কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশসহ নিহত ২
Published: 28th, June 2025 GMT
কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ কনস্টেবল হাফিজুর রহমান কুষ্টিয়া হাইওয়ে থানায় কর্মরত ছিলেন।
শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১১টার দিকে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ভাদালিয়া এলাকায় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছিলেন হাফিজুর রহামন। এ সময় একটি ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে যাত্রীবাহী বাস হাফিজুরকে চাপা দেয়। দ্রুত হাফিজুরকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। নিহত পুলিশ কনস্টেবল হাফিজুর পাবনার চাটমোহর উপজেলার জাগরকোল গ্রামের আহম্মদ আলীর ছেলে।
এদিকে, সকাল ৮টার দিকে ভেড়ামারা উপজেলার সাতবাড়িয়া এলাকায় স্যালোইঞ্জিনচালিত ট্রলির ধাক্কায় নির্মাণ শ্রমিক রবিউল ইসলাম নিহত হয়েছেন। রবিউল একই উপজেলার নওদাপাড়া গ্রামের বাবুল ইসলামের ছেলে।
আরো পড়ুন:
পাবনা-ঢাকা বাস চলাচল বন্ধ
নারায়ণগঞ্জে বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়া চৌড়হাস হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আল মামুন জানান, থানার সামনে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছিলেন কনস্টেবল হাফিজুর। এ সময় কুষ্টিয়ার দিক থেকে আসা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহনকারী বাসটি ট্রাককে ওভারটেক করতে গেলে রাস্তার পাশে থাকা পুলিশ কনস্টেবল হাফিজুরকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
বাসটি জব্দ করে থানায় নেয়া হয়েছে। চালক ও সহযোগী পলাতক রয়েছে। লাশ পরিবারের কাছ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
ঢাকা/কাঞ্চন/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন সড়ক দ র ঘটন ন হত স ট বল হ
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে