ঝুম বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি, পোলাও কিংবা সাদা ভাতের সঙ্গে  দুই, তিন টুকরা মুচমুচে বেগুন ভাজা পেলে  খাবারটা বেশ উপভোগ্য হয়। কিন্তু সমস্যা হলো বেগুন ভাজার পরেই নেতিয়ে যায়। আপনি চাইলে বেগুন ভাজার সময় একটি নিয়ম মানতে পারেন এতে বেগুন ভাজার পরে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত মুচমুচে থাকবে।

উপকরণ

বেগুন: ১টি

আরো পড়ুন:

রবীন্দ্রনাথের প্রিয় রেসিপি ‘চিংড়ি মালাইকারি’

আপেল দিয়ে চা বানিয়েছেন? তিন ধাপে বানিয়ে নিন আপেলের চা

চালের গুঁড়া: আধা কাপ

হলুদ গুঁড়া: ১ চা চামচ

মরিচ গুঁড়া: ১ চা চামচ

জিরা গুঁড়া: আধা চা চামচ

লবণ: পরিমাণ মতো

তেল: প্রয়োজন মতো

প্রথম ধাপ

শুরুতে বেগুন গোল কিংবা লম্বা করে কেটে নিন। তারপর কিছুক্ষণ লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এতে বেগুন ভাজার পরেও রং কালো হবে না। এবং সহজে এর ভেতরে লবণ ও অন্যান্য মসলা ঢুকবে। এবার বেগুনের টুকরাগুলো থেকে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিন। এরপর সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে বেগুনের টুকরার এপিঠ ওপিঠে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।

দ্বিতীয় ধাপ

এবার প্যানে তেল দিয়ে ভালোভাবে গরম করুন। এতে বেগুনের টুকরাগুলো দিন। এবার অল্প আঁচে এপিঠ ওপিঠ উল্টে ভেজে নিন।

তৃতীয় ধাপ

বেগুনের রং লালচে হয়ে এলে নামিয়ে কিচেন টিস্যুর ওপর রাখুন। তারপর ভালোভাবে তেল ঝরিয়ে নিয়ে পরিবেশন করুন।

উল্লেখ্য, চালের গুঁড়া মিশিয়ে নেওয়ার জন্য বেগুন ভাজা দীর্ঘসময় মুচমুচে থাকবে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাতটি জেলার উপকরণে তৈরি হয়েছে গুলশান-বনানীর পূজামণ্ডপ

রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক সড়কে পা রাখতেই বাতাসে ভেসে আসে ধূপের গন্ধ, শোনা যায় ঢাকের আওয়াজ। পূজার দিনগুলোয় এই এলাকার নাগরিক কোলাহল খুঁজে নেয় অন্য রকম আনন্দ।

এবার গুলশান-বনানী সার্বজনীন পূজামণ্ডপের সামনে পাওয়া গেল সোঁদা মাটির ঘ্রাণ; আঁচ করা গেল জলের ছন্দ, আগুনের শিখা, বাতাসের দোলা; আর ওপরে সুনীল আকাশ। সব মিলেমিশে তৈরি হয়েছে এক দারুণ আবহ।

পূজার দিনগুলোয় এই এলাকার নাগরিক কোলাহল খুঁজে নেয় অন্য রকম আনন্দ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাতটি জেলার উপকরণে তৈরি হয়েছে গুলশান-বনানীর পূজামণ্ডপ