একজন আরেকজনের সম্পর্কে ভালো ধারণা পোষণ করা। ইতিবাচক ও আশাবাদী থাকা। ধরুন, একজন কোনো একটা সমস্যায় পড়েছেন, কিন্তু আপনি নিশ্চিত যে আপনার সঙ্গী ঠিকই যথাযথভাবে সেটার সমাধান করে সেখান থেকে বের হয়ে আসবেন।

দুজনে মজা করা, একসঙ্গে হাসা। মনে রাখবেন, একটুখানি হাস্যরসের ইতিবাচক শক্তি অসীম। একসঙ্গে হাসা আপনাদের দুজনের বন্ধনকে গভীর আর শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে। বন্ধুত্ব থেকে শুরু করে যেকোনো সম্পর্কের জন্য এটা সত্য।

একসঙ্গে কাউকে সাহায্য করা। ‘অ্যাক্ট অব কাইন্ডনেস’ও শক্তিশালী বন্ধনের অন্যতম ভিত্তি।

দুজনে ঘুরে বেড়ানো। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে নেওয়া। রঙিন স্মৃতি জমানো।

আরও পড়ুনবিয়ের অনেক বছর পরও কেন বিচ্ছেদ হয়১০ জুলাই ২০২৪

দুজনে মিলে কঠিন সময় সামাল দেওয়া। সেটা হতে পারে অর্থনৈতিক বিপর্যয় বা সন্তানের অসুস্থতা, পারিবারিক সংকট বা যেকোনো সংকট পাড়ি দেওয়া।

যেকোনো ঝগড়া, কথা–কাটাকাটি বা মনোমালিন্যের পর দ্রুত সেরে ওঠা।

সঙ্গীর প্রতি শারীরিক ও মানসিক আকর্ষণ অনুভব করা। প্রতিদিন শারীরিক স্পর্শে বাঁচা। হাত ধরে হাঁটা বা বাইরে থেকে এসে জড়িয়ে ধরা, রাতে ঘুমানোর সময় আলিঙ্গন করা…কোনো একটা কিছু ঘটনা ঘটার পর সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার না করা পর্যন্ত অনেকের ‘পেটের ভাত ঠিকমতো হজম হয় না’, এটা শক্তিশালী বন্ধনেরই বৈশিষ্ট্য।

এমন কিছু গোপন অভিজ্ঞতার সাক্ষী হওয়া, যেসব কেবল আপনারা দুজনই জানেন। এবং কেবল নিজেদের ভেতরে রাখতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

আরও পড়ুনযেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনাদের বিচ্ছেদ অনিবার্য ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

প্রয়োজনীয় বা দরকারি বার্তা পাঠানোর পাশাপাশি পুরোনো ছবি, স্মৃতি, মজার রিলস বা ভিডিও পাঠানো বা ভালোবাসার কথা জানানো। বা মনের গভীরের কোনো অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া। একজন আরেকজনকে ‘থ্যাংক ইউ’, ‘আই লাই ইউ’ বলা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।

ঘরের কাজ দুজনে মিলে ভাগাভাগি করে করা।

সঙ্গীর ছোট ছোট জয় বা সাফল্য দুজনে মিলে উদ্‌যাপন করা।

দুজনে একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া ও একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠা। অর্থাৎ একই সঙ্গে দিন শুরু করা ও শেষ করা। কেননা দিনের এই দুটি সময়ই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

সূত্র: স্মার্ট কাপলস

আরও পড়ুনযে তুচ্ছ কারণে সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে চিরতরে০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

‘উপহাসে এখন আর খারাপ লাগে না, কষ্ট হয় না’

ছোট পর্দার এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা আরশ খান। আজ তার অভিনয় ক্যারিয়ারের যতটুকু অবস্থান, তা তৈরি করতে কাঠখড় কম পোড়াতে হয়নি। ফলে বাস্তবতা গভীরভাবে উপলদ্ধি করেছেন এই তরুণ অভিনেতা। 

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) আরশ খান তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। এতে কিছুটা আক্ষেপ ও শক্ত মনোবলের প্রকাশ ঘটেছে। এ অভিনেতা লেখেন, “উপহাসে আমার এখন আর খারাপ লাগে না, কষ্ট হয় না।” 

উদাহরণ হিসেবে চিত্রনায়ক শাকিব খানকে টেনে আরশ লেখেন, “শাকিব খান নামটা শুনলে একসময় মজা করা আমি, আজ লাইনে দাঁড়িয়ে তার সিনেমার টিকিট কাটি। মনে রাখবেন, আজ যারা আপনার উপর হাসে, তারাই আপনার ভবিষ্যৎ ফ্যান।” 

আরো পড়ুন:

জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিলেন অভিনেত্রীর স্বামী

দাম্পত্য জীবনের এক বছর, স্বামীকে অর্ষার খোলা চিঠি

আরশ খানের ভক্ত-অনুরাগীরা তার ভাবনার সঙ্গে সহমত পোষণ করে মন্তব্য করছেন। রিয়া সরকার নামে একজন লেখেন, “আপনি ধীরে ধীরে মানুষের মনে যেভাবে জায়গা করছেন, আপনিও একদিন অনেক বড় অভিনেতা হবেন, প্রার্থনা করি। অনেক ভালো মনের মানুষ আপনি।”  

আরাফ নামে একজন লেখেন, “অপেক্ষায় রইব গুরু আরশ। টিকিট কিনে বড় স্কিনে তোমাকে দেখার।” লিটন লেখেন, “ধন্যবাদ ভাই‌। আপনার প্রতি ভালোবাসা আরো বেরে গেল।” এমন অসংখ্য মন্তব্য শোভা পাচ্ছে আরশের কমেন্ট বক্সে। 

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আমাজনের বৃষ্টিবনে
  • দালাই লামার উত্তরসূরি কীভাবে নির্বাচন করা হবে
  • জোতা, এটা কোনো কথা হলো
  • সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
  • ‘উপহাসে এখন আর খারাপ লাগে না, কষ্ট হয় না’
  • প্রেমের গুঞ্জন উসকে দিলেন কার্তিক-শ্রীলীলা
  • তুমি কি জাদু জানো, ছাত্রীকে ইবি শিক্ষক
  • রাতে ঘুমাতে গেলেই ত্বক চুলকানো কিসের লক্ষণ
  • স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নাতির সঙ্গে প্রমোদতরীতে ছুটি কাটাচ্ছেন তারা!
  • একসঙ্গে বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষক, বেতন-ভাতাও নেন নিয়মিত!