ঈদ উপলক্ষে আসছে তারেক আনন্দের কথায় ঈদের গান ‘ঈদ আনন্দ’। শাহরিয়ার রাফাতের সুর ও সংগীতে কন্ঠ দিয়েছেন শিল্পী বিশ্বাস, রাইসা খান, সবুজ আহমেদ ও রাফাত।
সম্প্রতি পুবাইলের একটি শুটিং হাউসে গানটির দৃশ্যধারণ করা হয়। মডেল হয়েছেন প্রণমী ও জেরি আহমেদ। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন খান মাহী।
নতুন গান প্রসঙ্গে শিল্লীরা বলেন, দারুণ এদটি ঈদের গান। আমরা সবাই চেষ্টা করেছি ভালো গাওয়ার। গানটি যারা শুনবেন ঈদের আনন্দে ভেসে যাবেন। আশা করছি ঈদের নতুন এ গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।
সুরকার ও সংগীত পরিচালক শাহরিয়ার রাফাত বলেন, আমি লিরিক পাওয়ার পর কয়েকদিন সময় নিই সুর করার জন্য। কারণ ঈদের নতুন গান তৈরির একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। আশা করছি ভালো লাগবে গানটি।
গীতিকার তারেক আনন্দ বলেন, শিল্পী বিশ্বাসের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল থেকে গানটি প্রকাশ হবে। শিল্পী বিশ্বাস যখন আমাকে ঈদের গানের জন্য লিরিক চাইলেন, তখন তাকে বলেছিলাম কথা যদি আসে তাহলে দেবো, না এলে নাই। ঠিক সেই রাতেই গানের স্থায়ী হয়ে যায়। সত্যি বলতে কি ঈদ নিয়ে এত জনপ্রিয় গান আছে সেখানে নতুন গান লেখা কঠিন, খুব কঠিন। গান সংশ্লিষ্ট সবাই কথা পছন্দ করেছেন। রাফাত সুন্দর সুর করেছেন, বাকিটা শ্রোতাদের ভালো লাগার ওপর নির্ভর করছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ৩
রাজধানীর বনানীতে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ নিহতের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে বনানী থানার পরিদর্শক (অপারেশন) এ কে এম মইনুদ্দিন জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- খুলনা জেলার তেরখাদার মাহবুবুর রহমানের ছেলে আল কামাল শেখ ওরফে কামাল (১৯), ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলের লাল মিয়ার ছেলে আলভী হোসেন জুনায়েদ (১৯) ও জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ির সুলাইমান শেখের ছেলে আল আমিন সানি (১৯)। বর্তমানে তারা তিনজনই রাজধানীর বনানী এলাকায় থাকতেন।
পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে মহাখালী ওয়ারলেছ গেটসহ আশেপাশের এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামিদের গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যার সময় আসামিরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল এবং তারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া সিসিটিভি ফুটেজেও তাদের উপস্থিতি দেখা গেছে।
এছাড়া আসামিরা মামলার এজাহার নামীয় ও ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে শিকার করেছে বলেও জানায় পুলিশ।