তটিনী থেকে মিথিলা- সব তারকার পছন্দ জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অয়েল
Published: 27th, March 2025 GMT
চুলের সমস্যার সমাধানে জুঁই এনেছে ‘জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অয়েল’। এই তেলের বোতলের ভেতরে আছে একটি ন্যাচারাল মাল্টি-ভিটামিন ক্যাপসুল, যাতে রয়েছে তিসি ও তিল। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি ও ই, যা প্রতিনিয়ত তেলের সঙ্গে মিশতে থাকে।
জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অয়েলে আছে তিনটি ভ্যারিয়েন্ট, যার প্রতিটা আলাদা আলাদা চুলের যত্নে সাহায্য করে। জুঁই মাল্টি-ভিটামিন কোকোনাট অয়েল চুল পড়া কমায়; জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অনিয়ন অয়েল নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে; জুঁই মাল্টি-ভিটামিন বেলি অয়েল চুল রাখে সুরভিত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
নতুন মাল্টি-ভিটামিন অয়েলের অভিজ্ঞতা জানতে জনপ্রিয় তারকাদের উপহার পাঠিয়েছে জুঁই। তাদের মধ্যে আছেন- তানজিম সাইয়ারা তটিনী, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা, মাশা ইসলাম, শবনম ফারিয়া, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি এবং সালহা খানম নাদিয়া। তারা সবাই নতুন জুঁই ব্যবহার করেছেন এবং নিজেদের মতো করে জানিয়েছেন তাদের পছন্দের কথা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইন্দোনেশিয়ায় সাবেক স্বৈরশাসক সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো। তবে স্বৈরশাসক হিসেবে তার পূর্ব পরিচিতি কারণে এমন পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মানবাধিকারকর্মীরা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি খবরে বলা হয়েছে, ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ এর দশকে সুহার্তোর নিউ অর্ডার শাসনামলে, ইন্দোনেশিয়া দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির যুগ দেখেছিল কিন্তু সহিংস রাজনৈতিক দমন-পীড়নেরও একটি যুগ দেখেছিল। সেই সময় কয়েক লাখ রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বীকে হত্যা করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।
সোমবার (১০ নভেম্বর) জাকার্তার প্রেসিডেন্ট ভবনে জাতীয় বীর দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
সুহার্তোর সাবেক জামাতা ও ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঘোষিত ‘জাতীয় বীর’ তালিকায় নতুন যুক্ত হওয়া ১০ জনের মধ্যে প্রয়াত সুহার্তোও রয়েছেন।
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ইন্দোনেশিয়া শাসন করা সুহার্তো ১৯৯৮ সালে অর্থনৈতিক সংকটের সময় গণবিক্ষোভ এবং মারাত্মক দাঙ্গার মুখে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে বাধ্য হন। ২০০৬ সালে ৮৬ বছর বয়সে তিনি মারা যান।
অনুষ্ঠানে সুহার্তোকে স্মরণ করে বলা হয়, “সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি, স্বাধীনতাসংগ্রামের নায়ক, জেনারেল সুহার্তো স্বাধীনতার যুগ থেকে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।”
তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছে। তারা সরকারের বিরুদ্ধে সোহার্তোর স্বৈরাচারী শাসনকালকে বৈধ প্রতিষ্ঠা করার অভিযোগ তুলেছে। অন্যদিকে প্রাবোও সরকারের মন্ত্রীরা এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে বলেছেন, সোহার্তোর অর্থনৈতিক অবদানই ছিল দেশের উন্নয়নের ভিত্তি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো অমূলক।
ঢাকা/ফিরোজ