ফতুল্লার পঞ্চবটি থেকে বক্তাবলী সড়কের বেশ কিছু অংশের আরসিসি ঢালাই ভেঙ্গে গিয়েছিল বছর দুয়েক আগে। তবে সবচেয়ে বেহাল অবস্থা ছিল মুসলিমনগর দক্ষিণপাড়া জমজম জামে মসজিদের সামনের অংশ। সড়কের এ অংশটিতে তৈরি হয়েছিল বড় বড় বেশ কিছু গর্তের। বৃষ্টির কারনে ড্রেনের ময়লা পানিতে সড়কটি ডুবে যেতো। যার কারনে এখানে প্রতিদিন ছোট বড় যানবাহন উলটে গিয়ে মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হতো। দীর্ঘ ভোগান্তির পর অবশেষে ব্যাক্তি উদ্যোগে সড়কটি সংস্কার করে লাখো মানুষের দুর্ভোগ লাঘব করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি। আজ শুক্রবার বেলা ১২টায় দোয়ার মাধ্যমে সড়কটি সংস্কার করা অংশটি উদ্বোধন করা হয়েছে। 


এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, এনায়েতনগর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মনির হোসেন, সদস্য সচিব খায়রুল ইসলাম জসীম, কামাল মাদবর, নূর মোহাম্মদ মাদবর, দীন ইসলাম, মুসলিমনগর জমজম জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি ইস্রাফিল, কোষাধ্যক্ষ উজ্জ্বল হোসেন, ফতুল্লা থানা বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান মুকুল, যুবদল নেতা খায়রুল ইসলাম প্রমুখ। 


এ সময় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মশিউর রহমান রনির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। 


রনি বলেন, বিএনপির কল্যানের রাজনীতি করে। আমাদের নেতা তারেক রহমান জনগনের পাশে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন, আমি সেই নির্দেশনা বাস্তবায়নে আপনাদের এই সড়কটি সংস্কার করে দিয়েছি। আগামি দিনেও আপনাদের পাশে থাকতে চাই। আপনারা শুধু আমাদের সহযোগিতা করবেন এবং আগামি নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চাই।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: সড়ক য বদল র রহম ন য বদল

এছাড়াও পড়ুন:

নগরে জমজমাট যাত্রাপালা, ঢাকঢোল

শহরের ভিড়ভাট্টায়, কংক্রিটের দেয়ালের ফাঁকে যাত্রাপালার ডাক যেন অন্য এক সময়ের টান। গত শতকেও গ্রামবাংলার মাঠ, হাটবাজার আর মেলায় যে সাংস্কৃতিক আড্ডার প্রাণ ছিল, সেই যাত্রা গতকাল মঙ্গলবার জায়গা করে নিল নগরের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মুক্তমঞ্চে। শরতের হাওয়া, সঙ্গে ঢাকের বাজনা আর দর্শকের কোলাহল—সব মিলিয়ে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী ‘শারদীয় সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৫’।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত এ উৎসবের প্রথম দিন, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে মঞ্চস্থ হয় যাত্রাপালা ‘মহিষাসুর মর্দিনী, দেবী দুর্গা’। পালাটি লিখেছেন উজ্জ্বলকুমার বেপারী, পরিবেশনা করে পিরোজপুরের মাতা মজ্জুলিকা ধর্মীয় নাট্য সংস্থা। বিকেল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টিও দর্শকের আগ্রহ কমাতে পারেনি—রাত সাড়ে ৯টায় চোখে পড়ার মতো ভিড় ছিল মুক্তমঞ্চে। শহরের বুকজুড়ে এই আয়োজন যেন মনে করিয়ে দিল, যাত্রাপালা এখনো বাঙালির উৎসবের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

যাত্রাপালার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন উজ্জ্বলকুমার বেপারী, রনজিৎ হালদার, রেবতী রঞ্জন মজুমদার, প্রমথ রঞ্জন গোমস্তা, প্রবীর বেপারী, সঞ্জয় বিশ্বাস, সুদেব মন্ডল, হিমাংশু হাওলাদার, অমল হালদার, মানিক বড়াল, বিমল বৈদ্য, সৌরভ হালদার, নির্মল চন্দ্র দে, গৌতম দাস, মুক্তি চক্রবর্তী, শিমু দেবনাথ, রহিম মিঞাসহ আরও অনেকে।

৫০ জন শিল্পীর একযোগে ঢাকঢোল বাদন দিয়ে শুরু হয় আসর

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নগরে জমজমাট যাত্রাপালা, ঢাকঢোল
  • সড়কে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, হুমকিতে স্বাস্থ্য ও শিক্ষার পরিবেশ