পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম থেকে সাধারণ মানুষের চলাচল ও যানজট নিরসনে সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ৭নং ওয়ার্ডের আদমজী কদমতলী এলাকায় একদল স্বেচ্ছাসেবী পথচারীদের দুর্ভোগ কমাতে সচেতনতামূলক ও যত্রতত্র গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যাপারে সবাইকে সচেতন করেন। 

বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী কদমতলী এলাকায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় একদল স্বেচ্ছাসেবী পথচারীদের দুর্ভোগ কমাতে যানজট নিরসনে কাজ করতে দেখা যায়।

এসময় যানজট নিরসনের স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, প্রথম রমজান থেকে আমরা পথচারীদের দুর্ভোগ কমাতে এ যানজট নিরসনের কাজ করছি। মাহে রমজানকে কেন্দ্র করে আদমজী চাষাড়া সড়কে কদমতলী পয়েন্টে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। তারা সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত এ কাজ করছে।

যানজট নিরসনের স্বেচ্ছাসেবীরা হলো- মো: সজল, শাহালম, জাকির, তানভির, নয়ন, জাহাঙ্গীর, জালাল ও পাপ্পুসহ আরো অনেকেই তারা রমজান মাসে সাধারন মানুষের দুর্ভোগ কমাতে বিনা সার্থে এ কাজ করছেন। তাদের এমন কাজ দেখে খুশি জনসাধারণ পথচারীরা। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ য নজট ন রসন গ কম ত পথচ র রমজ ন

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ব্যানার, তদন্তের দাবিতে প্রক্টর অফিসে একদল শিক্ষার্থী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলাভবনের ‘শ্যাডোতে’ নিষিদ্ধঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একটি ব্যানারের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এর প্রতিবাদে শুক্রবার রাতে একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেন। তবে শেষ পর্যন্ত মিছিল কর্মসূচি স্থগিত করে ৯-১০ জন শিক্ষার্থীর একটি দল সহকারী প্রক্টরদের সঙ্গে আলোচনা করে।

আলোচনা শেষে রাত ৯টার দিকে প্রক্টর অফিসের সামনে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকদের জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের ব্যানার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জন্য লজ্জাজনক। তারা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্য সেন হল সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের আনাগোনা আমাদের বারবার ব্যথিত করছে। প্রশাসনের কাছে যখনই জানতে চাই, তারা বলে, তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু সেই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সম্পর্কে আমরা আজও জানতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী শেখ হাসিনার পক্ষে মিছিল করেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন তাঁদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। (২০২৪ সালের) ১৫ জুলাই হামলায় জড়িত ছাত্রলীগের বিচার এখনো পর্যন্ত আমরা দেখতে পাইনি।’

আজিজুল হক বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই আমাদের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা রাতের বেলা কলাভবনে বসে বাদাম খান। তাঁদের কাজ কি বাদাম খাওয়া? নাকি পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা? সেই প্রশ্ন আজকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে রেখেছি।’

এই ছাত্রনেতা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আশ্বস্ত করেছে, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করবে এবং পরবর্তী সময়ে সেই প্রতিবেদন তাঁদের কাছে পেশ করা হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ব্যানার, তদন্তের দাবিতে প্রক্টর অফিসে একদল শিক্ষার্থী