেছে।
গতকাল রোববার রাতে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়ন থেকে লাশটি উদ্ধার হয়। নিহত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আলমগীর। তিনি একই ইউনিয়নের বাসিন্দা নুরুল আবছারের ছেলে। নিহত আলমগীর লবণশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, সেচপাম্পটির মালিক নজির আহমদ স্থানীয় বাসিন্দা। রাতে নজির আহমদ ঘরটিতে গিয়ে দেখেন, ভেতরে আলমগীরের লাশ পড়ে রয়েছে। এরপর তিনি গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে নিহত ব্যক্তির পরিবারকে বিষয়টি জানান। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, গতকাল সকালেও স্থানীয় লবণমাঠে কাজ করেছেন আলমগীর। তাঁকে কেউ পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে বলে দাবি পরিবারের সদস্যদের। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচার দাবি করেন তাঁরা।
জানতে চাইলে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা জানতে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে নিশ্চিত হওয়া যাবে, এটি হত্যাকাণ্ড কি না।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জে বজ্রপাতে আলমগীর মিয়া (৪২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৪ জুন) উপজেলার ঘরদাইর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আলমগীর মিয়া ওই গ্রামের কুদ্দুছ মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে বাড়ির সামনে গরুকে ঘাস খাওয়াতে যান আলমগীর। এসময় বজ্রপাতে আহত হন তিনি। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিবিড় রঞ্জন তালুকদার বলেন, ‘‘নিহতের পরিবারকে সরকারিভাবে সহায়তা করা হবে।’’
আরো পড়ুন:
জাম পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
করোনায় দুজনের মৃত্যু
ঢাকা/মামুন/রাজীব