জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। সংগঠনের ১৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে তারিকুল ইসলামকে আর সদস্যসচিব মনোনীত হয়েছেন জাহেদুল ইসলাম। মুখ্য সংগঠকের পদে এসেছেন ফরহাদ সোহেল।

আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে রাজধানীর গুলিস্তানে যুবশক্তির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে কমিটির কিছু নেতার নাম ঘোষণা করা হয়। শীর্ষ তিন নেতার নাম ঘোষণা করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আর অন্যদের নাম ঘোষণা করেন যুবশক্তির সদস্যসচিবের দায়িত্ব পাওয়া জাহেদুল ইসলাম।

যুবশক্তির আহ্বায়কের দায়িত্ব পাওয়া তারিকুল ইসলাম সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। সদস্যসচিব জাহেদুল ইসলাম পেশায় চিকিৎসক। আর মুখ্য সংগঠক ফরহাদ সোহেল একজন প্রকৌশলী।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এই তিনজনের নাম ঘোষণার পর কমিটির আরও কিছু নেতার নাম ঘোষণা করেন জাহেদুল ইসলাম৷ তিনি জানান, তাঁদের কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে তুহিন মাহমুদ এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী ও নাহিদা বুশরা দায়িত্ব পালন করবেন। আরও কয়েকজন পদধারী নেতার নাম উল্লেখ করে জাহেদুল বলেন, তাঁদের ১৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ হ দ ল ইসল ম সদস যসচ ব য বশক ত র প রক শ কম ট র সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

‘জয়ার জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগে...’

জন্মদিন মানেই বিশেষ কিছু স্মৃতি, কিছু না বলা অনুভূতির জোয়ার। আর যদি সেই জন্মদিনের গল্পের নায়িকা হন জয়া আহসান, তবে তা হয়ে ওঠে আরও একটু বিশেষ, আরও একটু আলাদা। ১ জুলাই, জয়া আহসানের জন্মদিন। দুই বাংলার সিনেমার এই অনন্যা শিল্পী জন্মদিনের দিন ভাগ করে নিলেন তাঁর জীবনের নানা দৃষ্টিকোণ, পছন্দ, না বলা অনুভূতির গল্প বলে

জন্মদিনের সেরা উপহার

জন্মদিনে উপহার কে না ভালোবাসে! জয়ার কাছে এমনই একটি উপহার আজীবনের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। সেটি একটি সিনেমার চিত্রনাট্য। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত আসন্ন ছবি ‘ডিয়ার মা’র স্ক্রিপ্ট জন্মদিনের দিনই হাতে পেয়েছেন তিনি। পরিচালক নিজেই বলেছিলেন, ‘এটা তোমার জন্মদিনের উপহার।’ এমন উপহার জীবনে প্রথম, জানালেন জয়া।

যে উপহার পেলে সবচেয়ে খুশি হোন জয়া

জয়া বলেন, ‘কখনও রাস্তায় চলতে চলতে কোনো শাড়ি চোখে পড়ে, ভাবি কিনব। তারপর দেখি আমার কোনো বন্ধু সেটা কিনে নিয়েছে আমার জন্য-মন ভালো হয়ে যায়।’’ তবে উপহারে সবচেয়ে খুশি হন গাছ পেলে। সেটাই তাঁর প্রকৃত ভালো লাগা।

এক চিঠির স্মৃতি

কলকাতার এই সময়কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এক অনন্য অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন জয়া। এক অভিনেত্রী একদিন বাড়িতে এসে, তাঁর অনুপস্থিতে, দরজার ফাঁক দিয়ে একটি চিঠি গুঁজে দিয়েছিলেন। সেই চিঠিতে লেখা ছিল, ‘তোমার জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে আমার ভালোই লাগে। অপেক্ষা করাই যায়...’ চিঠিটি আজও নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন জয়া। এমন অনুভবের মুহূর্ত খুব বেশি আসে না জীবনে।

মায়ের কথা মনে পড়তেই

ছোটবেলায় মাকে অনেক রঙচঙে চিঠি লিখতেন জয়া। মা পড়ে হেসে ফেলতেন, আবার সবাইকে পড়েও শুনাতেন। এখন লিখতে গেলে—‘‘কলম থেকে এক বর্ণও বেরবে না, সবটাই মনের মধ্যে থেকে যাবে। সবটাই অব্যক্ত।’’

এই প্রথম পায়েস

এবারই প্রথম জন্মদিনে জয়ার জন্য বিশেষভাবে রান্না হয়েছিল পায়েস। বানিয়েছিলেন তাঁর বন্ধু মুনমুন। রাতে খাওয়ার কথা থাকলেও, আগেই বের করে অর্ধেক খেয়ে নিয়েছিলেন জয়া।

সবই খান জয়া

সুন্দর চেহারা ধরে রাখার রহস্য? জয়া হেসে বলেন, “আমি ডায়েটের কোনো চেষ্টা করি না। আমি খেতে ভালোবাসি। খাওয়া নিয়ে অত ভাবি না।

সম্পর্কিত নিবন্ধ