বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন সেন্টুর নেতৃত্বে যুবদলের নেতাকর্মীদের বিশাল মিছিল নিয়ে শোডাউন করে অংশগ্রহণ করেছে।

‎সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেল চারটায় শহরের খানপুর হাসপাতাল রোডের সামনে থেকে মহানগর যুবদলের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র‌্যালিটি বের করা হয়। র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।

‎‎এসময় উপস্থিত ছিলেন, যুবদল নেতা সালাউদ্দিন, মোতালেব হোসেন, রুবেল আহমেদ,  ছিকু, নাজমুল, শেখ ফরিদ, শেখ মাঈনুদ্দিন, রিপন খান, মিজু আহমেদ, রোমান, মোঃ পারভেজ, মাহবুব আলম সুমন, শামীম, ঈমন, বিশাল, সোহেল সহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: য বদল ন র য়ণগঞ জ য বদল র

এছাড়াও পড়ুন:

মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকার স্বীকৃতি পেলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা

ফ্যাসিবাদী শাসন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯–২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরাকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস–২০২৫ উপলক্ষে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে ‘ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে রাষ্ট্রের দায়’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে খাদিজাতুল কুবরাকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

২০২০ সালের অক্টোবরে এক ফেসবুক ওয়েবিনারে অতিথির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে খাদিজাতুল কুবরা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দুটি মামলা করে পুলিশ। পুলিশ অভিযোগপত্র দাখিলের পর রাজধানীর কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা এই মামলায় ২০২২ সালের ২৭ আগস্ট খাদিজাকে গ্রেপ্তার করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এই শিক্ষার্থী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ১৪ মাস কারাগারে থাকার পর ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর মুক্তি পান।

এ বিষয়ে খাদিজাতুল কুবরা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি এখন কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারব এই ভেবে যে আমি হারিয়ে যাইনি। আপনারা আমাকে মনে রেখেছেন ও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আমার পাশে আপনারা সব সময় থাকবেন এবং সাহায্য করে যাবেন। সব সময় বলে এসেছি এবং এখনো বলি, আমি ও আমরা চেষ্টা করব যাতে আমার মতো কারও মানবাধিকার ক্ষুণ্ন না হয়, কেউ যাতে কোনো নির্যাতনের শিকার না হয়, দেশে কোনো ফ্যাসিবাদের জন্ম না হয়। সবকিছুর উন্নয়নে কাজ করে যাব আমরা।’

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. রইছ্ উদ্‌দীন এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. মোশাররাফ হোসেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ