জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) মার্কেটিং বিভাগের ৫৩তম ব্যাচের নিহত শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির স্মরণে তার নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। প্রধান ফটক থেকে শহিদ মিনার পর্যন্ত এ সড়কের নামকরণ করা হয়েছে ‘আফসান করিম রাচি স্মৃতি সড়ক’।

রবিবার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দোয়া ও সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে এ সড়কের নামফলক উন্মোচন করা হয়।

আরো পড়ুন:

নীলফামারীতে টিকা দিতে যাওয়ার পথে নানি-নাতনির মৃত্যু

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নিহত

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্ষতিপূরণের জন্য সব প্রস্তাব প্রত্যাখান করে মানবিকতার অসাধারণ উদাহরণ সৃষ্টি করেছে আফসানা করিম রাচির পরিবার। তাদের একমাত্র দাবি ছিল- যাতে আর এ রকমভাবে কোনো প্রাণ ঝরে না যায়। সন্তানের অভিভাবক হওয়ার বিশাল যোগ্যতার নজিরবিহীন উদাহরণ রাচির বাবা-মা।”

তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রাচি’র বাবা-মা’র প্রতি সম্মান জানাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে নিয়ন্ত্রণ ও নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে অটোরিকশা চালু করার ব্যাপারেও সম্মতির কথা জানিয়েছে রাচি’র পরিবার। এজন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান উপাচার্য।”

এ সময় অন্যদের মাঝে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সোহেল আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, প্রক্টর, জাকসুর নেতৃবৃন্দ, রাচির বাবা-মা ও তার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত বছর ১৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাস্তা পারাপারের সময় ব্যাটারিচালিত একটি অটোরিকশার ধাক্কায় গুরুতর আহত হন রাচি। শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় সেখান থেকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা/আহসান/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত সড়ক র ন

এছাড়াও পড়ুন:

দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর স্মরণে জাবিতে সড়কের নামকরণ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) মার্কেটিং বিভাগের ৫৩তম ব্যাচের নিহত শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির স্মরণে তার নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। প্রধান ফটক থেকে শহিদ মিনার পর্যন্ত এ সড়কের নামকরণ করা হয়েছে ‘আফসান করিম রাচি স্মৃতি সড়ক’।

রবিবার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দোয়া ও সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে এ সড়কের নামফলক উন্মোচন করা হয়।

আরো পড়ুন:

নীলফামারীতে টিকা দিতে যাওয়ার পথে নানি-নাতনির মৃত্যু

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নিহত

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্ষতিপূরণের জন্য সব প্রস্তাব প্রত্যাখান করে মানবিকতার অসাধারণ উদাহরণ সৃষ্টি করেছে আফসানা করিম রাচির পরিবার। তাদের একমাত্র দাবি ছিল- যাতে আর এ রকমভাবে কোনো প্রাণ ঝরে না যায়। সন্তানের অভিভাবক হওয়ার বিশাল যোগ্যতার নজিরবিহীন উদাহরণ রাচির বাবা-মা।”

তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রাচি’র বাবা-মা’র প্রতি সম্মান জানাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে নিয়ন্ত্রণ ও নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে অটোরিকশা চালু করার ব্যাপারেও সম্মতির কথা জানিয়েছে রাচি’র পরিবার। এজন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান উপাচার্য।”

এ সময় অন্যদের মাঝে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সোহেল আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, প্রক্টর, জাকসুর নেতৃবৃন্দ, রাচির বাবা-মা ও তার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত বছর ১৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাস্তা পারাপারের সময় ব্যাটারিচালিত একটি অটোরিকশার ধাক্কায় গুরুতর আহত হন রাচি। শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় সেখান থেকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা/আহসান/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ